Journalists killed: ‘সাংবাদিকদের হত্যাকাণ্ড মর্মান্তিক এবং গভীরভাবে দুঃখজনক’ ; পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
গাজার খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালে ইজরায়েলি হামলায় ২০ জন নিহত হয়েছেন।
নয়াদিল্লি: গাজার খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালে ইজরায়েলি হামলায় ২০ জন নিহত হয়েছেন। যাদের মধ্যে ছয়জন সাংবাদিক ছিলেন। ২৫ আগস্ট প্রথম হামলার পর উদ্ধারকারী এবং সাংবাদিকরা ঘটনাস্থলে পৌঁছলে দ্বিতীয় হামলা চালানো হয়। দ্বিতীয় হামলায় নিহত সাংবাদিকদের মধ্যে ছিলেন রয়টার্সের ক্যামেরাম্যান হুসাম আল-মাসরি, অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের ফ্রিল্যান্সার মারিয়াম আবু দগ্গা, আল জাজিরার মহম্মদ সালামা, মিডল ইস্ট আই-এর ফ্রিল্যান্সার আহমেদ আবু আজিজ এবং ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফার মুয়াজ আবু তাহা। রয়টার্সের আরেক ফটোগ্রাফার হাতেম খালেদ গুরুতর আহত হন। এই ঘটনায় চারজন স্বাস্থ্যকর্মীও নিহত হয়েছেন।
সাংবাদিকদের হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের (MEA) মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘সাংবাদিকদের হত্যাকাণ্ডটি চাঞ্চল্যকর এবং গভীরভাবে দুঃখজনক।’ তিনি আরও বলেন, ‘ভারত সর্বদা বেসামরিক নাগরিকদের প্রাণহানির নিন্দা করে আসছে। আমরা বুঝতে পারছি ইজরায়েলি কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।’ আরও পড়ুন: Gaza Hostage Families Protest: নেতানিয়াহুর মন্ত্রীদের বাড়িতে হামলা পণবন্দিদের আত্মীয়দের, চাপ বাড়ছে ইজরায়েলি সরকারের ওপর
কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস-এর তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলা এবং ইজরায়েলের পাল্টা অভিযানের পর থেকে গাজায় অন্তত ১৯৭ জন সাংবাদিক এবং মিডিয়া কর্মী নিহত হয়েছেন।
গাজার খান ইউনিসে সাংবাদিকদের প্রাণহানির বিষয়ে গণমাধ্যমের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
(সোশ্যাল মিডিয়া আপনার জন্য সাম্প্রতিক ব্রেকিং নিউজ, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউব সহ সোশ্যাল মিডিয়ার জগতের ভাইরাল খবর নিয়ে আসে। উপরের পোস্টটি সরাসরি ব্যবহারকারীর সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে এমবেড করা হয়েছে। এই বিষয়বস্তুর অংশটি সম্পাদনা করা হয়নি বা হতে পারে না সাম্প্রতিক কর্মীদের দ্বারা সম্পাদিত মতামতগুলি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টগুলিতে উপস্থিত হয় এবং তথ্যগুলি সর্বশেষের মতামতকে প্রতিফলিত করে না এবং সর্বশেষে এর জন্য কোনও দায়বদ্ধতা নেই৷)