Dead Monk 'Smiling' After 100 Years: ১০০ বছর পরেও মুখে হাসি বৌদ্ধ সন্ন্যাসীর, এও কী সম্ভব?

১০০ বছর পরেও কী কখনও হাসি থাকতে পারে মৃত ব্যক্তির মুখে? এমনই একটি অসম্ভব ঘটনার ছবি ঘুরে বেরাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। মৃত্যুর পর পেরিয়েছে ১০০ বছর তবু মুখে হাসি মলিন হয়নি এক ফোঁটাও, হাসিমুখে বসে রয়েছেন বৌদ্ধ সন্ন্যাসী (Dead Monk 'Smiling')। যাকে ঘিরেই ফেসবুক এবং টুইটারে আলোচনা তুঙ্গে

Realme Narzo 20 Series Launching Today in India (Photo Credits: Realme India)

নয়াদিল্লি, ২০ সেপ্টেম্বর: ১০০ বছর পরেও কী কখনও হাসি থাকতে পারে মৃত ব্যক্তির মুখে? এমনই একটি অসম্ভব ঘটনার ছবি ঘুরে বেরাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। মৃত্যুর পর পেরিয়েছে ১০০ বছর তবু মুখে হাসি মলিন হয়নি এক ফোঁটাও, হাসিমুখে বসে রয়েছেন বৌদ্ধ সন্ন্যাসী (Dead Monk 'Smiling')। যাকে ঘিরেই ফেসবুক এবং টুইটারে আলোচনা তুঙ্গে। পড়ুন: Essential Commodities (Amendment) Bill 2020 Passed in Rajya Sabha: চালু-ডাল-আলু-পেঁয়াজ বাদ পড়ল অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের তালিকা থেকে, এই বিল সম্পর্কে জেনে নিন বিস্তারিত

বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের মন্তব্য, তিনি বেঁচে রয়েছেন এখনও এবং গভীর ধ্যানে মগ্ন। হাসিমুখে বৌদ্ধ সন্ন্যাসীর এই দেহ উদ্ধার হয়েছে মঙ্গোলিয়ার উপকূলে উলানবাটার এলাকায়। সোশ্যাল মিডিয়ার এই প্রশ্ন উঠতেই এর সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন অনেকে, এরপরই গুগল সার্চ ইঞ্জিনে ছবিটি দিয়ে সার্চ করা হলে জানা যায় সত্য ঘটনা। ছবিটি বৌদ্ধ সন্ন্যাসী লুয়াং ফোর পিয়ানের, ২০১৭ সালের নভেম্বরে ৯২ বছর বয়সে ব্যাঙ্ককের একটি হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর। কম্বোডিয়ায় জন্ম হলেও তিনি জীবনের বেশিরভাগ সময় কাটিয়ছেন তাইল্যান্ডের লোপবুরি প্রদেশে আধ্যাত্মিক বৌদ্ধগুরু হিসেবে।

লুয়াংয়ের মৃত্যুর দু'মাস পরে রীতি অনুযায়ী তাঁর ভক্তরা ঐতিহ্য মেনে তাঁর দেহেটি কফিন থেকে বের করে নতুন পোশাক পরিয়েছিল। সেই সময়ই তোলা হয়েছিল ছবিটি; আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, মৃত্যুর পর দু'মাস কেটে গেলেও তাঁর শরীরে কোনওরকম ক্ষয় হয়নি। কিন্তু আচমকা ১০০ বছরের পুরনো মমির কাহিনী তাহলে কোথা থেকে তৈরি হল, তা নিয়ে তৈরি হয়েছে প্রশ্ন। ২০১৫ সালে মঙ্গোলিয়ায় কমবেশি দুই শতাব্দী পুরনো মমিকৃত বৌদ্ধ সন্ন্যাসীর দেহ আবিষ্কার হয়, পদ্মাসনে বসা অবস্থায় উদ্ধার হয়েছিল ওই সন্ন্যাসীর দেহ। এই দু'টো ছবিকেই মিলিয়ে মিশিয়ে এক করে দেওয়া হয়েছিল, আদতে এই লামা এবং ভাইরাল ছবিটি এক নয়।