Private Island: ভিডিও দেখেই মুগ্ধ, ৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে হোয়াটসঅ্যাপেই বদল দ্বীপের মালিকানা

বিশ্ব প্রকৃতি বড়ই সুন্দর। আহা আমার যদি একটা নিজস্ব সমুদ্রসৈকত থাকত। গোটা বেলা নীল জলরাশির মধ্য নিজেকে ভাসিয়ে দিয়ে। সৈকতে পা ছড়িয়ে বিশ্রাম। কখনও সখনও স্বাদ বদলাতে কাছের পাহাড়ে ট্রেকিং বা হিচ হাইকারদের মতো জঙ্গলে অভিযান। প্রকৃতিপ্রেমীদের অনেকের মনে একটা স্বপ্ন থেকেই যায়। অবিকল এই স্বপ্ন সফল করে ফেললেন একজন ৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে কিনে নিলেন একটি দ্বীপ (Private Island)। আয়ার্ল্যান্ডের দক্ষিণ পশ্চিম উপকূলের ১৫৭ একরের দ্বীপটির নাম হর্স দ্বীপ। এখানেই রয়েছে তিনটি বিচ, সাতটি বাড়ি আর দ্বীপের সিংহভাগ জুড়ে জঙ্গলের হাতছানি। মজার বিষয় হল স্বচক্ষে দেখে নয়, দ্বীপটাতে ভার্চুয়াল ভ্রমণ সেরেই আর দেরি করেননি ক্রেতা হোয়াটসঅ্যাপেই দ্বিপের মালিকানার হাতবদল হয়ে গেল।

সেই দ্বীপ (Photo Credits: Video Grab)

বিশ্ব প্রকৃতি বড়ই সুন্দর। আহা আমার যদি একটা নিজস্ব সমুদ্রসৈকত থাকত। গোটা বেলা নীল জলরাশির মধ্য নিজেকে ভাসিয়ে দিয়ে। সৈকতে পা ছড়িয়ে বিশ্রাম। কখনও সখনও স্বাদ বদলাতে কাছের পাহাড়ে ট্রেকিং বা হিচ হাইকারদের মতো জঙ্গলে অভিযান। প্রকৃতিপ্রেমীদের অনেকের মনে একটা স্বপ্ন থেকেই যায়। অবিকল এই স্বপ্ন সফল করে ফেললেন একজন ৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে কিনে নিলেন একটি দ্বীপ (Private Island)। আয়ার্ল্যান্ডের দক্ষিণ পশ্চিম উপকূলের ১৫৭ একরের দ্বীপটির নাম হর্স দ্বীপ। এখানেই রয়েছে তিনটি বিচ, সাতটি বাড়ি আর দ্বীপের সিংহভাগ জুড়ে জঙ্গলের হাতছানি। মজার বিষয় হল স্বচক্ষে দেখে নয়, দ্বীপটাতে ভার্চুয়াল ভ্রমণ সেরেই আর দেরি করেননি ক্রেতা হোয়াটসঅ্যাপেই দ্বিপের মালিকানার হাতবদল হয়ে গেল।

কী দিনকাল পড়ল, প্রযুক্তির বলে এখন বাড়িতে বসেই ৬.২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে কিনে নিলেন ব্যক্তিগত দ্বীপ। ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যবর্তীথাকা ব্রোকারকে সহযোগিতা করেছে মন্টেগু রিয়েলএস্টেট কোম্পানি। ওই দ্বীপে চার হাজার ৫০০ বর্গফুটের একটি বিলাসবহুল বাড়ি রয়েছে। দুই মানুষ সমান উচ্চতায় বাড়ির ছাদ। গোটা বাড়িতে ছটি বেডরুম। প্যানোরমিক জানলা, কোর্ট ইয়ার্ড, সঙ্গে ছাদ থেকে প্রকৃতির অতুলনীয় শোভা দেখার সুযোগ। আরও পড়ুন- Russia: কোভিড ভ্যাকসিন গবেষণার ফর্মুলা হাতাতে হ্যাকিং করছে রাশিয়া, এক যোগে অভিযোগ ইংল্যান্ড, আমেরিকা, কানাডার

শুধু বিলাসবহুল বাড়িই নয়, বন্ধু বান্ধব আমন্ত্রিতরা গেলে থাকার জন্য রয়েছে তিন বেডরুমের সুন্দর গেস্টহাউস। এবং দুটি এক বেডরুমের কটেজ। সবকটা আস্তানা থেকেই নীল জলরাশি দৃশ্যমান। আইরিশ মেনল্যান্ড থেকে দূরে হলেও এই দ্বীপের নিজস্ব বিদ্যুৎ, জল ও নিকাশির ব্যবস্থা রয়েছে। সঙ্গে দ্বীপের ভিতরে ঘুরে বেড়ানোর জন্য একটা ব্যক্তিগত রাস্তাও তৈরি। সিএনএন-এর রিপোর্ট বলছে, ১৯ শতকে যখন তাম্রশিল্পের সময় এই দ্বীপে মানুষ বসবাস করত। ১৯৬০ সাল নাগাদ সবাই এখান থেকে চলে যাওয়ায় দ্বীপটি নিঃস্বঙ্গ হয়ে পড়ে। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, সবুজের ঢাকা দ্বীপের যে কোনও দিকথেকে সমুদ্র দর্শন করুন না কেন, তা এক কথায় অসাধারণ। ক্রেতা যে শুধু দ্বীপের ভিডিও দেখেই মুগ্ধ হবেন, এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই।

 

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now