Mathura Rape-Murder Case: ৫৭ দিনেই মিলল বিচার, নাবালিকাকে ধর্ষণ ও খুনের দায়ে প্রাণদণ্ড যুবকের
পুলিশি জেরায় ও আদালতে নিজের অপরাধের কথা স্বীকারও করেছে ওই যুবক।
মথুরা: দুমাসের কম সময়েই এক নাবালিকাকে (Minor Girl) ধর্ষণ (rape) ও খুনের (murder) দায়ে অভিযুক্ত যুবককে দোষীসাব্যস্ত করে প্রাণদণ্ডের (Sentenced to Death) নির্দেশ দিল মথুরার (Mathura) একটি আদালত (court)। শুক্রবার এই নির্দেশ দেন উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) মথুরার একটি ফাস্ট ট্র্যাক আদালতের (fast-track court) বিচারক। অক্টোবরের দ্বিতীয় সপ্তাহে ঘটা ওই অপরাধের বিচার মাত্র ৫৭ দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ করে মথুরার কোতয়ালি থানা এলাকার বাসিন্দা ৩০ বছরের যুবক সতীশকে শাস্তি দিল আদালত।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, অক্টোবরের দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রতিবেশী (neighbourhood) ১০ বছর বয়সী ওই নাবালিকাকে নিজের বাড়িতে খাবার খাওয়ানোর (feeding) নাম করে ডেকে নিয়ে যায় সতীশ। তারপর তাকে ধর্ষণ (rape) করে শ্বাসরোধ (strangulation) করে খুন (murder) করে। আর খুনের পর ওই নাবালিকার মৃতদেহটি একটি জঙ্গলে (forest) ছুঁড়ে ফেলে (thrown away) দেয়। আরও পড়ুন: Indians Renouncing Citizenship: নাগরিকত্ব ত্যাগকারী ভারতীয় সংখ্যা উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি, পাঁচ বছরে ১,৮৩,৭৪১ জনের নাগরিকত্ব ত্যাগ
পরে ওই নাবালিকার মৃতদেহটি পিএমভি পলিটেকনিক কলেজের (PMV Polytechnic College) সামনে জঙ্গল (forested area) থেকে উদ্ধার (recovered) হয়। তদন্তে নেমে ২০ জনকে এই ঘটনায় সাক্ষী করে পুলিশ। আদালতে তাঁদের হাজিরও করা হয়। তাঁদের সাক্ষ্যের ভিত্তিতে অভিযুক্তকে দোষীসাব্যস্ত করে পুলিশ।
সূত্রের খবর, নভেম্বরের ২৪ তারিখের মধ্যে ১০ জনের সাক্ষ্য (witnesses) গ্রহণ সম্পূর্ণ হয়। আর শুনানি (hearing) শেষ হয় নভেম্বর ২৫ তারিখের মধ্যে। অপেক্ষা করা হচ্ছিল ডিএনএ (DNA) রিপোর্টের জন্য। সেটিও আদালতে দাখিল করা হয় ডিসেম্বরের পাঁচ তারিখ।
এই সমস্ত বিষয়ের উপরে ভিত্তি করে শুক্রবার রায় (Judgment) দেন বিচারক। জানা গেছে, পুলিশি জেরায় ও আদালতে নিজের অপরাধের কথা স্বীকারও (confessed) করেছে ওই যুবক।