YES Bank Founder Seeks Bail: জেলে থাকলে করোনায় আক্রান্ত হতে পারি, মুক্তি চাইলেন রানা কাপুর

আর্থিক তছরূপের অভিযোগে এখন জেলে রয়েছেন ইয়েস ব্যাংকের কর্ণধার রানা কাপুর (Yes Bank founder Rana Kapoor)। এই দুর্বিপাকের দিনে জামিনের আবেদন করলেন তিনি। কারণ, জেলে থাকলে মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারেন। এই ভয়েই মুক্তির দাবি জানিয়েছেন রানা কাপুর। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের দায়ের করা মামলায় অভিযুক্ত হয়ে নভি মুম্বইয়ের তালোজা জেলে বন্দি আছেন তিনি। নিউজ ১৮-র রিপোর্টামুসারে জানা গিয়েছে, রানা কাপুর মুক্তির আবেদনকরেছেন। তাঁর দাবি, এমনিতেই শারীরিক পরিস্থিতি ভাল নয়। এমতাবস্থায় করোনাভাইরাস হু হু করে ছড়াচ্ছে। তিনি ভয় পাচ্ছেন জেলে থাকাকালীন অবস্থায় তিনিও এই রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। তাছাড়া তাঁর অসুস্থতার ইতিহাস বলছে, ইমিউন ডেফিসিয়েন্সি সিনড্রোম রয়েছে।

রানা কাপুর (Photo Credits: IANS)

মুম্বই, ২৭ মার্চ: আর্থিক তছরূপের অভিযোগে এখন জেলে রয়েছেন ইয়েস ব্যাংকের কর্ণধার রানা কাপুর (Yes Bank founder Rana Kapoor)। এই দুর্বিপাকের দিনে জামিনের আবেদন করলেন তিনি। কারণ, জেলে থাকলে মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারেন। এই ভয়েই মুক্তির দাবি জানিয়েছেন রানা কাপুর। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের দায়ের করা মামলায় অভিযুক্ত হয়ে নভি মুম্বইয়ের তালোজা জেলে বন্দি আছেন তিনি। নিউজ ১৮-র রিপোর্টামুসারে জানা গিয়েছে, রানা কাপুর মুক্তির আবেদনকরেছেন। তাঁর দাবি, এমনিতেই শারীরিক পরিস্থিতি ভাল নয়। এমতাবস্থায় করোনাভাইরাস হু হু করে ছড়াচ্ছে। তিনি ভয় পাচ্ছেন জেলে থাকাকালীন অবস্থায় তিনিও এই রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। তাছাড়া তাঁর অসুস্থতার ইতিহাস বলছে, ইমিউন ডেফিসিয়েন্সি সিনড্রোম রয়েছে।

রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকায় তিনি সাইনাস, ফুসফুস ও ত্বকের সংক্রমণে ভোগেন। এদিকে করোনার কোপে দেশজুড়ে লকডাউন চলছে। এই পরিস্থিতিতে বাড়িতে থাকার বিকল্প কিছু নেই। প্রায় সবাই আতঙ্কের প্রহর গুনছেন। যাঁরা আইন লঙ্ঘন করছেন, তাঁদের পিঠে পড়ছে পুলিশের লাঠি। এরমধ্যেই ঘটল মর্মান্তিক ঘটনা। ছোটভাই লকডাউন মানছে না। বার বার নিষেধ সত্ত্বেও বাড়ির বেরিয়ে বেরোচ্ছে। এমন অবাধ্য ভাইকে শায়েস্তা করতে খুনই করে বসলেন দাদা। বৃহস্পতিবার রাতে চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে মুম্বই (Mumbai) শহরতলির কান্দিভ্যালির এলাকায়। অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম রাজেশ লক্ষ্মী ঠাকুর। তিনি ছোটভাই দুর্গেশকে খুন করেন বলে জানিয়েছে স্থানীয় সামতা নগরের পুলিশ। মৃত যুবক পুণের এক বেসরকারি ফার্মে চাকরি করতেন। আরও পড়ুন-Satish Gujral Dies: ৯৪-তে থামল কলম, প্রয়াত চিত্রকর ভাস্কর সতীশ গুজরাল

এমনিতেই দেশে করোনার কোপে সবথেকে বাজে অবস্থায় মহারাষ্ট্র। এখানে আক্রান্তের সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে। রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনিল দেশমুখ বলেছেন মহারাষ্ট্রের ১১ হাজার জেলবন্দির কারাদণ্ডের মেয়াদ সাত বছরের থেকেও কম সময় রয়েছে। এদের প্রত্যেককে প্যারোলে মুক্তি দেওয়া হতে পারে। মূলত জেলে গাদাগাদি করেই বন্দিরা থাকে। এদিকে মারণ ভাইরাস হু হু করে ছড়াচ্ছে. এক মিটার কম দূরত্বের মধ্যে থাকলে প্রকোপ বাড়বে। তাই বিপর্যয় এড়াতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।