Teach Bhagwat Gita in schools: গোমাংস খাওয়া রুখতে স্কুলে গীতা পড়ানো হোক, দাবি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিংয়ের
বিদেশে গিয়ে এদেশের সংস্কৃতি ভুলে যান ভারতীয় পড়ুয়ারা। দেশের সংস্কৃতির বিরুদ্ধে গিয়ে গোমাংস খাওয়া শুরু করেন তাঁরা। এই কারণের উৎস্য খুঁজতে গিয়ে এক অদ্ভুত মন্তব্য করে বসলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিং। তাঁর মতে, মিশনারি স্কুলে পড়ার জন্যই এই ধরণের সমস্যা হয়ে থাকে। কারণ তাঁরা দেশের সংস্কৃতির পক্ষে একেবারেই অবগত হন না। যার জন্যই এভাবে বারবার দেশের সংস্কৃতি অবহেলিত হয় বলে দাবি করলেন গিরিরাজ সিং। এরজন্যই স্কুলে ভগবতগীতা পাঠের নিদান দিলেন তিনি। কারণ দেশের সংস্কৃতি বুঝতে গেলে ভগবতগীতা পড়া আবশ্যক। এমনটাই দাবি করলেন গিরিরাজ।
বিহার, ২ জানুয়ারি: বিদেশে গিয়ে এদেশের সংস্কৃতি ভুলে যান ভারতীয় পড়ুয়ারা। দেশের সংস্কৃতির বিরুদ্ধে গিয়ে গোমাংস খাওয়া শুরু করেন তাঁরা। এই কারণের উৎস্য খুঁজতে গিয়ে এক অদ্ভুত মন্তব্য করে বসলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিং(Giriraj Singh)। তাঁর মতে, মিশনারি স্কুলে পড়ার জন্যই এই ধরণের সমস্যা হয়ে থাকে। কারণ তাঁরা দেশের সংস্কৃতির পক্ষে একেবারেই অবগত হন না। যার জন্যই এভাবে বারবার দেশের সংস্কৃতি অবহেলিত হয় বলে দাবি করলেন গিরিরাজ সিং। এরজন্যই স্কুলে ভগবতগীতা পাঠের নিদান দিলেন তিনি। কারণ দেশের সংস্কৃতি বুঝতে গেলে ভগবতগীতা(Bhagavad-gita) পড়া আবশ্যক। এমনটাই দাবি করলেন গিরিরাজ।
বুধবার একটি সাংবাদিক সম্মেলনে গিরিরাজ বলেন, ভারতীয় সংস্কৃতি বুঝতে গেলে স্কুলে গীতাপাঠ করানো জরুরি। এখন সন্তানেরা বড় হলেই মা-বাবারা তাদের মিশনারি স্কুলে পড়ার জন্য পাঠিয়ে দেন। এরপর কেউ জেলাশাসক, কেউ ইঞ্জিনিয়ার আবার কেউ বিদেশে চলে যান, কেউ বা আবার হন জেলাশাসক। বিদেশে পড়াশুনা করতে গিয়ে নিজেদের দেশ ভারতের সংস্কৃতি ভুলে যান পড়ুয়ারা। খাবার পাতে তাঁদের থাকে গরুর মাংস। এটি ভারতীয় সংস্কৃতির বিরুদ্ধে। এরজন্যই গীতাপাঠ করানো উচিত ছোট থেকে, নয়তো নিজেদের সংস্কৃতি সম্পর্কে অবগত হবেন না তাঁরা।' এমনই দাবি করলেন গিরিরাজ সিং। আরও পড়ুন: List of Richest Persons as of January 1, 2020: বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় বিল গেটসকে টপকে শীর্ষে অ্যামাজন সিইও জেফ বেজোস, রয়েছেন মুকেশ আম্বানিও
একইসঙ্গে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আরও বলেন, 'যদি একটি সমীক্ষা চালান যায় ১০০টি বাড়ির মধ্যে। তাহলে ১৫টি বাড়িতে হয়তো হনুমান চল্লিশা খুঁজে পাওয়া যাবে। বাকি তিনটি বাড়িতে খুঁজে পাওয়া যাবে রামায়ন এবং মহাভারত। এসব না পড়লে ভারতীয় সংস্কৃতির অনেক কিছু অজানাই থেকে যাবে। আর ভারতের সংস্কৃতি রক্ষা করতে না পারলে ভারতকেও রক্ষা করা যাবে না।'