Coronavirus Outbreak In India: দিল্লিতে গোষ্ঠী সংক্রমণের চিহ্নমাত্র নেই, মুদি দ্রব্যের দোকান ও স্থানীয় ক্লিনিক খোলার নির্দেশিকা কেজরিওয়ালের

দিল্লিতে করোনাভাইরাসের গোষ্ঠী সংক্রমণের কোনও চিহ্ন নেই। লিউটেন্যান্ট গভর্নর অনিল বৈজলের সঙ্গে বৈঠকের পরই সাংবাদিক সম্মেলনে একথা বললেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ রেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। তিনি বলেন, দিল্লিতে এখনও পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৩৬। এর মধ্যে ২৬ জনের বিদেশে ভ্রমণের রিপোর্ট রয়েছে। বাকি ১০ জন আক্রান্তদের সংস্পর্শে আসায় কোভিড-১৯ –এ আক্রান্ত হয়েছেন। পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এই রোগ এখনও গোষ্ঠী ভিত্তিক ছড়াতে শুরু করেনি। তবে পুলিশ কমিশনারকে বলেছেন, যাতে নিজে নিজের এলাকায় নিত্য প্রয়োজনীয় ও ওষুধের দোকান খোলা থাকে। পুলিশতের তরফে জানানো হয়েছে জরুরি পরিষেবার দোকান খোলা থাকবে। এনিয়ে কাউতে হয়রানিতে পড়তে হবে না।

অরবিন্দ কেজরিওয়াল(Photo Credit: ANI Twitter)

নতুন দিল্লি, ২৬ মার্চ: দিল্লিতে করোনাভাইরাসের গোষ্ঠী সংক্রমণের কোনও চিহ্ন নেই। লিউটেন্যান্ট গভর্নর অনিল বৈজলের সঙ্গে বৈঠকের পরই সাংবাদিক সম্মেলনে একথা বললেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ রেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। তিনি বলেন, দিল্লিতে এখনও পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৩৬। এর মধ্যে ২৬ জনের বিদেশে ভ্রমণের রিপোর্ট রয়েছে। বাকি ১০ জন আক্রান্তদের সংস্পর্শে আসায় কোভিড-১৯ –এ আক্রান্ত হয়েছেন। পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এই রোগ এখনও গোষ্ঠী ভিত্তিক ছড়াতে শুরু করেনি। তবে পুলিশ কমিশনারকে বলেছেন, যাতে নিজে নিজের এলাকায় নিত্য প্রয়োজনীয় ও ওষুধের দোকান খোলা থাকে। পুলিশতের তরফে জানানো হয়েছে জরুরি পরিষেবার দোকান খোলা থাকবে। এনিয়ে কাউতে হয়রানিতে পড়তে হবে না।

প্রতিটি এলাকায় নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দোকানে যথেষ্ট পরিমাণে মজুত আছে। থাই খাবার দাবারের বিষয় নিয়ে কাউকে আতঙ্কিত হতে হবে না। ফুড ডেলিভারি সংস্থার কর্মীরা পুলিশকে আইডি কার্ড দেখালেই খাবার সরবরাহ করতে পারবেন। এলাকার ক্লিনিকগুলি চালু থাকবে। তবে জ্বরজারি যাই বোক না কেন সেখানে ওষুধ দিতে মানুষের সঙ্গে কথা বলতে প্রয়োজনীয় সুরক্ষার বন্দোবস্ত করতে হবে। এই লকডাউনের বাজারে রাজধানীতে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দোকান ২৪ ঘণ্টাই খোলা থাকবে। বিগ বাস্কেটের মতো অনলাইন সংস্থাও এই সময় খাবারদাবার ডেলিভরি করতে পারবে। তাদের অকারণে হেনস্তা হতে হবে না। এক মোহাল্লার ক্লিনিকের চিকিৎসকের শরীরে কোভিড-১৯ পজিটিভ মেলার পর সেখানে আসা সমস্ত রোগীকে ১৫ দিনের জন্য হোম কোয়ারেন্টাইডের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।  আরও পড়ুন-Beware Of Malware-Infected Coronavirus Links: করোনাভাইরাসের দোহাই দিয়ে আপনার মোবাইলে সাইবার অপরাধীরা, সাবধান করল কেন্দ্র

স্থানীয় সাহদরা এলাকার ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশিকা, ১২-১৮ মার্চের মধ্যে মোহনপুরি ও মোহাল্লার ক্লিনিকে যাঁরা এসেছিলেন, তাঁরা প্রত্যেকেই ১৫ দিনের জন্য বাড়িতে কোয়ারেন্টাইনে থাকুন। যদি এই সময়ের মধ্যে তাঁদের শরীরে করোনাভাইরাসের কোনও উপসর্গ দেখা দেয় তাহলে সঙ্গে সঙ্গে কন্ট্রোল রুমে ফোন করতে বলা হয়েছে। জানা গিয়েছে, মোহাল্লা ক্লিনিকে চিকিৎসক গোপাল ঝা হয়তো করোনাভাইরাসে আক্রান্ত।