Lockdown To Be Extended In India?: ৩ মে-র পরে লকডাউন থাকুক, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীকে আর্জি মু্খ্যমন্ত্রীদের; গ্রিন জোনে শিথিল হতে পারে নিয়ম
সোমবার ৯টি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে বৈঠক সারলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বেশিরভাগ মুখ্যমন্ত্রীরাই লকডাউন (Lockdown) জোরদার করার পক্ষেই মত দিয়েছেন। যেসব এলাকা বা জেলায় সংক্রমণের তীব্রতা বেশি সেখানে অন্তত লকডাউন বজায় থাকুক। নাহলে সংক্রমণ তরাণ্বিত হবে। এই মর্মে অন্তত চারজন মুখ্যমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করেছেন। যেমন মেঘালয়ার মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমা ৩ তারিখের পর লকডাউন বাড়ানোর মতামতকে সমর্থন জানিয়েছেন। তবে যেখানে আক্রান্তের সংখ্যা শূন্য বা গ্রিন জোন সেখানে লকডাউন শিথিল হতে পারে।
নতুন দিল্লি, ২৭ এপ্রিল: সোমবার ৯টি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে বৈঠক সারলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বেশিরভাগ মুখ্যমন্ত্রীরাই লকডাউন (Lockdown) জোরদার করার পক্ষেই মত দিয়েছেন। যেসব এলাকা বা জেলায় সংক্রমণের তীব্রতা বেশি সেখানে অন্তত লকডাউন বজায় থাকুক। নাহলে সংক্রমণ তরাণ্বিত হবে। এই মর্মে অন্তত চারজন মুখ্যমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করেছেন। যেমন মেঘালয়ার মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমা ৩ তারিখের পর লকডাউন বাড়ানোর মতামতকে সমর্থন জানিয়েছেন। তবে যেখানে আক্রান্তের সংখ্যা শূন্য বা গ্রিন জোন সেখানে লকডাউন শিথিল হতে পারে।
বৈঠক শেষে টুইট বার্তায় কনরাড সাংমা বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহ এই বৈঠকের আয়োজন করেছেন। ৩ মে-র পরে যাতে মেঘালয়ে লকডাউন চলে তার পক্ষে আর্জি জানিয়েছি। তবে কোভিড-১৯ সংক্রমণ যেখানে শূন্য সেসব জেলায় লকডাউন শিথিল হতে পারে। ২০ এপ্রিল থেকে বেশকিছু জায়গায় সংক্রমণের প্রভাব কমে যাওয়াতে লকডাউন শিথিল হয়েছে। এজন্য করোনা সংক্রামিত এলাকার পরিস্থিতি বিবেচনা করে গ্রিন, অরেঞ্জ ও রেড জোন নির্বাচিত হয়েছে। আরও পড়ুন-Shiv Sena On Migrant Workers: লকডাউনে ভিনরাজ্যের শ্রমিকদের বাড়ি ফেরানোর ব্যবস্থা করুক কেন্দ্র, বলল শিবসেনা
লকডাউনের মধ্যে আটকে পড়া ভিনরাজ্যের শ্রমিকদের (Migrant Workers) বাড়িতে ফেরানোর ব্যবস্থা নেওয়া কেন্দ্রের আবশ্যিক দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। প্রচুর ভিনরাজ্যের শ্রমিক এই মুহূর্তে করোনার হটস্পট মুম্বইয়ের ধারাভি বস্তিতে রয়েছে। সোমবার একথাই বলল শিবসেনা। মুখপত্র সামনা’র সম্পাদকীয়তে শিবসেনার দাবি, “আটকে পড়া শ্রমিকদের বাড়িতে পাঠানোর জন্য বাস ও ট্রেনের বন্দোবস্ত করতে হবে কেন্দ্রকে। এটা কেন্দ্রের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে যে, আটকে পড়া শ্রমিকরা অন্তত এই বিপদের দিনে বাড়িতে ফিরে যাক। এই সময় হাজার হাজার শ্রমিক রাস্তায় দিন কাটাতে থাকলে তাঁদের স্বাস্থ্যের পক্ষে মোটেও সুখকর নয়। কেন্দ্র এই দায় এড়াতে পারে না।”
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)