IPL Auction 2025 Live

UPSC Civil Services: ইউপিএসসি সিভিল সার্ভিসের জন্য অতিরিক্ত সুযোগ দেওয়ার আবেদন খারিজ সুপ্রিম কোর্টের

ইউপিএসসি সিভিল সার্ভিসের জন্য অতিরিক্ত সুযোগ দেওয়ার আবেদন খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে যে সব প্রার্থীরা ইউপিএসসি (UPSC Civil Services exam) সিভিল সার্ভিসের শেষবারের মতো পরীক্ষা দিতে পারেননি তাঁরা অতিরিক্ত সুযোগ দেওয়ার জন্য শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। আজ তাঁদের এই আবেদন খারিজ করছে শীর্ষ আদালত। বিচারপতি এ এম খানওয়িলকার, ইন্দু মালহোত্রা এবং অজয় রাস্তোগির বেঞ্চ এই রায়টি দিয়েছে।

সুপ্রিম কোর্ট (Photo Credits: IANS)

নতুন দিল্লি, ২৪ ফেব্রুয়ারি: ইউপিএসসি সিভিল সার্ভিসের জন্য অতিরিক্ত সুযোগ দেওয়ার আবেদন খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে যে সব প্রার্থীরা ইউপিএসসি (UPSC Civil Services exam) সিভিল সার্ভিসের শেষবারের মতো পরীক্ষা দিয়েছিলেন তাঁরা অতিরিক্ত সুযোগ দেওয়ার জন্য শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। আজ তাঁদের এই আবেদন খারিজ করছে শীর্ষ আদালত। আবেদনকারীদের দাবি ছিল, করোনার কারণে তাঁরা ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে পারেননি। যদিও আদালত সেই আবেদন খারিজ করে দিয়েছে।বিচারপতি এ এম খানওয়িলকার, ইন্দু মালহোত্রা এবং অজয় রাস্তোগির বেঞ্চ এই রায়টি দিয়েছে।

বর্তমান মামলার আবেদনকারীরা সুপ্রিম কোর্টের কাছে আবেদন জানিয়েছিলেন যে তারা চলমান কোভিড -১৯ মহামারীর কারণে ২০২০ সালের ইউপিএসসি সিএসই প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উপস্থিত হতে পারেনি। তাই তাঁদের ২০২১ সালে ইউপিএসসি সিভিল সার্ভিস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় অতিরিক্ত সুযোগ দেওয়া হোক। মামলায় সরকার সুপ্রিম কোর্টকে জানিয়েছিল যে যাদের বয়স বাধা হবে না তাঁদেরই একমাত্র আরও একটি সুযোগ দেওয়া হবে। যদিও সংশ্লিষ্ট আবেদনকারীকে প্রমাণ করতে হবে তিনি ২০২১ সালের পরীক্ষায় বসার জন্য আবেদন করেছিলেন। আরও পড়ুন: Coronavirus Breakout: এই ৫ রাজ্যের বাসিন্দাকে রাজধানীতে প্রবেশ করতে হলে কোভিড নেগেটিভ রিপোর্ট বাধ্যতামূলক

২০২০ সালের অক্টোবরে ইউপিএসসি-র প্রিলিমিনারি পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। প্রাথমিকভাবে মে মাসে পরীক্ষাটি হওয়ার কথা ছিল তবে কোভিড -১৯ মহামারীজনিত কারণে সেটি অক্টোবরে হয়েছিল। ইতিমধ্যে, সিভিল সার্ভিসেস মেন পরীক্ষা শেষ হয়েছে। পরীক্ষা ৮-১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত চলেছে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে ১০ হাজারেরও বেশি প্রার্থীকে মেন পরীক্ষায় শর্টলিস্ট করা হয়েছিল।