AGR Case: তিনমাসে কেন মেটেনি বকেয়া ঋণ, টেলিকম অপারেটরদের আদালত অবমাননার নোটিস ধরিয়ে ভর্ৎসনা সুপ্রিম কোর্টের
দীর্ঘদিন ধরে সরকারের বকেয়া মেটাননি টেলিকম অপারেটররা। শুক্রবার সেই সব টেলিকম অপারেটরদের রীতিমতো ভর্ৎসনা করল দেশের শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। গত অক্টোবর মাসেই বকেয়া ঋণ মিটিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। তিন মাস কাটলেও সেসবে কোনও উচ্চবাচ্চও করেনি টেলিকম সংস্থাগুলি। এনিয়ে টেলিকম মন্ত্রক নরম সুর ধরে রাখলেও সুপ্রিম কোর্ট কড়া কথা শুনিয়ে দিল। বকেয়া মেটানোয় শীর্ষ আদালতের নির্দেশ নির্দেশ না মানায় অবমাননার নোটিস ধরানো হয়েছে টেলিকম সংস্থাগুলিকে। শুধু এখানেই শেষ নয়, সুপ্রিম কোর্টের তিন বিচারপতি অরণ মিশ্র, এমআর শাহ, ও এস আবদুল নাজিরের ডিভিশন বেঞ্চ এদিন সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছে।
নতুন দিল্লি, ১৪ ফেব্রুয়ারি: দীর্ঘদিন ধরে সরকারের বকেয়া মেটাননি টেলিকম অপারেটররা। শুক্রবার সেই সব টেলিকম অপারেটরদের রীতিমতো ভর্ৎসনা করল দেশের শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। গত অক্টোবর মাসেই বকেয়া ঋণ মিটিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। তিন মাস কাটলেও সেসবে কোনও উচ্চবাচ্চও করেনি টেলিকম সংস্থাগুলি। এনিয়ে টেলিকম মন্ত্রক নরম সুর ধরে রাখলেও সুপ্রিম কোর্ট কড়া কথা শুনিয়ে দিল। বকেয়া মেটানোয় শীর্ষ আদালতের নির্দেশ নির্দেশ না মানায় অবমাননার নোটিস ধরানো হয়েছে টেলিকম সংস্থাগুলিকে। শুধু এখানেই শেষ নয়, সুপ্রিম কোর্টের তিন বিচারপতি অরণ মিশ্র, এমআর শাহ, ও এস আবদুল নাজিরের ডিভিশন বেঞ্চ এদিন সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছে। কেননা বকেয়া ঋণ আদায় করতে সরকারের তরফেও তেমন কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
এদিন এয়ারটেল ভারতি, টাটা টেলি সার্ভিস ও ভোটাফোন আইডিয়ার পিটিশনের শুনানিতে বিচারপতি অরুণ মিশ্র মেজাজ হারান। টেলিকম অপারেটর সংস্থাগুলির উদ্দেশে তিনি বলেন, “আপনার যদি মনে করেন আমরা বাজে কথা বলব, তবে জেনে রাখুন আমরা তা চাই না। এমন পিটিশন জমা করার কোনও মানেই নেই। এই দেশে কি কোনও আইনই খাটে না? গোটা ঘটনায় আমি ব্যথিত। মনে হচ্ছে এই আদালতে কাজ করাই উচিত নয়।” আরও পড়ুন-'India Will Never Forget': ‘পুলওয়ামার শহিদ জওয়ানদের ভারত কোনওদিন ভুলবে না’, শ্রদ্ধা জানালেন নরেন্দ্র মোদি
এয়ারটেল, ভোডাফোন-সহ একাধিক টেলকম সংস্থার অধিকর্তাদের আদালত অবমানানার জন্য কারণ দর্শানোর নোটিস দিয়েছে বিচারপতি অরুণ মিশ্র, বিচারপতি আবদুল নাজির এবং বিচারপতি এম আর শাহের বেঞ্চ। বিচারপতিরা জানান, যে কোনও ধরনের দুর্নীতি বন্ধ হওয়া উচিত। এটাই শেষ সুযোগ এবং অন্তিম সতর্কবার্তা। পরবর্তী শুনানি হবে মার্চের ১৭ তারিখ। তার আগে যদি বকেয়া ৯২ হাজার কোটি টাকা না মেটানো হয়, তাহালে টেলিকম সংস্থাগুলির অধিকর্তাদের সশরীরে আদালতে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এমনকি টেলকম মন্ত্রকের অফিসারদের কাছ থেকে জানতে চাওয়া হয়েছে, কোন অধিকারে সুপ্রিম কোর্টের রায় অমান্য করে এজিআর (অ্যাডজাস্টেড গ্রস রেভেনিউ) ফ্রিজিংয়ের নির্দেশিকা জারি করে?
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)