7 Congress MPs Suspended: লোকসভায় হট্টগোল, সাসপেন্ড ৭ কংগ্রেস সাংসদ

উচ্ছৃঙ্খল আচরণের কারণে কংগ্রেসের সাত সাংসদকে সাসপেন্ড করলেন স্পিকার ওম বিড়লা (Speaker Om Birla)। লোকসভায় বাজেট অধিবেশনের (Budget Session) বাকি সময়ে ওই সাত কংগ্রেস সাংসদ উপস্থিত থাকতে পারবেন না। সাত কংগ্রেস সাংসদ হলেন গৌরব গগৈ, টিএন প্রথাপন, ডিন কুরিয়াকোস, আর উন্নিথান, মানিক ঠাকুর, বেনি বেহানান এবং গুরজিৎ সিং অজলা। তাঁরা স্পিকারের দিকে কাগজপত্র ছুঁড়েছিলেন এবং লোকসভায় হট্টগোল করেছিলেন। এই সপ্তাহের শুরুতেই কংগ্রেস সাংসদ রাম্যা হরিদাস অভিযোগ করেন যে বিজেপি সাংসদ জসকৌর মীনা তাঁকে নিগ্রহ করেছেন। হরিদাস স্পিকার ওম বিড়লাকেও এনিয়ে চিঠি দিয়েছেন। যদিও মীনা এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

স্পিকার ওম বিড়লা (Photo Credits: PTI)

নতুন দিল্লি, ৫ মার্চ: উচ্ছৃঙ্খল আচরণের কারণে কংগ্রেসের সাত সাংসদকে সাসপেন্ড করলেন স্পিকার ওম বিড়লা (Speaker Om Birla)। লোকসভায় বাজেট অধিবেশনের (Budget Session) বাকি সময়ে ওই সাত কংগ্রেস সাংসদ উপস্থিত থাকতে পারবেন না। সাত কংগ্রেস সাংসদ হলেন গৌরব গগৈ, টিএন প্রথাপন, ডিন কুরিয়াকোস, আর উন্নিথান, মানিক ঠাকুর, বেনি বেহানান এবং গুরজিৎ সিং অজলা। তাঁরা স্পিকারের দিকে কাগজপত্র ছুঁড়েছিলেন এবং লোকসভায় হট্টগোল করেছিলেন। এই সপ্তাহের শুরুতেই কংগ্রেস সাংসদ রাম্যা হরিদাস অভিযোগ করেন যে বিজেপি সাংসদ জসকৌর মীনা তাঁকে নিগ্রহ করেছেন। হরিদাস স্পিকার ওম বিড়লাকেও এনিয়ে চিঠি দিয়েছেন। যদিও মীনা এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

দিল্লি হিংসা নিয়ে আলোচনার দাবি জানিয়েছে বিরোধী দলের সাংসদরা। তিনদিন ধরে সেই কারণেই উত্তাল সংসদ। সরকার আলোচনার দাবিও মেনে নেয়। যদিও স্পিকার জানান, দোলের পর ১১ মার্চ দিল্লি হিংসা নিয়ে আলোচনা হবে। যদিও সেই আবেদন মানতে চাননি বিরোধী দলের সাংসদরা। তাঁদের দাবি, রাজধানীতে এত বড় হিংসার মতো বিষয়ে আলোচনা দোল উৎসবের জন্য ফেলে রাখা চলবে না। অবিলম্বে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে হবে। গত কালের মতোই আজও বিরোধী বেঞ্চ থেকে স্লোগান ও চিৎকার, কাগজ কুচিকুচি করে ছুড়ে ফেলা, চলল সব কিছুই। এ দিনও কংগ্রেস সাংসদরা ধেয়ে গেলেন সরকারি বেঞ্চের দিকে। ওয়েলে নেমে কেউ তুমুল হই-হট্টগোল করতে থাকেন, কেউ বা রাগের চোটে লিফলেট ছুঁড়তে থাকেন, আবার কেউ পেপারের বল বানিয়ে একে অপরকে ছুঁড়ে মারেন। কেউ আবার একটি বড় পোস্টার নিয়ে তাতে অমিত শাহের পদত্যাগের দাবি চেয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। তারপরই লোকসভা মুলতুবি করে দেন। আরও পড়ুন: Nirbhaya Case: ২০ মার্চ ভোর সাড়ে পাঁচটায় ফাঁসি হবে নির্ভয়াকাণ্ডে চার অপরাধীর

স্পিকারের সিদ্ধান্তের বিষয়ে লোকসভায় কংগ্রেসের দলনেতা অধীর চৌধুরি বলেন, "এটা কি একনায়কতন্ত্র? দেখে মনে হচ্ছে যে সরকার চাইছে না যে দিল্লি হিংসা নিয়ে সংসদে আলোচনা হোক। সেই কারণেই এই সাসপেন্ড। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই।"