Coronavirus Impact: মে পর্যন্ত ভাড়া মুকুব করুক শপিং মল কর্তৃপক্ষ, আবেদন মাল্টিপ্লেক্স থেকে রেস্তোরাঁর মালিকের
২১ দিনের লকডাউন চলছে দেশজুড়ে। করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২০০০ ছাড়িয়েছে দেশে। মৃতের সংখ্য়া ৫৬। লকডাউনের জেরে বন্ধ রয়েছে সমস্ত শপিং মলও। যার জেরে ব্যবসা ধুঁকছে ম্যাকডোনাল্ডস (McDonald’s), ডোমিনস পিজ্জা (Domino’s Pizza), রেস্তোরাঁ, রিলায়েন্স রিটেল (Reliance Retail), ফিউচার গ্রুপ (Future Group) এবং পিভিআরের (PVR)। কাস্টমার না থাকলেও প্রতি মাসে করগুনে টাকা দিতে হচ্ছে এই সংস্থাগুলিকে। সেক্ষেত্রে আগামী মে মাস পর্যন্ত যদি এদের ভাড় মুকুব করা যায়, এই বিবৃতি দিয়েই মল কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেন সংস্থার মালিকেরা। ইকোনমিক টাইমসের রিপোর্ট অনুসারে এমনটাই জানা যাচ্ছে।
মুম্বই, ৩ এপ্রিল: ২১ দিনের লকডাউন চলছে দেশজুড়ে। করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২০০০ ছাড়িয়েছে দেশে। মৃতের সংখ্য়া ৫৬। লকডাউনের জেরে বন্ধ রয়েছে সমস্ত শপিং মলও। যার জেরে ব্যবসা ধুঁকছে ম্যাকডোনাল্ডস (McDonald’s), ডোমিনস পিজ্জা (Domino’s Pizza), রেস্তোরাঁ, রিলায়েন্স রিটেল (Reliance Retail), ফিউচার গ্রুপ (Future Group) এবং পিভিআরের (PVR)। কাস্টমার না থাকলেও প্রতি মাসে করগুনে টাকা দিতে হচ্ছে এই সংস্থাগুলিকে। সেক্ষেত্রে আগামী মে মাস পর্যন্ত যদি এদের ভাড় মুকুব করা যায়, এই বিবৃতি দিয়েই মল কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেন সংস্থার মালিকেরা। ইকোনমিক টাইমসের রিপোর্ট অনুসারে এমনটাই জানা যাচ্ছে।
করোনা আতঙ্কের জেরে লকডাউনের বহু আগেই শপিং মল এড়িয়ে চলছিলেন সাধারণ মানুষ। এরপর নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা করেন লকডাউনের কথা। যার জেরে আয় একেবারে শূন্যতে গিয়ে ঠেকেছে এই সমস্ত সংস্থাগুলির। লকডাউন উঠে গেলেও শপিং মল ভিড় জমতে আরও বেশ কিছুটা সময় লাগবে বলেই ধারণা সংস্থার মালিকদের। আরও পড়ুন: Coronavirus in Kolkata: রাজ্যে করোনায় নতুন করে আক্রান্ত ১৬ জন, মোট সংখ্যা বেড়ে ৫৩
এই সংকটের মুহূর্তে সাহায্য চেয়ে Change.org-র কাছে ইতিমধ্যেই একটি পিটিশন দাখিল করেছে ফিটনেস সংস্থাগুলি। করোনাভাইরাস সংক্রমণ এবং লকডাউনের জেরে ব্যপক ক্ষতির মুখে এই সংস্থা। ঋণের দায়ে জর্জরিত হয়ে ব্যবসা চালানোটাই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে এদের কাছে। লকডাউনের জেরে ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ মানুষের চাকরি হারানোর সম্ভাবনার কথাও পিটিশনে উল্লেখ করা হয়েছে। রেস্তোরাঁর ক্ষেত্রেও ব্যপক ক্ষতির মুখে ব্যবসায়ীরা। ৪.২ লাখ কোটি রেস্তোরাঁ রয়েছে দেশজুড়ে। আর যাতে কাজ করেন ৭ মিলিয়ন কর্মী। কীভাবে কর্মীদের টাকা দেবেন, সেটাই বুঝে উঠতে পারছেন না রেস্তোরাঁর মালিকেরা।