Pegasus Leak: চাঞ্চল্যকর তথ্য! পেগাসাস স্পাইওয়্যারের হানা থেকে বাদ যাননি অভিষেক বন্দোপাধ্যায়-প্রশান্ত কিশোর

পেগাসাস স্পাইওয়্যার নিয়ে অস্বস্তিতে মোদি সরকার। তোলপাড় সংবাদ মাধ্যম। মোদি সরকারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, রাহুল গান্ধীরা। সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যম 'দ্য ওয়ার'-র রিপোর্টে এবার উঠে এল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। পশ্চিমবঙ্গ বিধাসভা নির্বাচনের মধ্যে তৃণমূল কংগ্রেস নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোরের ফোনেও আড়িপাতা হয়, বলে জানিয়েছে 'দ্য ওয়ার'।

প্রশান্ত কিশোর-অভিষেক বন্দোপাধ্যায় (Picture Credits: PTI and Twitter)

নতুন দিল্লি, ১৯ জুলাই: পেগাসাস স্পাইওয়্যার (Pegasus  Spyware) নিয়ে অস্বস্তিতে মোদি সরকার। তোলপাড় সংবাদ মাধ্যম। মোদি সরকারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, রাহুল গান্ধীরা। সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যম 'দ্য ওয়ার'-র রিপোর্টে এবার উঠে এল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। পশ্চিমবঙ্গ বিধাসভা নির্বাচনের মধ্যে তৃণমূল কংগ্রেস নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) এবং ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোরের (Prashant Kishor) ফোনেও আড়িপাতা হয়, বলে জানিয়েছে 'দ্য ওয়ার'।

'দ্য ওয়ার' আরও জানিয়েছে, প্রশান্ত কিশোর শুধু নয়, প্রশান্তের ঘনিষ্ঠদের ফোনও ট্যাপ করা হয়। ফোন নম্বরের তালিকায় রয়েছে অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের সচিবের নম্বরও। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী এবং তাঁর ঘনিষ্ঠদের নামও রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। ২০১৯-র লোকসভা নির্বাচনের আগে ভারতে ৩০০-রও বেশি ফোনে মোদি সরকার আড়িপাতার চেষ্টা চালিয়েছিল বলে ‘পেগাসাস প্রোজেক্ট’ নামে একটি তদন্ত রিপোর্টে দাবি। আরও পড়ুন, পেগাসাস স্প্যামওয়ার নিয়ে মোদি সরকারকে তীব্র বিদ্রূপ প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢ়রার

পেগাসাস স্প্যাইওয়ারের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই দেশজুড়ে শোরগোল পড়ে যায়। ভারতের ১৬টি সংবাদ সংস্থার মিলিত তদন্তের উঠে আসে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য।

শুধু বিরোধী নেতৃত্ব, সাংবাদিক, বা সমাজকর্মীর ফোনে নয় মন্ত্রীদের ফোনেও আড়ি পেতেছিল মোদি সরকার৷ কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার দুই মন্ত্রী থেকে শুরু করে বিরোধী শিবিরের তিন জন গুরুত্বপূর্ণ নেতানেত্রী। এক জন সাংবিধানিক পদে আসীন ব্যক্তি। চল্লিশ জনের বেশি সাংবাদিক। একগুচ্ছ ব্যবসায়ী ও শিল্পপতি। নিরাপত্তা সংস্থার বর্তমান ও প্রাক্তন প্রধান। এ ছাড়াও সমাজকর্মী, সরকারি আমলা, আইনজীবী৷ এঁদের সবার ফোনেই নজরদারি চালাচ্ছিল মোদি সরকার। যদিও, মোদি সরকার এই ঘটনায় জড়িত নেই বলেই দাবি করেছে। বিরোধীদের তরফে এখন প্রশ্ন উঠছে, মোদি সরকার না করে থাকলে কারা এবং কেন ভারতের নির্দিষ্ট ৩০০ জনের ফোনে আড়ি পেতেছে?

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now