Anti CAA Protests: সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের বিরোধিতায় এবার মুখোশ পরে পথে যুব কংগ্রেসের প্রতিনিধিরা
সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে এবার মুখোশ পরে প্রতিবাদে শামিল যুব কংগ্রেসের প্রতিনিধিরা। মূলত ব্যক্তি পরিচয়কে সরিয়ে প্রতিবাদী পরিচয়কে বরণ করে নিতেই এই ভোল বদল বলে জানা গিয়েছে। দিল্লিতে (Delhi) এদিন সিএএ বিরোধী মিছিলে (Anti CAA Protests) এই মুখোশ পরেই পথে নামেন যুব কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকরা। ইন্ডিয়া গেট লাগোয়া এলাকাতেই চলে মিছিল। কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন এনএসইউআই-এর কর্মী সমর্থকরাও মিছিলে অংশ নেন। চলতি বছরের অক্টোবরে হংকংয়ে প্রতিষ্ঠান বিরোধী বিক্ষোভে শামিল হয়েছিলেন সেখানকার সাধারণ মানুষ। স্বশাসনের দাবিতে সেই মিছিল বেজিংয়ের বিরুদ্ধে পথে নামে। ব্যক্তি আক্রমণ ঠেকাতে মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা মুখোশ পরে প্রতিবাদে অংশ নেন।
নতুন দিল্লি, ৩০ ডিসেম্বর: সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে এবার মুখোশ পরে প্রতিবাদে শামিল যুব কংগ্রেসের প্রতিনিধিরা। মূলত ব্যক্তি পরিচয়কে সরিয়ে প্রতিবাদী পরিচয়কে বরণ করে নিতেই এই ভোল বদল বলে জানা গিয়েছে। দিল্লিতে (Delhi) এদিন সিএএ বিরোধী মিছিলে (Anti CAA Protests) এই মুখোশ পরেই পথে নামেন যুব কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকরা। ইন্ডিয়া গেট লাগোয়া এলাকাতেই চলে মিছিল। কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন এনএসইউআই-এর কর্মী সমর্থকরাও মিছিলে অংশ নেন। চলতি বছরের অক্টোবরে হংকংয়ে প্রতিষ্ঠান বিরোধী বিক্ষোভে শামিল হয়েছিলেন সেখানকার সাধারণ মানুষ। স্বশাসনের দাবিতে সেই মিছিল বেজিংয়ের বিরুদ্ধে পথে নামে। ব্যক্তি আক্রমণ ঠেকাতে মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা মুখোশ পরে প্রতিবাদে অংশ নেন। এবার হংকংয়ের প্রতিবাদীদের রাস্তায় হাঁটলেন যুবকংগ্রেসের কর্মীরা।
এদিকে দেশজুড়ে বিক্ষোভের মধ্যেই এবার CAA-র সমর্থনে ডিজিটাল প্রচারে নামলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ব্যক্তিগত ওয়েবসাইটের টুইটার হ্যান্ডল থেকে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের স্বপক্ষে বক্তব্য পোস্ট করা শুরু করা হল। নরেন্দ্র মোদি অ্যাপের মাধ্যমেও একই প্রচার চলছে। #IndiaSupportsCAA লিখে সোশ্যালে পোস্টও করেছেন তিনি।নাগরিকত্ব আইনের সমর্থনে সদগুরুর এক ভিডিয়োও পোস্ট করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। লিখেছেন, 'CAA সম্পর্কিত বিষয়গুলিকে সদগুরু যেভাবে ব্যাখ্যা করেছেন, তা অবশ্যই জানুন।' আরও পড়ুন-Dilip Ghosh: ‘সিএএ ও এনআরসি-র বিরোধিতা করলে এবার লাশ গুনতে হবে’, হুমকি দিলেন দিলীপ ঘোষ
অন্যদিকে নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারী ছাত্রদের সমর্থন করেছেন পি চিদাম্বরম। তিনি বলেন, “ভারতের ছাত্র ও যুবকরা বুঝতে পেরেছেন, নাগরিকত্ব আইন সংবিধানের পক্ষে গুরুতর বিপদ। নাগরিকত্ব আইন ও এনআরসি যৌথভাবে মুসলিমদের পক্ষে ক্ষতিকারক। ওই আইন অসাংবিধানিক। আমি নিশ্চিত, সুপ্রিম কোর্ট এই আইন নাকচ করে দেবে।” গত বৃহস্পতিবার নাগরিকত্ব আইন বিরোধী বিক্ষোভ নিয়ে মুখ খোলেন সেনাপ্রধান। তিনি বলেন, “নেতৃত্ব দেওয়া এত সহজ কাজ নয়। কারণ যখনই আপনি কোনও দিকে যাবেন, সবাই আপনাকে অনুসরণ করবে। দেখে মনে হয় নেতৃত্ব দেওয়া খুব সহজ কাজ। কিন্তু ব্যাপারটা মোটেও অত সহজ নয়।” তারপরেই একজন লিডারের কী করা উচিত, তা নিয়ে মন্তব্য করেন রাওয়াত। তিনি বলেন, “তাঁরাই নেতা, যাঁরা মানুষকে সঠিক পথে নিয়ে যান। কিন্তু যাঁরা মানুষকে ভুল বোঝান, তাঁরা কখনওই লিডার হওয়ার যোগ্য নন। আমরা দেখছি হাজার হাজার কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের ভুল পথে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। হিংসার দিকে যাচ্ছে তারা। আগুন জ্বলছে। সংঘর্ষ হচ্ছে। যাঁরা এটা করছেন তাঁরা লিডার নন।”