Jyotiraditya Scindia: মোদির হাতেই ভবিষ্যতের ভারত সুরক্ষিত, বিজেপিতে যোগ দিয়ে তোষণে নেমে পড়লেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাতেই ভারতের ভবিষ্যৎ নিরাপদ। কংগ্রেস ছাড়ার একদিনের মধ্যে বিজেপিতে যোগ দিয়ে একথা বললেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া (Jyotiraditya Scindia)। জনগণের সেবায় লক্ষ্যপূরণ করতে পারেনি কংগ্রেস। একদিন কংগ্রেস যা ছিল আজ আর তা নেই। বিজেপিতে যোগ দেওার পরেপরেই সাংবাদিক সম্মেলন করেন সিন্ধিয়া। সেখানেই তিনি মোদির প্রশংসায় একেবারে পঞ্চমুখ। বলেন, “নরেন্দ্র মোদির হাতে ভারতের ভবিষ্যৎ নিরাপদ। তাঁর মতো কোনও প্রধানমন্ত্রীই ভারতে ইতিহাসে এত জনসমর্থন পাননি। আর মোদি একবার নন, তেমনই জন সমর্থন দুবার পেয়েছেন।”
নতুন দিল্লি, ১১ মার্চ: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাতেই ভারতের ভবিষ্যৎ নিরাপদ। কংগ্রেস ছাড়ার একদিনের মধ্যে বিজেপিতে যোগ দিয়ে একথা বললেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া (Jyotiraditya Scindia)। জনগণের সেবায় লক্ষ্যপূরণ করতে পারেনি কংগ্রেস। একদিন কংগ্রেস যা ছিল আজ আর তা নেই। বিজেপিতে যোগ দেওার পরেপরেই সাংবাদিক সম্মেলন করেন সিন্ধিয়া। সেখানেই তিনি মোদির প্রশংসায় একেবারে পঞ্চমুখ। বলেন, “নরেন্দ্র মোদির হাতে ভারতের ভবিষ্যৎ নিরাপদ। তাঁর মতো কোনও প্রধানমন্ত্রীই ভারতে ইতিহাসে এত জনসমর্থন পাননি। আর মোদি একবার নন, তেমনই জন সমর্থন দুবার পেয়েছেন।” কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “দুটি ঘটনা আমার জীবনে আমূল পরিবর্তন এনেছে। প্রথমটা হল, যেদিন বাবা মারা গেলেন। আর দ্বিতীয়টি গতকাল। যেদিন আমি ঠিক করি জীবনের গতিপথটাই বদলে ফেলব।”
সিন্ধিয়া বলেন, “কংগ্রেস পার্টি আর নয়। সেইসব গৌরবোজ্জ্বল দিন কংগ্রেস হারিয়েছে। জনগণের সেবা করার ক্ষমতা এই দলের আর নেই।” বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, মধ্যপ্রদেশের তরফে রাজ্যসভায় যেতে পারেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। পরে হয়তো কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভাতেও তাঁর ঠাঁই মিলতে পারে। এদিকে সিন্ধিয়ার দলত্যাগের খবরে মধ্যপ্রদেশে বিধানসভার ২২ জন মন্ত্রী পদত্যাগ করেন। এই ঘটনা মধ্যপ্রদেশের কংগ্রেস সরকারকে একেবারে আইসিসিইউ-তে পাঠিয়ে দিল। আরও পড়ুন- COVID-19 Scar In US: করোনার গেরো, মার্কিন মুলুকে বাতিল করোনাভাইরাস কনফারেন্স
এখন মধ্যপ্রদেশের রাজনৈতিক ছবিটা এমন,১১৪ জন বিধায়ককে ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী কমলনাথের সঙ্গে। এর মধ্যে, চারজন নির্দল বিধায়ক। দুজন বহুজন সমাজ পার্টির বিধায়ক ও একজন সমাজবাদী পার্টির বিধায়ক। যেখানে বিজেপির সদস্য সংখ্যা ১০৭ জন ছিল। এদিকে একসঙ্গে ২২ জন বিধায়কের পদত্যাগের পর কংগ্রেসে সংখ্যা ৯৯ এসে ঠেকেছে। মধ্যপ্রদেশে সরকার গঠনের জন্য যেকোনও দলের ১১৪ জন বিধায়ক দরকার। যা এখন বিজেপির কাছে রয়েছে।