Manohar Lal Khattar Again:ইভিএম-এর অর্থ “এভরি ভোট ফর মোদি এভরি ভোট ফর মনোহর” কী বললেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী?

বিধানসভা নির্বাচনের আগে ফের বিতর্কিত টুইট করে খবরের শিরোনামে হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহরলাল খট্টর। “প্রতিটি ভোট মোদির জন্য, প্রতিটি ভোট মনোহরের জন্য। ইভিএমের সম্পূর্ণ অর্থই হল তাই।” টুইটটি পাবলিশের পরই বুঝতে পারেন ফের গোলমালে জড়িয়ে পড়তে চলেছেন তাই দেরি না করে ফের সেটিকে ডিলিটও করে দেন। এমনিতেই ইভিএমে ভোট নিয়ে বিরোধীদের মধ্যে ক্ষোভের শেষ নেই। গত লোকসভা নির্বাচনে ভোটের পরই এনিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়ে যায়। বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির মনেই হয়েছিল যে ইভিএম কারচুপি করে এতগুলো ভোট পেয়েছে বিজেপি।

মনোহর লাল খট্টর(Photo Credit: IANS)

চণ্ডীগড়, ১৭ অক্টোবর: বিধানসভা নির্বাচনের আগে ফের বিতর্কিত টুইট করে খবরের শিরোনামে হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহরলাল খট্টর। “প্রতিটি ভোট মোদির জন্য, প্রতিটি ভোট মনোহরের জন্য। ইভিএমের সম্পূর্ণ অর্থই হল তাই।” টুইটটি পাবলিশের পরই বুঝতে পারেন ফের গোলমালে জড়িয়ে পড়তে চলেছেন তাই দেরি না করে ফের সেটিকে ডিলিটও করে দেন। এমনিতেই ইভিএমে ভোট নিয়ে বিরোধীদের মধ্যে ক্ষোভের শেষ নেই। গত লোকসভা নির্বাচনে ভোটের পরই এনিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়ে যায়। বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির মনেই হয়েছিল যে ইভিএম কারচুপি করে এতগুলো ভোট পেয়েছে বিজেপি। এরপর বেশ কয়েকটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের শর্ত রেখেছিলেন ব্যালটে ভোট।

এহেন পরিস্থিতিতে মনোহর লাল খট্টরের (Manohar Lal Khattar) এই টুইট যে তাঁর দলেরই বিপক্ষে যাচ্ছে বুঝতে পেরে তড়িঘড়ি তা ডিলিট করে দেন। তবে এবার প্রথম নয়, দিন কয়েক আগেই কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীকে নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন তিনি। গত ১৪ তারিখে সোনিপতের এক রাজনৈতিক সমাবেশ থেকে কংগ্রেসকে কটাক্ষ করে তিনি বলেছিলেন, “রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) লোকসভা নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পর দলের সভাপতির পদ ছেড়ে দেন। জোর গলায় বলেন এবার গান্ধী পরিবারের বাইরের কেউ সভাপতির পদে বসবেন। তিন মাস ধরে সারা দেশ খুঁজেও তাঁরা সভাপতি নির্বাচন করতে পারলেন না। পরে কে সভাপতি হলেন আপনারা জানেন, সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi)। পাহাড় খুঁড়ে ইঁদুর বেরলো, তাও আবার মরা।” এরপরেই মহারাষ্ট্র কংগ্রেসের কার্যকরী সভাপতি নীতিন রাউত (Nitin Raut) হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রীকে একহাত নেন। পাল্টা আক্রমণে গিয়ে বলেন মনোহরলাল খট্টর নন খচ্চর। কংগ্রেস নেতৃত্ব খট্টরের এহেন মন্তব্যের তীব্র নিন্দা করে বলেন, সোনিয়া গান্ধীর কাছে তাঁকে ক্ষমা চাইতে হবে। আরও পড়ুন-জরুরি অবস্থার সময় গ্রেপ্তার জেলবন্দিদের পেনশন তুলে নিল রাজস্থান সরকার

উল্লেখ্য, ৯০টি আসনের হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচন হতে চলেছে আগামী ২১ অক্টোবর। ভোটগণনা ও ফল জানা যাবে ২৪ তারিখে। হরিয়ানায় ক্ষমতাসীন বিজেপির সব থেকে বড় প্রতিদ্বন্দ্বি হল কংগ্রেস। ২০১৪-র বিধানসভা নির্বাচনে গেরুয়া শিবির হরিয়ানাতে ৪৭টি আসনে জিতে সরকার গঠন করে। সেই সময় কংগ্রেস কোনওক্রমে ১৫টি আসনে জিততে পেরেছিল। হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনের সঙ্গে একই দিনে নির্বাচনের নির্ঘণ্ট রয়েছে মহারাষ্ট্রেও। সেখানে ২৮৮টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now