CAA-NRC Row: সিএএ-এনআরসি নিয়ে রাজধানীতে বৈঠকে বিরোধীরা, থাকছেন না মমতা, কেজরিওয়াল ও মায়াবতী

সিএএ ও এনআরসি নিয়ে সোমাবার বেলা দুটোতে রাজধানীতে বৈঠকে বসতে চলেছে বিরোধী দলগুলি। সদ্য পাশ হওয়া সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন এবং প্রস্তাবিত জাতীয় নাগরিকপঞ্জি নিয়ে রাজনৈতিক পর্যালোচনা হবে সেখানে। ছাত্র আন্দোলন নিয়ে সারা দেশ যখন সরব তখনই তাঁদের এই বৈঠক। এই বৈঠক থেকে বিরোধী ঐক্যের ইঙ্গিত দেওয়া হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল কংগ্রেসনেত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee) আগেই ঘোষণা করে দিয়েছেন যে এই বৈঠকে তিনি যোগ দিচ্ছেন না।

মায়াবতী, কেজরিওয়াল ও মমতা ব্যানার্জি(Photo Credits: PTI & Facebook)

নতুন দিল্লি, ১৩ জানুয়ারি: সিএএ ও এনআরসি নিয়ে সোমাবার বেলা দুটোতে রাজধানীতে বৈঠকে বসতে চলেছে বিরোধী দলগুলি। সদ্য পাশ হওয়া সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন এবং প্রস্তাবিত জাতীয় নাগরিকপঞ্জি নিয়ে রাজনৈতিক পর্যালোচনা হবে সেখানে। ছাত্র আন্দোলন নিয়ে সারা দেশ যখন সরব তখনই তাঁদের এই বৈঠক। এই বৈঠক থেকে বিরোধী ঐক্যের ইঙ্গিত দেওয়া হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল কংগ্রেসনেত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee) আগেই ঘোষণা করে দিয়েছেন যে এই বৈঠকে তিনি যোগ দিচ্ছেন না। সূত্রের খবর, বৈঠকে নাও যোগ দিতে পারেন বহুজন সমাজ পার্টির (বিএসপি) নেত্রী মায়াবতী ও দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)।

মমতা ব্যানার্জি বলেছিলেন, “এনআরসি ও সিএএ নিয়ে আমিই প্রথম আন্দোলন শুরু করেছিলাম। কিন্তু কংগ্রেস ও সিপিএম যেটা করছে সেটা আন্দোলন নয়, সেটা ভাঙচুর।” সারা দেশেই বিচ্ছিন্ন ভাবে এই আইনের বিরোধিতায় প্রতিবাদ হয়েছে। দিল্লিতে জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়ায় ছাত্রদের প্রতিবাদে পুলিশের হস্তক্ষেপ নিয়ে নিন্দার ঝড় বয়েছে দেশে। হিংসা ছড়ানোর জন্য বিজেপি প্রথম থেকেই দায়ী করে আসছে কংগ্রেসকে। মমতা ব্যানার্জি-সহ একাধিক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন যে তাঁরা নিজেদের রাজ্যে সিএএ কার্যকর করতে দেবেন না। এদিকে আজকের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে কেন তিন বিরোধী রাজনীতিক থাকছেন না তানিয়ে জল্পনা এখনও অব্যাহত। আরও পড়ুন-West Bengal Weather Update: ভিলেন পশ্চিমী ঝঞ্ঝা, সংক্রান্তিতে উধাও হতে পারে শীত

উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে বাম ও কংগ্রেসের শ্রমিক ইউনিয়নের ডাকা বনধের বিরোধিতা করেছিলেন মমতা ব্যানার্জি। বনধ সফল করতে বাম ও কংগ্রেস পথে নামলে তার তীব্র বিরোধিতা করে তৃণমূল। জায়গায় জায়গায় তৃণমূল সমর্থকদের সঙ্গে বনধ সমর্থকদের সংঘর্ষ বাধে। তারপরেই মমতা ব্যানার্জি ঘোষণা করেন যে তিনি ওই বৈঠকে যোগ দিতে যাচ্ছেন না। একই সঙ্গে জানান, এই বৈঠকের ভাবনা তাঁরই ছিল। কংগ্রেস ও সিপিএম এরাজ্যে যা করেছে এখন তাঁর পক্ষে আর ওই বৈঠকে যোগ দেওয়া সম্ভব নয়।

 

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now