VHP On Ram Temple: ২০২৪-২৫ এর মধ্যেই রামমন্দির নির্মাণ সম্পূর্ণ হবে, প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পরেপরেই বলল বিশ্ব হিন্দু পরিষদ
বুধবার লোকসভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জানান, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মাফিক ১৫ জনের ট্রাস্টি বোর্ড তৈরি হচ্ছে। এই ট্রাস্টই রামমন্দির তৈরির কাজকর্ম দেখবে। কেন্দ্রের বিজেপি সরকার ট্রাস্ট গঠন করবে। তাঁর বক্তব্য প্রকাশ্যে আসার কিছুক্ষণের মধ্যেই বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (Vishwa Hindu Parishad) তরফে জানানো হয় অযোধ্যায় রামমন্দির (Ram Temple) নির্মাণের কাজ ২০২৪-২৫ এর মধ্যে সম্পূর্ণ হবে। দোতলা রামমন্দিরের নকসা মাফিক কাজ অনেকটাই হয়ে গিয়েছে। মন্দিরের বাইরের কাঠামো প্রায় তৈরিই বলা চলে। একতলার কাজ সম্পূর্ণভাবে হয়ে যাবে আর কয়েকদিনের মধ্যেই। ২০১৯-এর নভেম্বরে য়েই না সুপ্রিম কোর্ট অযোধ্যা নিয়ে চূড়ান্ত রায় জানালো, প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই পাথর কাটার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছিল।
নতুন দিল্লি, ৬ ফেব্রুয়ারি: বুধবার লোকসভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জানান, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মাফিক ১৫ জনের ট্রাস্টি বোর্ড তৈরি হচ্ছে। এই ট্রাস্টই রামমন্দির তৈরির কাজকর্ম দেখবে। কেন্দ্রের বিজেপি সরকার ট্রাস্ট গঠন করবে। তাঁর বক্তব্য প্রকাশ্যে আসার কিছুক্ষণের মধ্যেই বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (Vishwa Hindu Parishad) তরফে জানানো হয় অযোধ্যায় রামমন্দির (Ram Temple) নির্মাণের কাজ ২০২৪-২৫ এর মধ্যে সম্পূর্ণ হবে। দোতলা রামমন্দিরের নকসা মাফিক কাজ অনেকটাই হয়ে গিয়েছে। মন্দিরের বাইরের কাঠামো প্রায় তৈরিই বলা চলে। একতলার কাজ সম্পূর্ণভাবে হয়ে যাবে আর কয়েকদিনের মধ্যেই। ২০১৯-এর নভেম্বরে য়েই না সুপ্রিম কোর্ট অযোধ্যা নিয়ে চূড়ান্ত রায় জানালো, প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই পাথর কাটার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছিল।
সূত্রের খবর, রামমন্দির নির্মাণের ৬০ শতাংশ কাজ ইতিমধ্যেই হয়ে গিয়েছে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কার্যনির্বাহী সভাপতি অলোক কুমার বলেছেন, কেন্দ্রের তৈরি ট্রাস্ট যদি ভিএইচপি মডেল অনুসরণ করে তবে চার থেকে পাঁচ বছরের মধ্যেই রামমন্দির নির্মাণের কাজ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। এখনই ট্রাস্ট যদি মন্দির নির্মাণের জন্য ফান্ড রেইজিংয়ের আয়োজন করে তবে তাও খুব সুন্দরভাবে প্রক্রিয়াটির বাস্তবায়নে সঙ্গত দেবে। এই সময়েই অলোক কুমারের কাছে কেউ জানতে চান, রামমন্দির কী বিরাট পাঁচিলের আবদ্ধে থাকবে? সঙ্গে সঙ্গেই অলোক কুমারের জবাব, নিরাপত্তার দায়িত্ব দেখভাল করার কাজ নিরাপত্তা আধিকারিকদের। তাঁরা যা মনে করবেন তাই হবে। তবে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ যায় রামলালার মন্দির মানুষ যেন দূর থেকেই দেখতে পায়। তবে শুধু রামমন্দির তৈরি করলেই হবে না। ভিএইচপি মনে করে গোটা অযোধ্যাজুড়েই কাঠামোগত পরিবর্তন আনতে হবে। এই কাজ ট্রাস্টকেই করতে হবে। আরও পড়ুন-Rahul Gandhi: ‘নরেন্দ্র মোদির বক্তৃতা মানে মিথ্যের ঝুড়ি, আর অমিত শাহর বক্তব্য শোনার অর্থ সময় নষ্ট করা’, ফের তোপ রাহুলের
সুপ্রিম রায়ের সময়েই স্থানীয় করসেভক পুরমে রামমন্দিরের পাথর ছাদ স্তম্ভ খোদাইয়ের কাজ শুরু হয়। এরমধ্যে ১০টি স্তম্ভ তৈরিও হয়ে গিয়েছে। মন্দির পাঁচভাগে নির্মাণ হবে। প্রথম অঁশে থাকছে মন্দিরের সামনের দিকটা, দরজাও তারমধ্যেই পড়ছে। মূলত দুটি মণ্ডপে প্রবেশ করতে গেলে এই দরজা ভীষণ জরুরি। রামলালার বিগ্রহ বসবে একতলার মণ্ডপে। দোতলায় তাকবে রাম দরবার। কর্মশালা সূত্রে জানা গিয়েছে মন্দিরের একতলার উচ্চতা হবে ১৮ ফুট। অন্যদিকে দোতলার উচ্চতা ১৫ ফুট ৯ ইঞ্চি।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)