PM Narendra Modi On Delhi Fire: দিল্লি অগ্নিকাণ্ডে মৃতদের পরিবারকে ২ লাখ টাকা ও আহতদের ৫০, ০০০ টাকা আর্থিক সাহায্যের সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় সরকারের
আজ ভোর ৫ টা নাগাদ ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে যায় দিল্লির (Delhi) আনাজ মান্ডির এক কারখানায় (Factory)। কমপক্ষে ৪৩ জনের মৃত্যু হয়। ঘটনায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ইতিমধ্যে মৃতদের পরিবার প্রতি ১০ লাখ টাকা এবং আহতদের চিকিৎসার খরচ ও ১ লাখ টাকা করে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন। এরপর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) নিহতদের পরিবারকে তহবিল থেকে ২ লাখ টাকা এবং গুরুতর আহতদের ৫০, ০০০ টাকা আর্থিক সাহায্যের কথা জানিয়েছেন।
নতুন দিল্লি, ৮ ডিসেম্বর: আজ ভোর ৫ টা নাগাদ ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে যায় দিল্লির (Delhi) আনাজ মান্ডির এক কারখানায় (Factory)। কমপক্ষে ৪৩ জনের মৃত্যু হয়। ঘটনায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ইতিমধ্যে মৃতদের পরিবার প্রতি ১০ লাখ টাকা এবং আহতদের চিকিৎসার খরচ ও ১ লাখ টাকা করে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন। এরপর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) মৃতদের পরিবারকে তহবিল থেকে ২ লাখ টাকা এবং গুরুতর আহতদের ৫০, ০০০ টাকা আর্থিক সাহায্যের কথা জানিয়েছেন।
ঘটনায় নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে টুইট করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি লিখেছেন, ‘‘ভয়ঙ্কর এই অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের পরিবারকে সমবেদনা জানাই। আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি। কর্তৃপক্ষ সব রকম সাহায্য় করছে।’’ শোকবার্তা জানিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) টুইট,‘‘সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জরুরি ভিত্তিতে সব রকম সাহায্যের নির্দেশ দিয়েছি।’’ অন্য দিকে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল টুইট করেছেন, ‘‘অত্যন্ত দুঃখের খবর। উদ্ধারকাজ চলছে। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’’ শোকবার্তা জানিয়েছেন রাহুল গান্ধীও।
দিল্লির (Delhi) আনাজ মান্ডিতে চামড়া কারাখানায় আগুন (Fire) নাগার ঘটনায় বিল্ডিং মালিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে দিল্লি পুলিশ। ভারতীয় দণ্ডবিধির (IPC) ৩০৪ ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে। যদিও বিল্ডিং মালিক রেহান (Rehan) পলাতক বলে জানিয়েছে দিল্লি পুলিশ (Delhi Police)। আজ ভোর ৫ টা নাগাদ দিল্লির (Delhi) রানি ঝাঁসি রোডের (Rani Jhansi Road) আনাজ মান্ডিতে (Anaj Mandi) একটি চামড়া কারখানায় (Factory) আগুন (Fire) লাগে। কিছুক্ষণ পর আগুন ভয়াবহ আকার ধারণ করে। কারখানার ভিতরে শ্রমিকরা ঘুমোচ্ছিলেন। এখনও পর্যন্ত ৪৩ জন মৃত (Dead) বলে সরকারি তরফে জানানো হয়েছে।