পাকিস্তান বিশ্ব সন্ত্রাসের আঁতুড় ঘর, কাশ্মীর প্রশ্নে ইসলামাবাদকেই পাল্টা খোঁচা বিদেশ মন্ত্রকের
কাশ্মীরে কোনও মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে না। সেখানকার বাসিন্দাদের উপরে কোনও হিংসাত্মক অত্যাচার হচ্ছে না। পাকিস্তান মিথ্যে তথ্য প্রকাশ করছে। আসলে পাকিস্তানই তো সন্ত্রাসের আঁতুড় ঘর (Pakistan ‘an epicentre of global terrorism’)। জেনিভার মানবাধিকার কাউন্সিলের বৈঠকে এক যোগে পাকিস্তানের বক্তব্যকে খারিজ করলেন ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের (MEA) কর্তাব্যক্তিরা।
জেনিভা, ১০ সেপ্টেম্বর: কাশ্মীরে কোনও মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে না। সেখানকার বাসিন্দাদের উপরে কোনও হিংসাত্মক অত্যাচার হচ্ছে না। পাকিস্তান মিথ্যে তথ্য প্রকাশ করছে। আসলে পাকিস্তানই তো সন্ত্রাসের আঁতুড় ঘর (Pakistan ‘an epicentre of global terrorism’)। জেনিভার মানবাধিকার কাউন্সিলের বৈঠকে এক যোগে পাকিস্তানের বক্তব্যকে খারিজ করলেন ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের (MEA) কর্তাব্যক্তিরা। ইসলামাবাদ যে মিথ্যে অভিযোগ এনেছে তা বলতে সময় নেননি বিদেশ মন্ত্রকের সেক্রিটারি বিজয় ঠাকুর সিং। সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, পাকিস্তান যে বিশ্ব সন্ত্রাসের কেন্দ্রস্থল তা সকলেই জানে। কীভাবে সন্ত্রাসবাদকে তোষণ করতে হয় তা ইসলামাবাদের থেকে শেখা উচিত। কাশ্মীর ৩৭০ ধারা তুলে দেওয়ার পর সেদেশের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান কি না আরও একটি পুলওয়ামা হামলার হুমকি দেন।
এর পরেও পাকিস্তান বড় কথা বলছে। কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা (Article 370) থাকবে কি থাকবে না সেটা ভারতের ব্যক্তিগত বিষয়। কারণ কাশ্মীর বারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ। একটি দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানোর কোনও অধিকার পাকিস্তানের নেই। আর পাকিস্তান কাশ্মীর নিয়ে চিন্তিত, ওরা তো গোটা বিশ্বের কাছে চিন্তার কারণ। কেননা বিশ্বজুড়ে যত সন্ত্রাস মূলক কার্যকলাপ চলছে তার মূলেই রয়েছে পাকিস্তান। মুম্বই হামলার কিং মাস্টার হাফিজ সইদকে পাকিস্তান সরকারি ছত্রছায়ায় রেখেছে। জইশ, লস্করের মতো জঙ্গি সংগঠনকে পাক সেনারা অস্ত্র দিয়ে সহযোগিতা করছে। নিয়মিত প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। পাক সেনার রেডিও টাওয়ার ব্যবহার করে জম্মু ও কাশ্মীরে নাশকতা চালানোর তালে রয়েছে লস্কর জঙ্গির দল। এখন কাশ্মীর নিয়ে চিন্তিত? তাতো হতেই হবে। আরও পড়ুন-Shah Mehmood Qureshi on Kashmir: কাশ্মীর ভারতের অংশ , ৭২ বছর পর সত্যিটা স্বীকার করল পাকিস্তান(দেখুন ভিডিও)
কাশ্মীরের স্পেশ্যাল স্টেটাস উঠে যাওয়াতে সেখানকার সাদারণ মানুষ শিক্ষা, চাকরি বাসস্থান-সহ বিবিধ উন্নতির সুযোগ সুবিধা পাবে। উপত্যকায় শিল্প হবে। তাহলে আর বেকারত্ব থাকবে না। বেকার না থাকলে মগজ ধোলাই করে ভারত বিরোধী কার্যকলাপে কাশ্মীরিদের ব্য়বহার করতে পারবে না পাকিস্তান। তাই তো ইসলামাবাদের এত চিন্তা। তবে সত্যিটা তো চাপা থাকে না। সেকারণেই জেনিভাতে আজ শাহ মেহমুদ কুরেশি বলেই পেললেন, কাশ্মীর ভারতের অংশ।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)