No Kissing Zone: প্রকাশ্যে চুমু খাওয়া রুখতে ‘নো কিসিং জোন’ মুম্বইয়ে
প্রকাশ্যেই ঘনিষ্ঠ হচ্ছিলেন যুগলরা, চলছিল দেদার চুমু খাওয়া। চুমুর দৌরাত্ম্যে নাজেহাল হয়ে তাই ব্যবস্থা নিলেন মুম্বইয়ের বোরিভালির সত্যম শিবম সুন্দরম সোসাইটির বাসিন্দারা। ‘চুমু’ রুখতে রাস্তায় লেখা হল 'নো কিসিং জোন'। আবাসনের বাসিন্দাদের দাবি, লকডাউন চলছে। তাই বিকেল হলেই এই জায়গায় ভিড় জমাচ্ছেন প্রেমিক-প্রেমিকারা। প্রকাশ্যেই ঘনিষ্ঠতা হচ্ছেন তাঁরা, চলছে চুমু খাওয়া। বার বার বলা সত্ত্বেও ভ্রুক্ষেপ করছেন না। ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের জ্বালায় আবাসনের দরজা জানলা খুলতে পারছিলেন না অনেকেই। ঘনিষ্ট দৃশ্য দেখে প্রভাব পড়ছে বাচ্চাদের মনেও। পুলিশ, স্থানীয় জন প্রতিনিধিকে জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি। আর সেই কারণেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। স্পষ্ট ভাবে রাস্তায় লিখে দেওয়া হয়েছে ‘নো কিসিং জোন’, অর্থাৎ এই জায়গায় চুমু খাওয়া যাবে না।
মুম্বই, ২ অগাস্ট: প্রকাশ্যেই ঘনিষ্ঠ হচ্ছিলেন যুগলরা, চলছিল দেদার চুমু (kiss) খাওয়া। চুমুর দৌরাত্ম্যে নাজেহাল হয়ে তাই ব্যবস্থা নিলেন মুম্বইয়ের (Mumbai) বোরিভালির সত্যম শিবম সুন্দরম সোসাইটির বাসিন্দারা। ‘চুমু’ রুখতে রাস্তায় লেখা হল 'নো কিসিং জোন'। আবাসনের বাসিন্দাদের দাবি, লকডাউন চলছে। তাই বিকেল হলেই এই জায়গায় ভিড় জমাচ্ছেন প্রেমিক-প্রেমিকারা। প্রকাশ্যেই ঘনিষ্ঠতা হচ্ছেন তাঁরা, চলছে চুমু খাওয়া। বার বার বলা সত্ত্বেও ভ্রুক্ষেপ করছেন না। ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের জ্বালায় আবাসনের দরজা জানলা খুলতে পারছিলেন না অনেকেই। ঘনিষ্ট দৃশ্য দেখে প্রভাব পড়ছে বাচ্চাদের মনেও। পুলিশ, স্থানীয় জন প্রতিনিধিকে জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি। আর সেই কারণেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। স্পষ্ট ভাবে রাস্তায় লিখে দেওয়া হয়েছে ‘নো কিসিং জোন’, অর্থাৎ এই জায়গায় চুমু খাওয়া যাবে না।
আবাসনের বাসিন্দাদের দাবি, রাস্তায় 'নো কিসিং জোন' লেখার পরে বেশ কাজ দিয়েছে, আবাসনের সামনে যুগলদের চুমু খাওয়া কমেছে। অনেকে সেলফি নিয়েই কেটে পড়ছেন। আবাসনের বাসিন্দা কৈলাসরাও দেশমুখ বলেন, "আমরা চুমু খাওয়ার বিরুদ্ধে নই। কিন্তু, বাড়ির বাইরে থাকা ফাঁকা জায়গাকে চুমু খাওয়ার জায়গা হতে দিতে পারি না। প্রাথমিকভাবে, আমরা যুগলদের বোঝানোর চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু, কোনও কাজ হয়নি। তাই রাস্তায় লিখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম।" আরও পড়ুন: Tokyo Olympics 2020: মহিলা হকিতে ভারতের ইতিহাস, অজিদের হারিয়ে প্রথমবার অলিম্পিক হকির সেমিতে আর্জেন্টিনার সামনে ভারত, পদক একধাপ দূরে
এ দিকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক যুগল সময় কাটানোর জন্য মুম্বইয়ে জায়গার অভাবের কথা তুলে ধরেন। তাঁরা জানান যে, 'নো পার্কিং', 'নো স্পিটিং', 'নো স্মোকিং' বা 'নো ড্রিঙ্কিং জোন' রয়েছে। কিন্তু, 'নো কিসিং জোন' একেবারে নতুন। ওই যুগল বলেন, “শহরে প্রেম করার জায়গা কমে গেছে, বিশেষত লকডাউনের পরে। পার্ক বা বাগানে বসার অনুমতি নেই বা সময়ের বিধিনিষেধ রয়েছে। রাস্তার মতো খোলা জায়গা একমাত্র বিকল্প। রাস্তা জনসাধারণের সম্পত্তি এবং তাই যদি সেখানেও বাধার মুখে পড়তে হয় তবে শহরে যুগলদের জন্য কোনও জায়গা থাকবে না।"