Nirbhaya Ganrape and Murder Case: দিল্লির পতিয়ালা হাউস কোর্ট পদক্ষেপ নেওয়ার আগেই মামলা দায়ের করেছিলেন নির্ভয়ার বাবা-মা
দিল্লির পতিয়ালা হাউস কোর্ট (Delhi's Patiala House Court) শনিবার স্বীকার করে নিল ২০১২ সালে নির্ভয়া গনধর্ষণ কাণ্ডের বিচার চেয়ে অন্য আদালতে মামলা (Plea) পাঠানোর জন্য তদবির করেছিলেন নির্যাতিতার বাবা-মা (Parents)। গত বৃহস্পতিবারই তার বাবা-মা চার ধর্ষককে শাস্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া দ্রুত করার জন্য পতিয়ালা হাউস কোর্টে আবেদন করেছিলেন। কারণ ওই মামলায় দুই বিচারককে আগে স্থানান্তর করে দেওয়া হয়েছিল।
নতুন দিল্লি, ১৬ নভেম্বর: দিল্লির পতিয়ালা হাউস কোর্ট (Delhi's Patiala House Court) শনিবার স্বীকার করে নিল ২০১২ সালে নির্ভয়া গনধর্ষণ কাণ্ডের বিচার চেয়ে অন্য আদালতে মামলা (Plea) পাঠানোর জন্য তদবির করেছিলেন নির্যাতিতার বাবা-মা (Parents)। গত বৃহস্পতিবারই তার বাবা-মা চার ধর্ষককে শাস্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া দ্রুত করার জন্য পতিয়ালা হাউস কোর্টে আবেদন করেছিলেন। কারণ ওই মামলায় দুই বিচারককে আগে স্থানান্তর করে দেওয়া হয়েছিল।
আইনজীবী সীমা সমৃদ্ধি কুশওয়াহারের দায়ের করা আবেদনটি গ্রহণ করেছিলেন জেলা বিচারক যশবন্ত সিংহ। এর আগে মামলায় জড়িত দুজন বিচারককে (Judge) বদলি করা হয়েছিল। স্থগিত করে দেওয়া হয়েছিল মৃত্যুদণ্ডের বিষয়টি। সংবাদ সংস্থা আইএএনএসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আইনজীবী সীমা সমৃদ্ধি কুশওয়াহা বলেন, "বিচারকের অনুপস্থিতির কারণে মামলাটি আর এগোতে পারেনি।" আরও পড়ুন: Muslim Professor in BHU: বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে মুসলিম শিক্ষক নিয়োগ! প্রতিবাদে বিক্ষোভে সামিল পড়ুয়ারা
অন্যদিকে, নির্ভয়া গণধর্ষণ মামলার একমাত্র প্রত্যক্ষদর্শী একজন মিথ্যেবাদী এবং টাকার (Money) বিনিময়ে বিবৃতি দেন। এমনটাই অভিযোগ করেন নির্ভয়া কাণ্ডে অন্যতম দোষী সাব্যস্ত পবন কুমার গুপ্তার (Pavan Kumar Gupta) বাবা। এই বিষয়ে দিল্লি পুলিশের ডেপুটি কনিশনার, দক্ষিণ-পশ্চিম দিল্লি এবং আরকে পুরম পুলিশ স্টেশনে অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি। ২০১২ সালের ১৬ ডিসেম্বর রাতে দিল্লিতে মুনিরকা এলাকায় চলন্ত বাসের ভিতরে ২৩ বছর বয়সি প্যারামেডিক্যাল ছাত্রীকে গণধর্ষণ করে ছয় দুষ্কৃতী। কাতর যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে মারা যান ওই ছাত্রী। বিচারে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরে অভিযুক্তদের মধ্যে পাঁচ জনের ফাঁসির আদেশ দেয় আদালত। এক দুষ্কৃতী নাবালক হওয়ার কারণে জুভেনাইল হোমে বন্দি থাকার পরে মুক্তি পায়। বাকি পাঁচ জনের মধ্যে প্রধান অভিযুক্ত রাম সিং জেলের ভিতরে আত্মহত্যা করে।