Nirbhaya Convicts Hanging: নির্ভয়াকাণ্ডে দোষীসাব্যস্ত চার আসামির ফাঁসির মহড়া হল তিহার জেলে
নির্ভয়াকাণ্ডে (Nirbhaya Case) দোষীসাব্যস্ত চার আসামির ফাঁসির মহড়া (Dummy Execution) হয়ে গেল দিল্লির তিহার জেলে (Tihar Jail)। ২২ জানুয়ারি সকাল ৭টায় পবন গুপ্ত, অক্ষয় ঠাকুর, বিনয় শর্মা এবং মুকেশ সিং-র ফাঁসি হবে বলে নির্দেশ দিয়েছে পাতিয়ালা হাউজ় কোর্ট। তার প্রস্তুতি হিসাবেই রবিবার তিহার জেলের ফাঁসির মহড়া হয়। চার জনের ওজন অনুসারে ইঁট-পাথর ভর্তি বস্তা ঝুলিয়ে ফাঁসিকাঠ পরীক্ষা করে দেখে জেল কর্তৃপক্ষ। তবে ফাঁসুড়ে পবন জল্লাদকে (Pawan Jallad) এই মহড়াতে ডাকা হয়নি। গোটা মহড়া জেল কর্তৃপক্ষই পরিচালনা করে।
নতুন দিল্লি, ১৩ জানুয়ারি: নির্ভয়াকাণ্ডে (Nirbhaya Case) দোষীসাব্যস্ত চার আসামির ফাঁসির মহড়া (Dummy Execution) হয়ে গেল দিল্লির তিহার জেলে (Tihar Jail)। ২২ জানুয়ারি সকাল ৭টায় পবন গুপ্ত, অক্ষয় ঠাকুর, বিনয় শর্মা এবং মুকেশ সিং-র ফাঁসি হবে বলে নির্দেশ দিয়েছে পাতিয়ালা হাউজ় কোর্ট। তার প্রস্তুতি হিসাবেই রবিবার তিহার জেলের ফাঁসির মহড়া হয়। চার জনের ওজন অনুসারে ইঁট-পাথর ভর্তি বস্তা ঝুলিয়ে ফাঁসিকাঠ পরীক্ষা করে দেখে জেল কর্তৃপক্ষ। তবে ফাঁসুড়ে পবন জল্লাদকে (Pawan Jallad) এই মহড়াতে ডাকা হয়নি। গোটা মহড়া জেল কর্তৃপক্ষই পরিচালনা করে।
আগামী ২২ জানুয়ারি তিহার জেলের ৩ নম্বর জেলে, যেখানে ওই চারজনকে ফাঁসিতে ঝোলানোর কথা, সেখানেই মহড়া হয় বলে জানা গেছে। ২০১৩ সালে সংসদ ভবন হামলায় দোষী আফজল গুরুকেও এই ৩ নম্বর জেলেই ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল। তবে এ বারে চারজনকে একসঙ্গে ফাঁসি দেওয়া হবে সেখানে, যা আগে কখনও ঘটেনি। আরও পড়ুন: Varanasi: এবার কাশীর বিশ্বনাথের মন্দিরে প্রবেশেও মানতে হবে পোষাকবিধি, কেন জানেন?
বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই উত্তরপ্রদেশ কারা বিভাগের আধিকারিকদের সঙ্গে কথা হয়েছে তিহার জেল কর্তৃপক্ষের। মেরঠের বাসিন্দা পবন জল্লাদই নির্ভয়ার খুনিদের ফাঁসিতে ঝোলাবেন বলে সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রে জানা গেছে। এর পাশাপাশি, আসামিদের মানসিক অবস্থা টের পেতে নিয়মিত তাদের সঙ্গেও কথাবার্তা চালাচ্ছে তিহার জেল কর্তৃপক্ষ।
পাতিয়ালা হাউজ় কোর্টের রায় সংশোধনের আর্জি নিয়ে গত সপ্তাহেই সুপ্রিম কোর্টে কিউরেটিভ পিটিশন দায়ের করে অপরাধীদের মধ্যে দু’জন—বিনয় শর্মা এবং মুকেশ সিং। মঙ্গলবার তাদের আবেদনের শুনবে শীর্ষ আদালত। তিহার জেল সূত্রে জানা গেছে, এই মুহূর্তে ২ এবং ৩ নম্বর জেলে রাখা হয়েছে ওই চারজনকে। আদালত সাজা সংশোধনের আর্জি খারিজ করে দিলে তাদের ৩ নম্বর জেলে সরিয়ে আনা হবে। মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ার আগে পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হবে তাদের।