পাকিস্তান সেনা ও ISI-র সাহায্যে ভারতে বড়সড় হামলার পরিকল্পনা লস্কর, হিজবুল ও জইশ-ই-মহম্মদ-র
পাকিস্তান সেনা (Pakistan Army) ও ISI-র সাহায্যে ভারতে বড়সড় হামলার পরিকল্পনা করেছে লস্কর-ই-তইবা(Laskar-e-Taiba), হিজবুল মুজাহিদিন (Hizbul Mujahideen) ও জইশ-ই-মহম্মদ(Jaish-e-Mohammad)। হামলার নিশানায় রয়েছে জম্মু ও কাশ্মীরসহ দেশের অন্য জায়গা। এছাড়া জঙ্গিদের নিশানায় রয়েছে রাজনৈতিক ব্যক্তি ও পুলিশ। সংবাদসংস্থা ANI-র দাবি, গত সপ্তাহে পুলওয়ামায় একটি বৈঠক হয়েছে। সেই বৈঠকেই তিন জঙ্গি সংগঠনকে হামলার বিষয়ে ব্রিফ করা হয়েছে। ANI-র দাবি, তাদের হাতে যে নথি এসেছে তাতে বলা হয়েছে, "পুলওয়ামার একটি স্থানে এই জঙ্গি সংগঠনগুলির যৌথ বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে বিভিন্ন সংগঠনকে তাদের আলাদা আলাদা দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। আগামী পরিকল্পনা নিয়েও সেখানে আলোচনা হয়েছে।"
নতুন দিল্লি, ৭ অক্টোবর: পাকিস্তান সেনা (Pakistan Army) ও ISI-র সাহায্যে ভারতে বড়সড় হামলার পরিকল্পনা করেছে লস্কর-ই-তইবা(Laskar-e-Taiba), হিজবুল মুজাহিদিন (Hizbul Mujahideen) ও জইশ-ই-মহম্মদ(Jaish-e-Mohammad)। হামলার নিশানায় রয়েছে জম্মু ও কাশ্মীরসহ দেশের অন্য জায়গা। এছাড়া জঙ্গিদের নিশানায় রয়েছে রাজনৈতিক ব্যক্তি ও পুলিশ। সংবাদসংস্থা ANI-র দাবি, গত সপ্তাহে পুলওয়ামায় একটি বৈঠক হয়েছে। সেই বৈঠকেই তিন জঙ্গি সংগঠনকে হামলার বিষয়ে ব্রিফ করা হয়েছে। ANI-র দাবি, তাদের হাতে যে নথি এসেছে তাতে বলা হয়েছে, "পুলওয়ামার একটি স্থানে এই জঙ্গি সংগঠনগুলির যৌথ বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে বিভিন্ন সংগঠনকে তাদের আলাদা আলাদা দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। আগামী পরিকল্পনা নিয়েও সেখানে আলোচনা হয়েছে।"
এই নথি বলা হয়েছে, গোয়েন্দা সংস্থাগুলি ইতিমধ্যেই সতর্কতা জারি করে জানিয়েছে, এই জঙ্গি সংগঠনগুলি উপত্যকা ও দেশের অন্য জায়গায় হামলা চালাতে পারে। তাদের নিশানায় রয়েছে রাজনীতিবিদ ও পুলিশ আধিকারিকরা। সতর্কতায় বলা হয়েছে, "জইশ-ই-মহম্মদকে জাতীয় সড়কে হামলা চালানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। লস্কর-ই-তইবার ওপরে দায়িত্ব রয়েছে সুরক্ষা কাঠামোয় হামলা চালানোর। অন্যদিকে হিজবুল মুজাহিদিনকে বলা হয়েছে বনধসহ রাজনীতিবিদ ও পুলিশের উপরে হামলা চালাতে।" উপত্যকায় হিংসা ছড়ানো ও স্থানীয় বাসিন্দাদের উপরে হামলা চালানোর দায়িত্বও দেওয়া হয়েছে হিজবুলকে। আরও পড়ুন: ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত ভিখারির ব্যাঙ্কে জমা ৮.৭৭ লক্ষ টাকা! ঝোলা থেকে মিলল ১.৭৫ লক্ষ টাকার কয়েনও
জঙ্গি সংগঠনগুলির পরিকল্পনা ভেস্তে দিতে ইতিমধ্যেই তৎপর হয়েছ প্রশাসন। নিরাপত্তা বাহিনীকে স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর মেনে ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলি, সেনা ও পুলিশের সঙ্গে অবিরাম সমন্বয় রেখে চলতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।