UP Shocker: কিশোরী কন্যার ছিন্ন মস্তক হাতে থানায় বাবা, উত্তরপ্রদেশে চাঞ্চল্য
অপছন্দ করেন এমন এক যুবকের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছে কিশোরী কন্যা। রাগ সামলাতে না পরে মেয়ের মাথা কেটে ফেলল বাবা। তারপর সেই ছিন্ন মস্তক হাতে নিয়ে সোজা থানায় হাজির খুনি। বুভবার রাতে হাড়হিম করা ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের হরদৈ এলাকার মাঝিলা থানার পাণ্ডেতারা গ্রামে। অভিযুক্তের নাম সর্বেশ কুমার। এই প্রসঙ্গে হরদৈ-এর পুলিশ সুপার অনুরাগ ভাট জানিয়েছেন, ধৃত সর্বেশ একজন সবজি বিক্রেতা। এক যুবকের সঙ্গে নিজের মেয়েকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে ফেলে সে। এরপরই মেয়েকে শিক্ষা দেওয়ার মনস্থির করে নেয়। এনিয়ে পুলিশকে জবানবন্দিও দিয়েছেন সর্বেশ কুমারের স্ত্রী।
হরদৈ, ৪ মার্চ: অপছন্দ করেন এমন এক যুবকের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছে কিশোরী কন্যা। রাগ সামলাতে না পরে মেয়ের মাথা কেটে ফেলল বাবা। তারপর সেই ছিন্ন মস্তক হাতে নিয়ে সোজা থানায় হাজির খুনি। বুভবার রাতে হাড়হিম করা ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের হরদৈ এলাকার মাঝিলা থানার পাণ্ডেতারা গ্রামে। অভিযুক্তের নাম সর্বেশ কুমার। এই প্রসঙ্গে হরদৈ-এর পুলিশ সুপার অনুরাগ ভাট জানিয়েছেন, ধৃত সর্বেশ একজন সবজি বিক্রেতা। এক যুবকের সঙ্গে নিজের মেয়েকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে ফেলে সে। এরপরই মেয়েকে শিক্ষা দেওয়ার মনস্থির করে নেয়। এনিয়ে পুলিশকে জবানবন্দিও দিয়েছেন সর্বেশ কুমারের স্ত্রী। পুলিশ জানিয়েছে, বুধবার বেসি রাতেবাড়িতে ফের সর্বেশ কুমার। তারপর চপার দিয়ে মেয়ের মুণ্ডু ধর থেকে আলাদা করে ফেলে। আরও পড়ুন-WB Assembly Elections 2021: তৃণমূলে থাকার প্রায়শ্চিত্য, শুভেন্দুর সামনে কান ধরে ওঠবোস দলবদলু বিজেপি নেতার
যখন মেয়ের ছিন্ন মস্তক নিয়ে গ্রাম থেকে ২ কিলোমিটার দূর্রে মাঝিলা থানায় হেঁটে পৌঁছায় সর্বেশ, তখন গোটা এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে। সর্বেশ কুমারের চার সন্তান। তিন মেয়ে ও এক ছেলে। মৃত মেয়েই ছিল সবথেকে বড়। সে দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ছিল। মত মেয়ের ছিন্ন মস্তক হাতে দাঁড়িয়ে আছেন এক পুলিশ কনস্টেবল। এই ভিডিও ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। এমন ঘটনায় ইতিমধ্যেই ওই কনস্টেবলকে সাসপেন্ড করেছেন লখনউ রেঞ্জের আইজি লক্ষ্মী সিং। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “ওই কনস্টেবল কিশেরীর ছিন্ন মস্তক হাতে থানায় ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন। আইন শৃঙ্খলা বজায় রাখা পুলিশের অন্যতম দায়িত্ব। এবং অত্যন্ত শৃঙ্খলাপরায়নতার সঙ্গে তা করতে হবে। ওই কনস্টেবল সেই দায়িত্ব ভুলেছিলেন।”