Telangana: টিকা কিছুতেই নেবেন না, স্বাস্থ্যকর্মীদের দেখেই গাছে চড়ে বসলেন যুবক
টিকা নেবেন না কিছুতেই, তাই গাছে চড়ে বসলেন এক ব্যক্তি। ঘটনাটি ঘটেছে তেলেঙ্গানার (Telangana) সাঙ্গারেড্ডি (Sangareddy) জেলায়। ডিসেম্বরের মধ্যেই ১০০ শতাংশ টিকাকরণের লক্ষ্য অর্জনের জন্য বাড়িতে বাড়িতে টিকা দেওয়া চলছে তেলেঙ্গানায়। মঙ্গলবার স্বাস্থ্যকর্মীরা সাঙ্গারেড্ডি জেলার ন্যালকাল মণ্ডলের রেজিনথাল গ্রামে (Rejinthal village) গাউস উদ্দিনের বাড়িতে যান টিকা দিতে। স্বাস্থ্যকর্মীদর দেখেই গাছে চড়ে যান গাউস উদ্দিন। জানিয়ে দেন যে তিনি কিছুতেই টিকা নেবেন না।
হায়দরাবাদ, ৮ ডিসেম্বর: টিকা নেবেন না কিছুতেই, তাই গাছে চড়ে বসলেন এক ব্যক্তি। ঘটনাটি ঘটেছে তেলেঙ্গানার (Telangana) সাঙ্গারেড্ডি (Sangareddy) জেলায়। ডিসেম্বরের মধ্যেই ১০০ শতাংশ টিকাকরণের লক্ষ্য অর্জনের জন্য বাড়িতে বাড়িতে টিকা দেওয়া চলছে তেলেঙ্গানায়। মঙ্গলবার স্বাস্থ্যকর্মীরা সাঙ্গারেড্ডি জেলার ন্যালকাল মণ্ডলের রেজিনথাল গ্রামে (Rejinthal village) গাউস উদ্দিনের বাড়িতে যান টিকা দিতে। স্বাস্থ্যকর্মীদর দেখেই গাছে চড়ে যান গাউস উদ্দিন। জানিয়ে দেন যে তিনি কিছুতেই টিকা নেবেন না।
গাউস উদ্দিনের বাবা সর্দার আলী ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা তাঁকে টিকা নিতে রাজি করানোর চেষ্টা করেছিলেন। তবে, ৩৩ বছরের ওই যুবক তাতেও রাজি হননি। স্থানীয়রা জোর করলে তিনি গাছে উঠে পড়েন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন যে গাউস এক ঘণ্টা গাছে বসে ছিলেন। স্বাস্থ্যকর্মীরা চলে যাওয়ার পরই তিনি নেমে আসেন। সাঙ্গারেড্ডি শহরের অন্য একটি ঘটনায়, কয়েকজন বাসিন্দা টিকা নিতে অস্বীকার করেন। জোর করলে স্বাস্থ্যকর্মীদের আক্রমণ করার চেষ্টা করা হয়। কিছু লোক আবার স্বাস্থ্যকর্মীদের বাড়ি বাড়ি ঘোরাতে আপত্তি তোলেন। অনেকেই আবার জিজ্ঞাসা করে যে টিকা নেওয়া বাধ্যতামূলক কি না। পুলিশ জানিয়েছে, স্বাস্থ্যকর্মীরা লিখিত অভিযোগ করলে মামলা রুজু করা হবে। আরও পড়ুন: RBI Keeps Repo Rate Unchanged: টানা নবমবার, রেপো রেট ও রিভার্স রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক
তেলেঙ্গানার মোট প্রাপ্তবয়স্ক জনসংখ্যার মধ্যে ২.৫৮ কোটি (৯৩ শতাংশ) প্রথম ডোজ নিয়েছেন। মাত্র ১.৩৭ কোটি (৪৯ শতাংশ) দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন। রাজ্যের ৩৩টি জেলার মধ্যে ১৬টি জেলায় দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৪০ শতাংশ বা তার কম মানুষ। কুমারাম ভীম জেলায় মাত্র ১৬ শতাংশ টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন। ভিকারাবাদ ও জোগু লাম্বা গাদওয়াল জেলায় মাত্র ১৯ শতাংশ দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন।