Reduce the risk of heart attack: হার্টের যত্ন নিন । এই নিয়মগুলি মানলেই হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমবে

হার্ট অ্যাটাক একদিনে হঠাৎ করে আসে না। প্রায়শই, এটি বহু বছর ধরে গড়ে ওঠা অস্বাস্থ্যকর অভ্যাসের ফলাফল। কিন্তু, আমাদের প্রতিদিনের জীবনে কয়েকটি ভালো অভ্যাস যুক্ত করলে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকটাই হ্রাস করা সম্ভব। জেনে নিন সেই পাঁচটি উপায়।

হার্টের যত্ন না নিলেই সমস্যা। হার্টকে ভালো রাখতে সঠিক জীবন যাত্রা মেনে চলতে হবে।  হার্ট অ্যাটাক একদিনে হঠাৎ করে আসে না।  বহু বছর ধরে  অস্বাস্থ্যকর অভ্যাসের ফলে হার্ট অ্যাটাক এর ঝুঁকি থেকেই যায়  । কিন্তু, আমাদের প্রতিদিনের জীবনে কয়েকটি ভালো অভ্যাস যুক্ত করলে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকটাই  কমে যায়। জেনে নিন সেই পাঁচটি উপায়।

১. নিয়মিত ব্যায়াম করুন:

শরীরকে দৈনন্দিন সক্রিয় রাখাই হার্ট কে সুস্থ রাখার অন্যতম উপায়। প্রতিদিন হাঁটা বা হালকা জগিং করতে পারেন, এমনকি ঘরে-বাইরে কিছু স্ট্রেচিং ব্যায়ামও করতে পারেন। ব্যায়াম শুধুমাত্র শরীর ভালো রাখে না, মানসিক প্রশান্তিও এনে দেয়। প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাঁটা স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী হতে পারে। এই অভ্যাস যদি নিয়মিত করা হয়, তবে হার্টের ওপর নেতিবাচক প্রভাব অনেকটাই কমে যাবে।

২. স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস তৈরি

খাবারের মধ্যে তাজা সবজি, ফল, স্বাস্থ্যকর প্রোটিন, এবং কম তেলে রান্না করা খাদ্য অন্তর্ভুক্ত করুন। অত্যধিক চিনি, লবণ ও পরিশোধিত খাদ্য হার্টের জন্য ক্ষতিকর। খাদ্য তালিকায় পরিবর্তন আনলে আপনার হৃদয়ের কার্যকারিতা অনেক উন্নত হবে। আকস্মিকভাবে তৈরি বা বাইরে খাওয়ার পরিবর্তে নিজের হাতে ঘরে রান্না করা খাবার অনেক দূরে থাকবে হৃদপিণ্ডের জন্য বিপদ।

৩. মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে সচেতন থাকুন:

আজকের ব্যস্ত জীবনে মানসিক চাপ একজনের হৃদয়কে অনেক ক্ষতি করে। ছুটির দিনে প্রিয়জনের সাথে সময় কাটান, কোন ভালো বই পড়ুন বা ধ্যান করুন। মানসিক প্রশান্তি শরীরের শারীরিক স্বাস্থ্যের সাথে অটুট সম্পর্কিত। নিজের মাঝে একটা শান্তির কোণা তৈরি করুন যেখানে থেকে প্রতিদিনের ক্লান্তি ও উদ্বেগ প্রসারিত হবে না।

৪. খারাপ অভ্যাস থেকে দূরে থাকুন:

ধূমপান, অতিরিক্ত মদ্যপান এবং অন্যান্য বিষাক্ত অভ্যাস হার্টের উপর গুরুতর প্রভাব ফেলে। এসব অভ্যাস হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনাকে দ্বিগুণ করে দেয়। নিজেকে আরামদায়ক রাখতে ও সুস্থ থাকার জন্য এসব অভ্যাস থেকে সাবধানে দূরে থাকা বাঞ্ছনীয়। এতে আপনার শরীর দীর্ঘমেয়াদে সুস্থ থাকবে এবং হার্টের ক্ষতি কমে যাবে।

৫. নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন:

রক্তচাপ, কোলেস্টেরল পরিমাপ করা অত্যন্ত জরুরি। প্রাথমিক অবস্থায় সমস্যা ধরা পড়লে তা চিহ্নিত করে প্রতিকার করা যায়। সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করলে সমস্যার বৃদ্ধি রোধ করা সম্ভব।

 

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now
Advertisement


Advertisement
Advertisement
Share Now
Advertisement