ফেসবুকে প্রেম, তরুণীকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে লাগাতার ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার যুবক
ফেসবুকে পরিচয়, সেই থেকেই একটু একটু করে সম্পর্ক গড়ে ওঠা। এরপর বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তরুণীর সঙ্গে সহবাস। এই অভিযোগে এক ব্যাক্তিকে গ্রেফতার করল মুম্বই পুলিশ। ফেসবুকের মাধ্যমে প্রথম পরিচয় হয় মহিলার সঙ্গে। মুম্বাই মিরর সংবাদ মাধ্যম সুত্রে জানা গিয়েছে, ২০১২ সালে প্রথম ফেসবুকের মাধ্যমে দুজনের পরিচয় হয়। প্রথমে পরিচয় পরে ধীরে ধীরে তরুণীর সঙ্গে ওই যুবকের বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। চ্যাটে ফোন নম্বরও বদল হয়। এরপর কথাবার্তা এগোতে এগোতে দেখা করার পরিবেশ তৈরি হয়।
মুম্বই, ২১ অক্টোবর: ফেসবুকে পরিচয়, সেই থেকেই একটু একটু করে সম্পর্ক গড়ে ওঠা। এরপর বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তরুণীর সঙ্গে সহবাস। এই অভিযোগে এক ব্যাক্তিকে গ্রেফতার করল মুম্বই পুলিশ। ফেসবুকের মাধ্যমে প্রথম পরিচয় হয় মহিলার সঙ্গে। মুম্বাই মিরর সংবাদ মাধ্যম সুত্রে জানা গিয়েছে, ২০১২ সালে প্রথম ফেসবুকের মাধ্যমে দুজনের পরিচয় হয়। প্রথমে পরিচয় পরে ধীরে ধীরে তরুণীর সঙ্গে ওই যুবকের বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। চ্যাটে ফোন নম্বরও বদল হয়। এরপর কথাবার্তা এগোতে এগোতে দেখা করার পরিবেশ তৈরি হয়। প্রায় দিন আলাপ চারিতার পর বেশ খানিকটা এগিয়ে যায় ওই যুবক। তরুণীকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দেয়। দুজনেই শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে।
এদিকে মাস বছর কেটে গেলেও বিয়ের কথায় কোনওরকম রা কাড়ছিল না প্রেমিক। এই ঘটনায় চিন্তিত হয়ে পড়েন তরুণী, প্রেমিক ঠিক কবে বিয়ে করবে জানতে তার বাড়িতে চলে যান তিনি। সেসময় বিছানায় যুবকের ফোন পড়েছিল। তরুণী সেই ফোন ঘাঁটতেই দেখেন কারওর সঙ্গে নিয়মিত চ্যাট করছে তাঁর হবু বর। সেসব আপত্তিকর মেসেজ দেখতে মাথা গরম হয়ে যায়। ওই যুবককে জিজ্ঞাসা করতে প্রথমে কিছুক্ষণ দোনামনা করার পর সত্যিটা বলে দেয় যুবক। এই তরুণীর পাশাপাশি আরও এক মহিলার সঙ্গে সে সম্পর্ক রেখেছে। এমনকী, তারা বিয়ে করবে বলে ঠিকও করে ফেলেছে। এই খবরে তরুণী বেজায় রেগে যান। নিকটবর্তী থানায় ওই যুবকের বিরুদ্ধে প্রতারণা, বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে লাগাতার সহবাসের অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন। ভারতীয় দণ্ডবিধির বেশ কয়েকটি ধারায় মামলা রুজু হয়েছে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে। অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আরও পড়ুন-পিএমসি ও এসভিসি ব্যাঙ্কের সংযুক্তিকরণের ভুয়ো খবরে নাজেহাল গ্রাহকরা
বেশ কিছুদিন আগেই মহারাষ্ট্রের মেঘওয়াদি থানা এলাকায় এক ডাক্তারের বিরুদ্ধেও এমন অভিযোগ ওঠে। ওই ডাক্তার পাইলসের চিকিৎসার নাম করে রোগিণীর আপত্তিকর ছবি তুলে ব্ল্যাকমেল শুরু করেছিল। যদি না ওই তরুণী ডাক্তারের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে না যান তাহলে সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখান তিনি। ওই ডাক্তারও এখন জেলের ঘানি টানছে।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)