Rahul Gandhi: রাহুলের রাস্তায় গ্রেনেড হামলার আশঙ্কা থেকেই কনভয় থামানো হয়, জানালেন পুলিশ সুপার
রাহুল গান্ধী যাতে সড়কপথে না গিয়ে হেলিকপ্টারে করে চূড়াচাঁদপুরে পৌঁছন, সে বিষয়ে তাঁকে পরামর্শ দেওয়া হয় বলে জানান পুলিশ সুপার। রাহুল গান্ধী যে রাস্তা ধরে চূড়াচাঁদপুরে যাচ্ছিলেন, সেখানে গ্রেনেড হামলার আশঙ্কা ছিল। সেই কারণেই কংগ্রেস নেতার কনভয় থামানো হয় মাঝপথে এবং তাঁকে হেলিকপ্টারে করে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
দিল্লি, ২৯ জুন: মণিপুরে পৌঁছে চূড়াচাঁদপুরের উদ্দেশ্যে রওনা দেন রাহুল গান্ধী। তবে চূড়াচাঁদপুরে পৌছনোর আগে বিষ্ণুপুরে থামিয়ে দেওয়া হয় রাহুল গান্ধীর কনভয়। বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক উত্তাপ চড়তেই, রাহুল গান্ধী শেষ পর্যন্ত সেখান থেকে ফিরে যেতে বাধ্য হন। এ বিষয়ে বিষ্ণপুরের পুলিশ সুপার জানান, পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে তবেই রাহুল গান্ধীকে চূড়াচাঁদপুরে যাওয়া থেকে বিরত করা হয়।
রাহুল গান্ধী যাতে সড়কপথে না গিয়ে হেলিকপ্টারে করে চূড়াচাঁদপুরে পৌঁছন, সে বিষয়ে তাঁকে পরামর্শ দেওয়া হয় বলে জানান পুলিশ সুপার। রাহুল গান্ধী যে রাস্তা ধরে চূড়াচাঁদপুরে যাচ্ছিলেন, সেখানে গ্রেনেড হামলার আশঙ্কা ছিল। সেই কারণেই কংগ্রেস নেতার কনভয় থামানো হয় মাঝপথে এবং তাঁকে হেলিকপ্টারে করে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। রাহুল গান্ধীর নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই চূড়াচাঁদপুরে তাঁর কনভয় থামানো হয় বলে জানান বিষ্ণুপুরের পুলিশ সুপার।
আরও পড়ুন: Manipur Violence: উত্তপ্ত মণিপুরে সফর রাহুলের, 'রাজনৈতিক সুবিধাবাদী' বলে তোপ মালব্যর
৩০ জুন পর্যন্ত মণিপুরে থাকবেন রাহুল গান্ধী। মণিপুরের আশ্রয় শিবিরগুলিতে যাঁরা রয়েছেন, সেই সমস্ত মানুষদের সঙ্গে সফরকালে রাহুল কথা বলবেন বলে কংগ্রেসের তরফে জানা যায়।