Hexacopter Drone: ব্যর্থ ড্রোনের মাধ্যমে মাদক পাচারের চেষ্টা, পাঞ্জাব সীমান্তে বাজেয়াপ্ত ৫ কেজি হেরোইন
সম্প্রতি বিএসএফের ডিরেক্টর জেনারেল পঙ্কজ সিং সংবাদসংস্থা এএনআইকে জানিয়েছিলেন, এই বছরে এখনও পর্যন্ত পাকিস্তানের দিক থেকে আসা ১৬টি ড্রোনকে গুলি করে নামিয়েছে। ড্রোনগুলিকে আটকানোর জন্য বিএসএফের তরফে অ্যান্টি ড্রোন সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে এবং সীমান্তে নজরদারিও বাডানো হয়েছে।
তরণতারণ: ফের ব্যর্থ হল পাকিস্তানের (Pakistan) মাদক পাচারকারীদের ড্রোনের (Drone) মাধ্যমে মাদক পাচারের চেষ্টা। তরণতারণ পুলিশ (Tarn Taran Police) ও বিএসএফের (BSF) যৌথ অপারেশনে (joint search operation) পাঞ্জাবের (Punjab) ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের (India-Pakistan border) একটি মাঠ থেকে বাজেয়াপ্ত হল ৫ কেজি হেরোইন (heroin)। ওই মাদক কার বা কাদের কাছে পাঠানো হচ্ছিল তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
শুক্রবার পাঞ্জাবের ডিরেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ (Punjab Director Genaral of Police) একটি টুইট করে জানান, তরণতারণ পুলিশ ও বিএসএফ যৌথ অপারেশন চালিয়ে ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের কাছে অবস্থিত একটি মাঠ থেকে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি একটি হেক্সাকপ্টার ড্রোন (Hexacopter Drone) উদ্ধার করেছে। তাতে প্যাকেটে করা পাঁচ কেজি হেরোইন ছিল।
সম্প্রতি বিএসএফের ডিরেক্টর জেনারেল পঙ্কজ সিং সংবাদসংস্থা এএনআইকে (ANI) জানিয়েছিলেন, এই বছরে এখনও পর্যন্ত পাকিস্তানের দিক থেকে আসা ১৬টি ড্রোনকে গুলি করে নামিয়েছে। ড্রোনগুলিকে আটকানোর জন্য বিএসএফের তরফে অ্যান্টি ড্রোন সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে এবং সীমান্তে নজরদারিও বাডানো হয়েছে। এর ফলে পাকিস্তানের মাদক পাচারকারীদের সমস্ত চেষ্টাই ব্যর্থ হচ্ছে। ড্রোনের মাধ্যমে মাদক পাচার আটকানোর জন্য আমরা তিন থেকে চার ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করেছে তাতে খুবই ভালো ফল পাওয়া গেছে।
এপ্রসঙ্গে তিনি আরও জানান, পাঞ্জাবের বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে ভারত-পাকিস্তানের সীমান্ত রয়েছে। সব জায়গাতেই অ্যান্টি ড্রোন সিস্টেম লাগানো সম্ভব নয়। তাই আমরা একটার পর একটা জায়গা নির্দিষ্ট করে সেখানে ড্রোন লাগানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। পাশাপাশি তিন-চার কিলোমিটার জুড়ে নজরদারির পরিমাণ বাড়িয়েছি। যাতে ড্রোনের মাধ্যমে কোনও বেআইনি জিনিস পাচার করতে দেখা গেলেই তাকে ধরা সম্ভব হয়।