Gujarat Shocker: লকডাউনের জেরে পাহাড় প্রমাণ ঋণের বোঝা, মানসিক চাপে আত্মঘাতী একই পরিবারে ৫ জন
করোনাভাইরাস লকডাউনের কারণে নিদারুণ আর্থিক সমস্যায় জেরবার। শেষমেশ আত্মঘাতী একই পরিবারের ৫ সদস্য। মৃতের হল স্বামী স্ত্রী ও তাঁদের তিন সন্তান (Gujarat Family)। মৃতদের মধ্যে সবথেকে ছোটটির বয়স ৭ বছর। এই মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে গুজরাটের দাহোদ এলাকায়। নিউজ-১৮ হিন্দি রিপোর্ট অনুসারে মৃতরা বোহরা সম্প্রদায়ের অন্তর্গত। লকডাউনে দীর্ঘদিন কাজকর্ম না থাকায় দেনা করেই ছিল সংসার। দিনে দিনে ঋণের ভার পাহাড় প্রমাণ হয়ে উঠছিল। সেই বোঝা সহ্য করতে না পেরেই সপরিবারে আত্মঘাতী হলেন বাড়ির কর্তা। এদিকে একই বাড়ির সবার আত্মহননের খবরে স্তব্ধ গোটা এলাকা।
গুজরাট, ৪ সেপ্টেম্বর: করোনাভাইরাস লকডাউনের কারণে নিদারুণ আর্থিক সমস্যায় জেরবার। শেষমেশ আত্মঘাতী একই পরিবারের ৫ সদস্য। মৃতের হল স্বামী স্ত্রী ও তাঁদের তিন সন্তান (Gujarat Family)। মৃতদের মধ্যে সবথেকে ছোটটির বয়স ৭ বছর। এই মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে গুজরাটের দাহোদ এলাকায়। নিউজ-১৮ হিন্দি রিপোর্ট অনুসারে মৃতরা বোহরা সম্প্রদায়ের অন্তর্গত। লকডাউনে দীর্ঘদিন কাজকর্ম না থাকায় দেনা করেই ছিল সংসার। দিনে দিনে ঋণের ভার পাহাড় প্রমাণ হয়ে উঠছিল। সেই বোঝা সহ্য করতে না পেরেই সপরিবারে আত্মঘাতী হলেন বাড়ির কর্তা। এদিকে একই বাড়ির সবার আত্মহননের খবরে স্তব্ধ গোটা এলাকা। ঠিক কী কারণে গোটা পরিবার এমন চরম পরিণতির দিকে এগিয়ে গেল তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
করোনাভাইরাস জনিত সংক্রমণের কারণে দেশজুড়ে দীর্ঘ লকডাউন চলেছে। এখন আনলকের বেশ কয়েকটা পর্যায় কেটে গেলেও লকডাউন পুরোপুরি ওযেনি। কেননা সংক্রমণ বেড়েই চলেছে। একদিকে ভাইরাসের কারণে মৃত্যুর হাহাকার, আর একদিকে লকডাউনের জেরে চাকরি খোয়ানোর হাহাকার। দেশের সাধারণ মানুষ নিদারুণ বিপাকে রয়েছে। এর মধ্যে মানুষের মানসিক সুস্থিতিও অনেকটাই বিপন্ন। এনিয়ে গত এপ্রিল থেকে জুন মাস পর্যন্ত ৮ হাজার ৩৯৬ জন ভারতীয় মানসিক স্বাস্থ্যের উপরে একটি সমীক্ষা চালানো হয়। মূলত মানুষের মানসিক স্বাস্থ্য কোন পর্যায়ে রয়েছে তা জানতেই এই সমীক্ষা। তাতে দেখা যায়, মুম্বইয়ের বাসিন্দাদের মানসিক পরিস্থিতি সবথেকে বেশি বিপর্যস্ত। আরও পড়ুন-Dharmendra-Owned Dhaba Staffers COVID Infected: এবার করোনা পজিটিভ বলিউড অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর ২ ধাবার ৭৫ জন কর্মী, হরিয়ানায় চাঞ্চল্য
বাবা-মা মোবাইলে ইন্টারনেট প্যাক ভরতে রাজি হননি। তাই সম্প্রতি অভিমানে আত্মঘাতী হয়েছেন বছর ২০-র এক যুবক। জাা গিয়েছে মোবাইলের ইন্টারনেট ডেটা ফুরোতেই বার বার তা রিচার্য করে দেওয়ার জন্য মায়ের কাছে আবেদন নিবেদন করছিল ওই যুবক। তবে বাবা-মা কেউই ছেলের আবদারকে গ্রাহ্য করেননি।