Gujarat: বাড়ির অমতে গিয়ে নিম্ন বর্ণের ছেলেকে বিয়ে, গণআত্মহত্যার চেষ্টা পরিবারের
এক নিম্ন বর্ণের ছেলের সঙ্গে পরিবারের অমতে গিয়ে বিয়ে করেন মৃত প্রৌঢ়ের মেয়ে। কিন্তু মেয়ের বিবাহ কখনই মেনে নিতে পারেনি পরিবার। আহমেদাবাদ জেলায় ওই তরুণীর পরিবার গণআত্মহত্যার চরম সিদ্ধান্ত নেয়।
আহমেদাবাদ, ৬ সেপ্টেম্বরঃ দলিত পরিবারের ছেলেকে ভালবেসে বিয়ে করেছিল মেয়ে। কিন্তু মেয়ের বিবাহ কখনই মেনে নিতে পারেনি পরিবার। মঙ্গলবার রাতে গুজরাটের (Gujarat) আহমেদাবাদ জেলায় ওই তরুণীর পরিবার গণআত্মহত্যার চরম সিদ্ধান্ত নেয়। বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টায় মৃত্যু হয়েছে বাবা এবং বড় দাদার। মা এবং ভাই প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন। ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।
আরও পড়ুনঃ মুম্বইয়ের চলন্ত বাসে আগুন, রাস্তার উপরেই জ্বলছে দাউদাউ করে
পুলিশ সূত্রে খবর, আহমেদাবাদের ধোলকা গ্রাম নিবাসী প্রোঢ় কিরণ রাঠর (৫২), স্ত্রী নীতাবেন (৫০), দুই ছেলে হর্ষ (২৪) এবং হর্ষিল (১৯) মঙ্গলবার রাতে বিষ পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। যার জেরে কিরণ রাঠর এবং বড় ছেলে হর্ষের মৃত্যু হয়েছে। স্ত্রী এবং ছোট ছেলের চিকিৎসা চলছে। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে পুলিশ জানতে পেরেছে, গত বছরে এক নিম্ন বর্ণের ছেলের সঙ্গে পরিবারের অমতে গিয়ে বিয়ে করেন মৃত প্রৌঢ়ের মেয়ে। বিয়ের পর থেকে মেয়ে জামাইকে কখনও গ্রহণ করেনি তাঁর পরিবার। এদিন রাতে আত্মহত্যার খবর প্রথম প্রতিবেশীরাই পেয়েছিল। তারাই খবর দেয় অ্যাম্বুলেন্স এবং পুলিশে। এক বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্যে নিয়ে যাওয়া হয় তাদের। কিন্তু চিকিৎসকরা বাবা এবং বড় ছেলেকে মৃত বলে জানিয়ে দেন।
আরও পড়ুনঃ চোর সন্দেহে তরুণীর শ্লীলতাহানির অভিযোগ, গ্রেফতার বিজেপি নেতা
পুলিশ আরও জানিয়েছেন, আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে রাঠরের মেয়ের শ্বশুরবাড়ি সহ মোট ১৮ জনের বিরুদ্ধে এফআইআর নথিভুক্ত করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত চলছে।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)