Uttar Pradesh Teacher: ১৩ মাসে এক সঙ্গে ২৫টি স্কুলে পড়িয়ে কোটি টাকা রোজগার করলেন এই শিক্ষিকা, কোথায় জানেন?

মহাভারতের অর্জুনের দুটো হাত সমানে চলে। তাই তো তাঁকে সব্যসাচী বলা হয়। কিন্তু এই কলিযুগে একই সময়ে একসঙ্গে ২৫টি স্কুলে শিক্ষকতা করছেন কেউ, শুনলে মনে হবে সোনার পাথর বাটির গল্প করছি। ভাঁড়ামো মনে হলেও অস্বীকার করতে পারবেন না। কেননা লিখিত প্রমাণ রয়েছে। গত ১৩ মাসে একসঙ্গে ২৫টি স্কুলে একই সময়ে হাজিরা দিয়ে ক্লাস করিয়ে ১ কোটি টাকা রোজগার করে ফেলেছেন উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) এক শিক্ষিকা। তাঁর নাম অনামিকা শুক্লা। তিনি কস্তুরবা গান্ধী বালিকা বিদ্যালয়ের পূর্ণ সময়ের শিক্ষিকা হিসেবে কর্মরত। একই সময়ে আরও ২৪টি স্কুলে তিনি কী করে ক্লাস নিলেন তানিয়ে শুরু হয়েছে ধন্দ।

প্রতীকী ছবি (Photo Credits: Wikimedia Commons)

লখনউ, ৫ জুন: মহাভারতের অর্জুনের দুটো হাত সমানে চলে। তাই তো তাঁকে সব্যসাচী বলা হয়। কিন্তু এই কলিযুগে একই সময়ে একসঙ্গে ২৫টি স্কুলে শিক্ষকতা করছেন কেউ, শুনলে মনে হবে সোনার পাথর বাটির গল্প করছি। ভাঁড়ামো মনে হলেও অস্বীকার করতে পারবেন না। কেননা লিখিত প্রমাণ রয়েছে। গত ১৩ মাসে একসঙ্গে ২৫টি স্কুলে একই সময়ে হাজিরা দিয়ে ক্লাস করিয়ে ১ কোটি টাকা রোজগার করে ফেলেছেন উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) এক শিক্ষিকা। তাঁর নাম অনামিকা শুক্লা। তিনি কস্তুরবা গান্ধী বালিকা বিদ্যালয়ের পূর্ণ সময়ের শিক্ষিকা হিসেবে কর্মরত। একই সময়ে আরও ২৪টি স্কুলে তিনি কী করে ক্লাস নিলেন তানিয়ে শুরু হয়েছে ধন্দ।

গত মার্চে বিষয়টি নিয়ে একটি অভিযোগ দায়ের হলে ওই শিক্ষকের ডেটাবেস চেক করা হয়। তাতেই গলদ ধরা পড়ে। এই প্রসঙ্গে উত্তর প্রদেশের ডিরেক্টর জেনারেল অফ স্কুল এডুকেশন বিজয় কিরণ আনন্দ বলেন, “ যখন শিক্ষকদের উপস্থিতি অনলাইনে দিতে হয়। সেজন্য রাজ্যের শিক্ষা দপ্তরের প্রেরণা পোর্টাল রয়েছে। তখন কী করে একজন শিক্ষিকা একই সময়ে ২৫টি স্কুলে নিজের উপস্থিতি বজায় রাখলেন? এই ঘটনার তদন্ত হওয়া প্রয়োজন।” আরও পড়ুন-Odisha: মালকানগিরিতে অজানা রোগে মৃত্যু ১৫ জন উপজাতির, কারণ জানতে সহযোগিতা পাওয়া যাচ্ছে না, বললেন মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তা

জানা গিয়েছে, কস্তুরবা গান্ধী বালিকা বিদ্যালয়ের পাশাপাশি শিক্ষিকা অনামিকা শুক্লা বাঘপত, আলিগড়, আম্বেদকরনগর, সাহারানপুর, প্রয়াগরাজ-সহ বিভিন্ন জেলায় স্কুলে শিক্ষিকার দায়িত্ব সামলেছেন। এই সব সিক্ষিকারা কনট্রাক্টের মাধ্যমে নিয়োগ পান। তাঁদের বেতন ৩০ হাজার টাকা। এই মুহূর্তে তিন কোথায় রয়েছেন তা জানা যায়নি। রায়বেরিলির একটা স্কুলে তাঁকে শেষবার দেখা গিয়েছিল গত ফেব্রুয়ারিতে।



@endif