UP Prisoners Donate: করোনা যুদ্ধে যোগীর রাজ্যের জেলবন্দিদের অবদান, মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে গেল ২.৩ লক্ষ টাকা

মহামারী করোনার চিকিৎসায় এবার এগিয়ে এল জেলবন্দিরা (UP Prisoners)। যোগীর রাজ্যের জেলবন্দিরা মুখ্যমন্ত্রীর রিলিফ ফান্ডে দান করল ২ লক্ষ তিরিশ হাজার টাকা। উত্তরপ্রদেশের পশ্চিমাংশের পাঁচটি জেলের ৫০০-রও বেশি বন্দি এই অর্থ সাহায্য করেছে। জেলের যে নিজস্ব কাজকর্ম রয়েছে সেখানে কাজ করেই মজুরি পেয়েছে বন্দিরা। সেই টাকা থেকেই এই অনুদান সম্ভব হয়েছে। জেলের ভিতরে বন্দিরা যারা সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত তাদের কেউ ছুতোর কাজ করে, কেউ সেলাই করে, কেউ বা কাপড় বোনে। এই বন্দিদের কেউ রয়েছে মেরঠের জেলে, কয়েক জন বুলন্দশহরে, গাজিয়াবাদ জেলের বন্দিরাও করোনার ফান্ডে দান করল। বাদ যায়নি মুজাফ্ফরনগর জেলের বন্দিরাও।

জেলের প্রতীকী ছবি(Photo Credits: Pixabay)

লখনউ, ১৬ এপ্রিল: মহামারী করোনার চিকিৎসায় এবার এগিয়ে এল জেলবন্দিরা (UP Prisoners)। যোগীর রাজ্যের জেলবন্দিরা মুখ্যমন্ত্রীর রিলিফ ফান্ডে দান করল ২ লক্ষ তিরিশ হাজার টাকা। উত্তরপ্রদেশের পশ্চিমাংশের পাঁচটি জেলের ৫০০-রও বেশি বন্দি এই অর্থ সাহায্য করেছে। জেলের যে নিজস্ব কাজকর্ম রয়েছে সেখানে কাজ করেই মজুরি পেয়েছে বন্দিরা। সেই টাকা থেকেই এই অনুদান সম্ভব হয়েছে। জেলের ভিতরে বন্দিরা যারা সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত তাদের কেউ ছুতোর কাজ করে, কেউ সেলাই করে, কেউ বা কাপড় বোনে। এই বন্দিদের কেউ রয়েছে মেরঠের জেলে, কয়েক জন বুলন্দশহরে, গাজিয়াবাদ জেলের বন্দিরাও করোনার ফান্ডে দান করল। বাদ যায়নি মুজাফ্ফরনগর জেলের বন্দিরাও।

জেলের ডিরেক্টর জেনারেল আনন্দ কুমার বলেন, “মহামারী মোকাবিলায় জেলবন্দিরা নিজেদের সঞ্চিত অর্থ দিয়ে সরকারকে সহযোগিতা করছে। এই উপার্জিত অর্থ দিয়ে সাধারণত জেলের ক্যান্টিন থেকেই কেনাকাটা করতে পারে বন্দিরা। তবে তারা কেনাকাটাকে ভুলে সেই টাকাই সরকারি রিলিফ ফান্ডে দান করেছে।” তবে করোনা মোকাবিলায় সবথেকে বেশি অর্থ সাহায্য এসেছে গাজিয়াবাদ জেল থেকে। একানকার বন্দিরা সবমিলিয়ে ৮৪ হাজার ৬০০ টাকা দিয়েছে। ৮১ হাজার ৭০০ টাকা দিয়েছে মেরঠ জেলের বন্দিরা। মুজাফ্ফরনগর জেলের বন্দিরা দিয়েছে ২৮ হাজার টাকা। আরও পড়ুন-India To Receive 6,50,000 Kits: মহামারী করোনা মোকাবিলায় চিন থেকে ৬.৫ লক্ষ টেস্টিং কিট আনছে ভারত

উত্তরপ্রদেশের প্রায় সব জেলের বন্দিরাই মাস্ক তৈরি করে বাজারে বিক্রি করেছে। এই মাস্ক দামেও কম। আবার গুণগত মানেও উন্নত। এক মাসে ৫ লক্ষেরও বেশি মাস্ক তৈরি করেছে এই জেলবন্দিরা। কিছু জেলে এখনও স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য পিপিই কিট তৈরির কাজও চলছে। ইতিমধ্যেই নির্দেশ মেনে বলরামপুর জেলে তৈরি হয়েছে ৫০টি পিপিই-সেট। যেগুলি মুখ ও সারা শরীর ঢেকে রাখবে। জেলবন্দিরাই এই কিট সেলাই করেছে।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now