Migrant Workers Are Not Getting Ration: রেশন থেকে বঞ্চিত দেশের আটকে পড়া সিংহভাগ পরিযায়ী শ্রমিক, ভয় ধরাচ্ছে সমীক্ষা
বিভিন্ন রাজ্যে কাজ হারিয়ে আটকে রয়েছেন হাজার হাজার পরিযায়ী শ্রমিক (Migrant Workers)। দিনে আধপেটাও জুটছেনা খাবার। রীতিমতো খাদ্যসঙ্কটে ভুগছেন এই শ্রমিকরা। কেন্দ্র ও বিভিন্ন রাজ্যের সরকার রেশন দেওয়া হবে আশ্বাস দিয়েছে, কিন্তু তা হচ্ছে কই। ‘দ্য হিন্দু’-র করা সমীক্ষা থেকে জানা যায় , দেশের ৯৬ শতাংশ পরিযায়ী শ্রমিকরাই রেশন পাচ্ছেন না। যে সময়ের মধ্যে সমীক্ষা চালানো হয়েছে, তাতে উঠে এসেছে এই ছবিই।
নতুন দিল্লি, ২৭ এপ্রিল: বিভিন্ন রাজ্যে কাজ হারিয়ে আটকে রয়েছেন হাজার হাজার পরিযায়ী শ্রমিক (Migrant Workers)। দিনে আধপেটাও জুটছেনা খাবার। রীতিমতো খাদ্যসঙ্কটে ভুগছেন এই শ্রমিকরা। কেন্দ্র ও বিভিন্ন রাজ্যের সরকার রেশন (Ration) দেওয়া হবে আশ্বাস দিয়েছে, কিন্তু তা হচ্ছে কই। ‘দ্য হিন্দু’-র করা সমীক্ষা থেকে জানা যায় , দেশের ৯৬ শতাংশ পরিযায়ী শ্রমিকরাই রেশন পাচ্ছেন না। যে সময়ের মধ্যে সমীক্ষা চালানো হয়েছে, তাতে উঠে এসেছে এই ছবিই।
এই সময়ের খবর অনুযায়ী, লকডাউনের মাঝে দেশ জুড়ে মোট ১১ হাজার ১৫৯ জন পরিযায়ী শ্রমিকের ওপর করা একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, ওই শ্রমিকদের ৯৬ শতাংশই ৮ থেকে ১৩ এপ্রিল--- এই পাঁচ দিন সরকারের কাছ থেকে কোনও রেশন পাননি। ২৫ মার্চ দেশ জুড়ে লকডাউন শুরু হওয়ার পর ওই শ্রমিকদের ৯০ শতাংশের বেশি মজুরি পাননি মালিকপক্ষের কাছ থেকে। ফলে ২৭ মার্চ থেকে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত অন্তত ৭০ শতাংশের হাতে ছিল মাত্র ২০০ টাকা। আরও পড়ুন, আমেরিকার ইতিহাসে তিনিই সবথেকে পরিশ্রমী প্রেসিডেন্ট, মার্কিন মিডিয়াকে কটাক্ষ করে দাবি ডোনাল্ড ট্রাম্পের
ওই সমীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী, উত্তরপ্রদেশে ১১ হাজারেরও বেশি পরিযায়ী শ্রমিকের কারও কাছেই পৌঁছয়নি রেশনের খাদ্যসামগ্রী। মহারাষ্ট্রেও ৯৯ শতাংশ পরিযায়ী শ্রমিক রেশন থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। কর্ণাটকে এই সংখ্যাটা ৯৩ শতাংশ। প্রশাসনিক আশ্বাস সত্ত্বেও দেশের ৭০ শতাংশ শ্রমিকই জানিয়েছেন, সরকার বা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন--- কারও কাছ থেকেই তৈরি করা খাবার জোটেনি তাঁদের। উত্তরপ্রদেশেও পরিযায়ী শ্রমিকদের একই অবস্থা। ওই রাজ্যে সমীক্ষার আওতায় থাকা পরিযায়ী শ্রমিকদের ৬৪ শতাংশই জানিয়েছেন, তাঁদের জন্য তৈরি করা খাবারের বন্দোবস্ত করা ছিল না। কর্ণাটকে ৮০ শতাংশ পরিযায়ী শ্রমিকদের এই দশা হয়েছে। অন্য দিকে, দিল্লি এবং হরিয়ানায় ওই হার শতাংশের হিসাবে যথাক্রমে ৫৮ এবং ৬৬ শতাংশ।
দিন আনা দিন খাওয়া ওই শ্রমিকদের আর্থিক সঞ্চয়ের বেহাল দশাও ফুটে উঠেছে এই সমীক্ষায়। পরিযায়ী শ্রমিকদের ৭০ শতাংশই জানিয়েছেন, তাঁদের কাছে ২০০-রও কম টাকা রয়েছে, যাতে হয়তো দিন দুয়েক কাটানো যেতে পারে। গোটা দেশের মধ্যে এ ক্ষেত্রেও উত্তরপ্রদেশের পরিযায়ী শ্রমিকেরা চরম দুর্দশায় রয়েছেন। ওই রাজ্যের ৮৭ শতাংশ শ্রমিক জানিয়েছেন, তাঁদের কাছে রয়েছে ২০০ টাকারও কম। হরিয়ানায় আটকে পড়া শ্রমিকদের ৭৬ শতাংশের কাছে রয়েছে ৩০০ টাকারও কম।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)