Matilda Kullu: ফোর্বসের প্রভাবশালী তালিকায় ওড়িশার আশাকর্মী মাতিলদা কুল্লু

এখনও কালাজাদুর ওপর নির্ভরশীলতা কম নেই। আর সেই কালাজাদুর ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে মানুষকে হাসপাতালমুখী (Hospital) করার কাজটা এখনও কঠিন। আর ঠিক সেই কাজটাই করলেন মাতিলদা কুল্লু (Matilda Kullu)।

Matilda Kullu. (Photo Credits: Forbes India, Twitter)

নতুন দিল্লি, ২৮ নভেম্বর: এখনও কালাজাদুর ওপর নির্ভরশীলতা কম নেই। আর সেই কালাজাদুর ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে মানুষকে হাসপাতালমুখী (Hospital) করার কাজটা এখনও কঠিন। আর ঠিক সেই কাজটাই করলেন মাতিলদা কুল্লু (Matilda Kullu)। এই কারণেই  ফোর্বসের (Forbes) ২১ জন ভারতীয় প্রভাবশালী মহিলার তালিকায় স্থান পেয়েছেন মাতিলদা। ভাবছেন তো কে এই মাতিলদা কুল্লু ? তাহলে শুনুন আসল বিষয়টি।

ওড়িশার সুন্দরগঢ় জেলার বরাগাঁওয়ের গর্গাদবহলের গ্রাম। এই গ্রামে কারোর সামান্য শরীর খারাপ হলেও হাসপাতালে না গিয়ে কালোজাদুর শরণাপন্ন হতেন গ্রামবাসীরা। কিন্তু ১৫ বছর আগে প্রথমবার গ্রামে গিয়েছিলেন মাতিলদা। তখন কপালে উপহাস ছাড়া কিছুই জোটেনি। লডা়ইটা কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে উঠেছিল এই আশাকর্মীর। তারপর আসতে আসতে বুঝিয়ে হাসপাতালমুখো করা সম্ভব হয়েছে বেশ কিছু মানুষকে। হ্যাঁ, এটাই সত্যি। করোনার সময় বাড়ি বাড়ি ঘুরে করোনা আক্রান্তদের খোঁজ নিয়ে হাসপাতালে জানানোর কাজটাও করেছিলেন মাতিলদা। আরও পড়ুন:  ত্রিপুরায় পুর নির্বাচনে গেরুয়া ঝড়, ১৬টি ওয়ার্ডে দ্বিতীয় তৃণমূল, জানুন ফল

তাঁর কথায়, ‘অসুস্থ হলে মানুষ ভাবতেই পারতেন না যে হাসপাতালে যেতে হবে। যখন আমি হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দিতাম, তখন আমায় নিয়ে উপহাস করতেন। বর্ণবাদের জ্বালাও সইতে হয়েছে আমায়।’ সঙ্গে তিনি যোগ করেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে কাজ করার পর আমি মানুষকে বোঝাতে পারি যে ওঝার পরিবর্তে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।’ আর মাতিলদার এই কঠিন লড়াইকে সম্মান জানালো ফোর্বস।

অন্যদিকে, আমি ক্ষমতা চাই না! মানুষের জন্যে কাজ করতে চাই। বক্তার নাম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Primie Minister Narendra Modi)।

এদিন মন কি বাত-এর ৮৩তম পর্বে মনটাই মন্তব্য করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আয়ুষ্মান ভারত (Ayushmann Bharat) প্রকল্পের সুবিধাভোগী এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি কখনওই ক্ষমতা চাই না। আমি কেবল মানুষের পাশে থাকতে চাই।” এরপরই দেশের স্টার্ট প্রসঙ্গ তুলে প্রধানমন্ত্রীর সংযোজন, ''দেশ উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির বড় সন্ধিক্ষণে এসে দাঁড়িয়েছে। যুব সমাজ কেবল চাকরিই খুঁজছে না, একই সঙ্গে চাকরি তৈরিও করছে। বর্তমানে দেশে ৭০টির বেশি ইউনিকর্ন সংস্থা রয়েছে। দেশে বেসরকারি স্টার্টআপ কম্পানির মোট আর্থিক মূল্য ১ বিলিয়ন বা ১০০ কোটি ডলারেরও বেশি।''