Himachal Pradesh: সন্তানদের অনলাইন ক্লাসের জন্য স্মার্টফোন কিনতে গোরু বিক্রি করলেন ব্যক্তি

স্মার্টফোনের (Smartphone) অভাবে দুই সন্তান অনলাইনে ক্লাস (Online Class) করতে পারছিল না। তাই স্মার্টফোন কেনার জন্য গোরু (Cow) বিক্রি করলেন এক ব্যক্তি। এই গোরুই ছিল তাঁর উপার্জনের একমাত্র রাস্তা। বাধ্য হয়েই তাঁকে গোরু বিক্রি করতে হয়। হিমাচলপ্রদেশের (Himachal Pradesh) জ্বালামুখি বিধানসভার গুমার গ্রামের ঘটনা। কুলদীপ কুমার নামের ওই ব্য়ক্তির সংসার চলে গোরু পালন করে।

Online Classes (Photo Credits: PTI) .. Read more at: https://www.latestly.com/india/education/kollam-school-teacher-booked-for-posting-porn-video-during-online-case-1813049.html

পালামপুর, ২৩ জুলাই: স্মার্টফোনের (Smartphone) অভাবে দুই সন্তান অনলাইনে ক্লাস (Online Class) করতে পারছিল না। তাই স্মার্টফোন কেনার জন্য গোরু (Cow) বিক্রি করলেন এক ব্যক্তি। এই গোরুই ছিল তাঁর উপার্জনের একমাত্র রাস্তা। বাধ্য হয়েই তাঁকে গোরু বিক্রি করতে হয়। হিমাচলপ্রদেশের (Himachal Pradesh) জ্বালামুখি বিধানসভার গুমার গ্রামের ঘটনা। কুলদীপ কুমার নামের ওই ব্য়ক্তির সংসার চলে গোরু পালন করে।

মার্চ মাসে লকডাউন জারি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়। কুলদীপের দুই সন্তান আনু এবং দীপু। একজন ক্লাস ফোর, অন্যজন ক্লাস টু-তে পড়াশোনা করে। লকডাউন জারি হতেই তাদের স্কুল অনলাইনে ক্লাস শুরু করে। যদিও বাড়িতে স্মার্টফোন না থাকার কারণে আনু ও দীপু অনলাইনে ক্লাস করতে পারছিল না। সেটা দেখেই সন্তানদের জন্য একটি স্মার্টফোন কেনার সিদ্ধান্ত নেন কুলদীপ। ৬ হাজার টাকা দামের সেই স্মার্টফোন কেনার সামর্থ ছিল না তাঁর। আর সেই কারণে তিনি টাকা ধার নেবেন বলে ব্যাঙ্ক ও স্থানীয় মহাজনদের কাছে দরবার করেন। যদিও আর্থিক পরিস্থিতির কথা ভেবে কেউই তাঁকে টাকা ধার দেননি। সমস্ত চেষ্টা সত্ত্বেও তিনি যখন টাকা পেতে ব্যর্থ হন, তখন নিজের একটি গোরু ৬ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেন। এরপর বাচ্চাদের লেখাপড়ার জন্য একটি স্মার্টফোন কেনেন। আরও পড়ুন: Sachin Pilot vs Gehlot Govt: সচিন পাইলটদের নিয়ে রাজস্থান হাইকোর্টের রায় দেওয়াতে স্থগিতাদেশ দিল না সুপ্রিম কোর্ট

গুমার গ্রামে কুলদীপের একটি মাটির ঘর আছে। তাতেই চারজনের সংসার। কুলদীপের বিপিএল কার্ড নেই। তিনি অন্য কোনও সরকারি সুবিধাও পান না। কুলদীপ জানিয়েছেন, বাড়ি নির্মাণ, বিপিএল কার্ড এবং অন্তোদয় যোজনায় মধ্যে তাঁর নাম অন্তর্ভুক্তির জন্য তিনি পঞ্চায়েতের কাছে বেশ কয়েকটি আবেদন করেছিলেন, কিন্তু কোনও কাজ হয়নি। কুলদীপ জানান, যেহেতু স্কুল বন্ধ ছিল, তাই শিক্ষকরা তাঁকে জানিয়েছেন যে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে চাইলে বাচ্চাদের একটি স্মার্টফোন দরকার। তিনি বলেছিলেন যে তাঁর হাতে ৫০০ টাকাও নেই, সেখানে ৬ হাজার টাকার ব্যবস্থা করা কঠিন কাজ।

এই বিষয়ে জ্বালামুখির বিধায়ক রমেশ ধওয়ালা জানিয়েছেন যে বাচ্চাদের অনলাইন পড়াশুনার জন্য ফোন কিনতে গোরু বিক্রি করতে হয়েছে, এটা অবাক করে দেওয়ার মতো। তিনি জানান, কুলদীপকে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার জন্য বিডিও এবং এসডিএমকে নির্দেশ দিয়েছেন।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now