JNU Attack: CCTV ফুটেজ, মেসেজের সংরক্ষণের দাবিতে মামলা, হোয়াটসঅ্যাপ ও গুগলকে নোটিশ দিল্লি হাইকোর্টের
দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে (JNU) ৫ জানুয়ারি হামলার ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার দিনের বিশ্ববিদ্যালয়ের সিসিটিভি (CCTV) ফুটেজ, হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp) মেসেজ ও অন্য প্রাসঙ্গিক তথ্য-প্রমাণ সংরক্ষণের আবেদন চেয়ে দিল্লি হাইকোর্ট (Delhi High Court) মামলা হয়। সেই মামলায় হোয়াটসঅ্যাপ এবং গুগলকে (Google) নোটিশ পাঠাল আদালত। আদালতে দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে যে সিসিটিভি ফুটেজ এবং হোয়াটসঅ্যাপের ডেটা সংরক্ষণের জন্য তারা জেএনইউ কর্তৃপক্ষকে ইতিমধ্যেই চিঠি দিয়েছে। এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে সার্ভার ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার কারণে সিসিটিভি ফুটেজ পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে সংবাদসংস্থা এএনআই।
নতুন দিল্লি, ১৩ জানুয়ারি: দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে (JNU) ৫ জানুয়ারি হামলার ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার দিনের বিশ্ববিদ্যালয়ের সিসিটিভি (CCTV) ফুটেজ, হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp) মেসেজ ও অন্য প্রাসঙ্গিক তথ্য-প্রমাণ সংরক্ষণের আবেদন চেয়ে দিল্লি হাইকোর্ট (Delhi High Court) মামলা হয়। সেই মামলায় হোয়াটসঅ্যাপ এবং গুগলকে (Google) নোটিশ পাঠাল আদালত। আদালতে দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে যে সিসিটিভি ফুটেজ এবং হোয়াটসঅ্যাপের ডেটা সংরক্ষণের জন্য তারা জেএনইউ কর্তৃপক্ষকে ইতিমধ্যেই চিঠি দিয়েছে। এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে সার্ভার ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার কারণে সিসিটিভি ফুটেজ পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে সংবাদসংস্থা এএনআই।
জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন অধ্যাপক অমিত পরমেশ্বরান, শুক্লা সাওয়ান্ত এবং অতুল সুদ দিল্লি হাইকোর্টে মামলা করেন। তাঁরা দাবি জানান যে সিসিটিভি ফুটেজ ও হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ সংরক্ষণের জন্য আদালত দিল্লির পুলিশ কমিশনার এবং দিল্লি সরকারকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিক। অধ্যাপকরা 'ইউনিটি এগেইনস্ট লেফ্ট' ও 'ফ্রেন্ডস অফ আরএসএস', এই দুটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের প্রাসঙ্গিক তথ্য পুনরুদ্ধারের দাবি জানান আদালতে। কারণ রবিবারের হামলার ঘটনায় মেসেজ, ছবি, ভিডিয়ো এবং ফোন নম্বরগুলির যোগ রয়েছে। আরও পড়ুন: JNU Violence: জেএনইউ হামলায় অভিযুক্ত মুখোশধারী মহিলাকে চিহ্নিত করল পুলিশ, শুরু তদন্ত
৫ জানুয়ারি সন্ধ্যায় মুখোশ পরা দুষ্কৃতীদের একটি গল জেএনইউ ক্যাম্পাসে হামলা করে এবং তিনটি হস্টেলে ঢুকে পড়ুয়াদের মারধর করা হয়। ৩ ঘণ্টা ধরে চলে মারধর, ভাঙচুর। হামলায় কমপক্ষে ৩৪ জন আহত হয়েছেন। এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় কাউকে গ্রেফতার করেনি দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ। হস্টেলে হামলার ঘটনার পর সপ্তাহ কেটেছে। হামলাকারীদের যে ছবি সামনে এসেছিল তারমধ্যে মুখে কাপড় বাধা এক মহিলাও ছিলেন। তাকে চিহ্নিত করতে পেরেছে পুলিশ। খুব শিগগির তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হবে বলে জানাল দিল্লি পুলিশ। হাতে রড-লাঠি-পাথর, একের পর এক হস্টেলে ঢুকে হামলা। বছরের প্রথম রবিবার সন্ধ্যায় অজ্ঞাতপরিচয় মুখোশ-পরা দুষ্কৃতীদের হামলায় রক্তাক্ত হয় দিল্লির জেএনইউ (JNU)৷ বাদ যায়নি মেয়েদের হস্টেল বা আহতদের চিকিৎসায় ক্যাম্পাসে আসা অ্যাম্বুল্যান্সও। হামলায় মারাত্মক জখম হন জেএনইউ ছাত্র সংগঠনের সভানেত্রী ঐশী ঘোষ৷ লাঠির আঘাতে মাথা ফেটে যায় তাঁর৷ আক্রমণকারীদের লাঠিতে মাথা ফেটেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সুচরিতা সেনেরও৷
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)