Jammu & Kashmir: বৃহস্পতিবার থেকেই কাশ্মীরে যেতে পারবেন পর্যটকরা, ঘোষণা রাজ্যপাল সত্যপাল মালিকের
: জম্মু-কাশ্মীরে পর্যটকদের প্রবেশের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা উঠতে চলেছে। প্রায় দু মাস অবরুদ্ধ থাকার পর পর্যটকদের জন্য উপত্যকার দরজা আগামী বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর থেকেই ভূ স্বর্গ দর্শনে পর্যটকরা যেতে পারবেন। এমন ঘোষণা করলেন রাজ্যপাল সত্যপাল মালিক। গত ২ অগাস্ট নিরাপত্তাজনিত কারণ দেখিয়ে পর্যটকদের ভূ স্বর্গ থেকে চলে যেতে বলা হয়েছিল।
শ্রীনগর, ৭ অক্টোবর: Jammu & Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরে পর্যটকদের প্রবেশের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা উঠতে চলেছে। প্রায় দু মাস অবরুদ্ধ থাকার পর পর্যটকদের জন্য উপত্যকার দরজা খোলা হচ্ছে। আগামী বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর থেকেই ভূ স্বর্গ দর্শনে পর্যটকরা যেতে পারবেন। এমন ঘোষণা করলেন রাজ্যপাল সত্য পাল মালিক (Satya Pal Malik)। গত ২ অগাস্ট নিরাপত্তাজনিত কারণ দেখিয়ে পর্যটকদের ভূ স্বর্গ থেকে চলে যেতে বলা হয়েছিল। তখন বোঝা না গেলেও, পরে বোঝা গিয়েছিল সবটাই হয়েছিল জম্ম-কাশ্মীর থেকে সংবধিনারে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের জন্য উপত্যকায় নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য।
গত ৬ অগাস্ট থেকে অবরুদ্ধ জম্মু-কাশ্মীর। রাজ্যের প্রাক্তন দুই মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা, মেহবুবা মুফতি সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে যাতে অশান্তি ছড়িয়ে না পড়ে। আরও পড়ুন-ফেসবুকে অশ্লীল মেসেজ, স্ক্রিনশট পোস্ট করে বিচার চাইলেন অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখার্জি
ধীরে ধীরে জম্মু-কাশ্মীরের ওপর থেকে বিধিনিষেধ তুলে হচ্ছে। প্রথমে জম্মুর বিভিন্ন জেলায় কার্ফুউ প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। তারপর টেলিফোন যোগাযোগ স্বাভাবিক করা হয়। এরপর স্কুল-কলেজ খোলার প্রক্রিয়া শুরু হয়। প্রশাসনের তরফ থেকে বারবার দাবি করা হয় জম্মু-কাশ্মীরে সব শান্ত আছে। যদিও বিভিন্ন বিধিনিষেধের কারণে কাশ্মীরের আসল অবস্থা নিয়ে নানারকম বিভ্রান্তকর খবরও আসতে থাকে।
এদিকে, জম্মু-কাশ্মীরে পর্যটকদের প্রবেশের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা উঠতে চলেছে। প্রায় দু মাস অবরুদ্ধ থাকার পর পর্যটকদের জন্য উপত্যকার দরজা খোলা হচ্ছে। আগামী বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর থেকেই ভূ স্বর্গ দর্শনে পর্যটকরা যেতে পারবেন। এমন ঘোষণা করলেন রাজ্যপাল সত্য পাল মালিক (Satya Pal Malik)। গত ২ অগাস্ট নিরাপত্তাজনিত কারণ দেখিয়ে পর্যটকদের ভূ স্বর্গ থেকে চলে যেতে বলা হয়েছিল। তখন বোঝা না গেলেও, পরে বোঝা গিয়েছিল সবটাই হয়েছিল জম্ম-কাশ্মীর থেকে সংবধিনারে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের জন্য উপত্যকায় নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য।