Jamia Millia Islamia University: '১৫ জন অমুসলিম ছাত্রকে ফেল করিয়েছি', টুইট করে সাসপেন্ড হলেন জামিয়ার অধ্যাপক

১৫ জন অমুসলিম ছাত্রকে তিনি ফেল (fail)করিয়েছেন। এ কথা লিখে টুইট করেছিলেন দিল্লির জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jamia Millia Islamia University) এক অধ্যাপক। এই টুইট ঘিরে শুরু হয় বিতর্ক। অবশেষে সেই অধ্যাপককে সাসপেন্ড করল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তাঁর বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। জামিয়া মিলিয়ার ওই অধ্যাপকের নাম আব্রার আহমেদ (Abrar Ahmad)। বুধবার তিনি একটি টুইট করেন। সেখানে লেখেন, “আমার সব ছাত্র-ছাত্রীরা পাস করেছে, খালি ১৫ জন অমুসলিম ছাড়া। তাদের আবারও পরীক্ষায় বসতে হবে। যদি তোমরা আন্দোলন কর, তাহলে আমার সমর্থনে ৫৫ জন ছাত্র-ছাত্রী আছে। যদি তোমাদের আন্দোলন শেষ না হয় তাহলে সংখ্যাগুরুরা তোমাদের শিক্ষা দেবে।”

জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ (Photo Credit: PTI)

নতুন দিল্লি, ২৭ মার্চ:  ১৫ জন অমুসলিম ছাত্রকে তিনি ফেল (fail)করিয়েছেন। এ কথা লিখে টুইট করেছিলেন দিল্লির জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jamia Millia Islamia University) এক অধ্যাপক। এই টুইট ঘিরে শুরু হয় বিতর্ক। অবশেষে সেই অধ্যাপককে সাসপেন্ড করল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তাঁর বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। জামিয়া মিলিয়ার ওই অধ্যাপকের নাম আব্রার আহমেদ (Abrar Ahmad)। বুধবার তিনি একটি টুইট করেন। সেখানে লেখেন, “আমার সব ছাত্র-ছাত্রীরা পাস করেছে, খালি ১৫ জন অমুসলিম ছাড়া। তাদের আবারও পরীক্ষায় বসতে হবে। যদি তোমরা আন্দোলন কর, তাহলে আমার সমর্থনে ৫৫ জন ছাত্র-ছাত্রী আছে। যদি তোমাদের আন্দোলন শেষ না হয় তাহলে সংখ্যাগুরুরা তোমাদের শিক্ষা দেবে।”

এই টুইট সামনে আসার পরেই শুরু হয় জোর বিতর্ক। একজন অধ্যাপক হয়ে কী ভাবে তিনি এই কাজ করতে পারেন তা নিয়ে জোর চর্চা চলে। সমালোচনার মুখে পড়ে নিজের টুইটটি অবশ্য মুছে ফেলেন আব্রার। কিন্তু তারপরও শেষরক্ষা হয়নি। বৃহস্পতিবার জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে টুইটারে জানানো হয়, “আব্রার আহমেদ জামিয়ার অধ্যাপক। তিনি টুইটারে লিখেছেন যে ১৫ জন অমুসলিম পড়ুয়াকে ফেল করিয়েছেন। এই ধরনের কথা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ধর্মীয় শান্তি নষ্ট করতে পারে। তাই ওই অধ্যাপককে সাসপেন্ড করা হল। তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত হবে।" আরও পড়ুন: Coronavirus Death In India: কর্নাটকে মৃত ৬৫ বছরের বৃদ্ধ, দেশে করোনাভাইরাসে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে ১৮

নিজের সমর্থনে আব্রার বলেন, তাঁর কথার ভুল মানে করা হচ্ছে। তিনি বলেন, “এটা পুরোটাই একটা ব্যঙ্গ ছিল। কী ভাবে নাগরিকত্ব বিল নিয়ে সংখ্যালঘুদের নিশানা করা হচ্ছে সেটাই একটু অন্যভাবে বোঝাতে চেয়েছিলাম আমি। সম্প্রতি এই ধরনের কোনও পরীক্ষাও হয়নি। আর শেষ সেমেস্টারে আমার সব ছাত্র-ছাত্রীই পাশ করেছে।”

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now