India-China Tensions: ভারতের গোয়েন্দা সংস্থাগুলি কড়া নজরে চিনের ৭টি বিমানঘাঁটি
চিন (China) সীমান্তে উত্তেজনা কমলেও ভারতের গোয়েন্দা সংস্থাগুলি চিনের বিমানঘাঁটিগুলির ওপরে কড়া নজর রাখছে। উত্তর-পশ্চিম লাদাখ থেকে অরুণাচল প্রদেশের বিপরীতে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার সমস্ত অংশে পিপলস লিবারেশন আর্মির এয়ার ফোর্সের (PLAAF) তৎপরতায় গভীর নজর রাখা হচ্ছে। এক সরকারি সূত্র সংবাদসংস্থা ANI কে বলেছে, "আমরা জিনজিয়াং ও তিব্বত অঞ্চলের পিএলএএফ-র হোটান, গার গানসা, কাশঘর, হপ্পিং, ডকঙ্কা জং, লিনঝি এবং পাঙ্গাত ঘাঁটিগুলির ওপর কড়া নজর রাখছি এবং সাম্প্রতিক সময়ে এই ঘাঁটিগুলি অত্যন্ত সক্রিয়।"
নতুন দিল্লি, ২০ অগাস্ট: চিন (China) সীমান্তে উত্তেজনা কমলেও ভারতের গোয়েন্দা সংস্থাগুলি চিনের বিমানঘাঁটিগুলির ওপরে কড়া নজর রাখছে। উত্তর-পশ্চিম লাদাখ থেকে অরুণাচল প্রদেশের বিপরীতে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার সমস্ত অংশে পিপলস লিবারেশন আর্মির এয়ার ফোর্সের (PLAAF) তৎপরতায় গভীর নজর রাখা হচ্ছে। এক সরকারি সূত্র সংবাদসংস্থা ANI কে বলেছে, "আমরা জিনজিয়াং ও তিব্বত অঞ্চলের পিএলএএফ-র হোটান, গার গানসা, কাশঘর, হপ্পিং, ডকঙ্কা জং, লিনঝি এবং পাঙ্গাত ঘাঁটিগুলির ওপর কড়া নজর রাখছি এবং সাম্প্রতিক সময়ে এই ঘাঁটিগুলি অত্যন্ত সক্রিয়।"
সূত্র জানিয়েছে, চিনা পিএলএএফ সাম্প্রতিক সময়ে এই ঘাঁটিগুলির বেশ কয়েকটিকে উন্নত করেছে, কঠিন আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ, রানওয়ের দৈর্ঘ্য বাড়ানো এবং আরও অপারেশন চালনা করার জন্য অতিরিক্ত লোকবল মোতায়েন সহ তারা বেশ কয়েকটি বেসকে উন্নত করেছে। সূত্র জানিয়েছে, উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির বিপরীতে লিনঝি বিমানঘাঁটিটি মূলত একটি হেলিকপ্টার ঘাঁটি এবং চিনারা নজরদারি বাড়ানোর জন্য সেখানে হেলিপ্যাডের একটি নেটওয়ার্কও তৈরি করেছে। পিএলএএফ লাদাখ সেক্টর এবং অন্যান্য অঞ্চলের বিপরীতে সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমানের চিনা সংস্করণ এবং জে-সিরিজের যুদ্ধবিমান মোতায়েন করেছে। এছাড়াও বোম্বার মোতায়েনও করেছে তারা। উপগ্রহ এবং অন্যান্য উপায়ে ভারতীয় এজেন্সিগুলি নিয়মিত পর্যবেক্ষণে রাখছে এই এলাকাগুলি। আরও পড়ুন: Pranab Mukherjee Health Update: ভেন্টিলেশনে প্রণব মুখার্জির শারীরিক অবস্থার সামান্য উন্নতি, সেনা হাসপাতালের বুলেটিন
চিনের তৎপরতা দেখে ভারতীয় বায়ুসেনাও তাদের প্রস্তুতি বাড়িয়ে দিয়েছে। যে কোনও পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য ফরোয়ার্ড বিমানঘাঁটিগুলিতে সুখোই-৩০ এমকেআই, মিগ-২৯ এবং মিরাজ -২০০০ মোতায়েন করা হয়েছে। এপ্রিল-মে মাসে চিনের সঙ্গে উত্তেজনার প্রাথমিক পর্যায়ে ভারতের বায়ুসেনা বাহিনী ফরোয়ার্ড বিমান ঘাঁটিগুলিতে সুখোই ও মিগ মোতায়েন করছিল। লাদাখ সেক্টরে ভারতীয় বিমানবাহিনী চিনের থেকে কৌশলগতভাবে কিছুটা এগিয়ে আছে। কারণ লাদাখ অঞ্চলে চিনের যে কোনও যুদ্ধবিমানকে খুব উঁচু ঘাঁটি থেকে উড়ে আসতে হবে। সেখানে ভারতীয় যুদ্ধবিমান সমভূমিতে থাকা কোনও ঘাঁটি থেকে উড়ে পারবে ও পার্বত্য অঞ্চলে পৌঁছতে পারবে দ্রুত।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)