COVID-19 Latest Sero Survey: যেকোনও মুহূর্তে করোনার কবলে পড়তে পারে দেশের বড় অংশের জনসংখ্যা, সতর্ক করল ICMR

যখন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দিনকেদিন কমছে তখন কিন্তু ফের মারণ রোগের কবলে পড়তে পারেন দেশের একটি বড় অংশের বাসিন্দারা। ২০২০ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই ভারতে প্রতি ৫ জনের মধ্যে ১ জন করোনভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারেন। সম্প্রতি এ রকমই তথ্য উঠে এসেছে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ (আইসিএমআর)-এর একটি সেরলজিক্যাল সমীক্ষায় (ICMR Sero Survey)। তাই আইসিএমআর-এর সতর্কবার্তা বলছে, দৈনিক সংক্রমণ কমেছে বলে করোনাকে অগ্রাহ্য করার পরিস্থিতি কিন্ত এখনও আসেনি। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী ভারতে মোট ১ কোটি ৮ লক্ষের কাছাকাছি মানুষ করোনার কবলে পড়েছে।

ভারতে করোনা (Photo Credits: PTI)

নতুন দিল্লি, ৫ ফেব্রুয়ারি: যখন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দিনকেদিন কমছে তখন কিন্তু ফের মারণ রোগের কবলে পড়তে পারেন দেশের একটি বড় অংশের বাসিন্দারা। ২০২০ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই ভারতে প্রতি ৫ জনের মধ্যে ১ জন করোনভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারেন। সম্প্রতি এ রকমই তথ্য উঠে এসেছে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ (আইসিএমআর)-এর একটি সেরলজিক্যাল সমীক্ষায় (ICMR Sero Survey)। তাই আইসিএমআর-এর সতর্কবার্তা বলছে, দৈনিক সংক্রমণ কমেছে বলে করোনাকে অগ্রাহ্য করার পরিস্থিতি কিন্ত এখনও আসেনি। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী ভারতে মোট ১ কোটি ৮ লক্ষের কাছাকাছি মানুষ করোনার কবলে পড়েছে। তবে অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা এখন প্রায় দেড় লক্ষ। এখনও পর্যন্ত  দেশের ৪৫ লক্ষেরও বেশি মানুষের শরীরে করোনার প্রতিষেধক প্রয়োগ হয়েছে।

উল্লেখ্য, আইসিএমআর গত  ১৭ ডিসেম্বর থেকে ৮ জানুয়ারির মধ্যে এই সেরলজিক্যাল সমীক্ষা চালায়। ২১টি রাজ্যের ৭০টি জেলার ৭০০-র বেশি জায়গা জুড়ে করা হয়েছে এই সমীক্ষা। ১০ বছরের বেশি বয়সিদের মধ্যেই করা হয়েছে এই সমীক্ষা। এটি আইসিএমআর-এর করা তৃতীয় দফার সমীক্ষা। এর আগে একই এলাকার উপর আরও দু’টি সমীক্ষা করা হয়েছিল। তাতেই দেখা গিয়েছে, গ্রামের থেকে শহরাঞ্চলে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ অনেক বেশি। গ্রাম্য এলাকায় যেখানে আক্রান্ত ১৯.১ শতাংশ, সেটা শহরের বস্তি এলাকায় ৩১.৭ শতাংশ। বস্তি বাদে শহরের অন্য এলাকায় তা ২৬.২ শতাংশ। দেশের স্বাস্থ্যকর্মীদের ২৫.৭ শতাংশ অর্থাৎ ৪ ভাগের ১ ভাগ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ইতিমধ্যেই। আরও পড়ুন-Winter In West Bengal: কনকনানির মাত্রা কমলেও ফেব্রুয়ারিতে বহাল তবিয়তে জাঁকিয়ে শীত, কাঁপছে রাজ্য

এদিকে ২৮ হাজার ৫৮৯ জনের রক্তের নমুনা পরীক্ষা করে  দেখা গিয়েছে, ১৮ বছর বা তাঁর বেশি বয়সিদের ২১.৪ শতাংশ সেরোপজিটিভ। অর্থাৎ তাঁরা কোনও না কোনও সময় করোনাভাইরাসের সংস্পর্শে এসেছিলেন। যা আইসিএমআর-এর অগস্টে হওয়া দ্বিতীয় সমীক্ষার থেকে ৭.১ শতাংশ বেশি। ১০ থেকে ১৮ বছর বসয়িদের মধ্যে এই সংখ্যাটা ২৫.৩ শতাংশ। ভারতের প্রায় ২১.৪ শতাংশ নাগরিক সেরোপজিটিভ। পাশাপাশি আরও দেখা যাচ্ছে যে, এখনও জনগণের বড় একটা অংশ কোভিডে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। তাই টিকা নেওয়া জরুরি। একই সঙ্গে মাস্ক পরা, দূরত্ব বজায় রাখা বা হাত স্যানিটাইজ করার মতো জরুরি কাজগুলিকে এড়িয়ে যাওয়াটা বোকামি হবে।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now