EDLI and EPFO Scheme: কোভিডে প্রাণ হারানো মুখ্য উপার্জকের পরিবারগুলিকে পেনশন দেওয়ার ঘোষণা কেন্দ্রের
কেন্দ্রীয় সরকারের 'পি এম কেয়ার্স ফর চিলড্রেন' (PM CARES scheme) প্রকল্পের পর আরও একটি বড় সিদ্ধান্ত। কোভিডে পরিবারের মুখ্য উপার্জকের প্রয়াণ হলে সেই পরিবারের দায়িত্ব নেবে কেন্দ্র সরকার। সেই পরিবারগুলিকে পেনশনের আওতায় আনা হবে। এইসমস্ত পরিবারগুলিকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে বলে জানায় প্রধানমন্ত্রী দফতর।
নতুন দিল্লি, ৩০ মে: কেন্দ্রীয় সরকারের 'পি এম কেয়ার্স ফর চিলড্রেন' (PM CARES scheme) প্রকল্পের পর আরও একটি বড় সিদ্ধান্ত। কোভিডে পরিবারের মুখ্য উপার্জকের প্রয়াণ হলে সেই পরিবারের দায়িত্ব নেবে কেন্দ্র সরকার। সেই পরিবারগুলিকে পেনশনের আওতায় আনা হবে। এইসমস্ত পরিবারগুলিকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে বলে জানায় প্রধানমন্ত্রী দফতর।
প্রধানমন্ত্রী শনিবার টুইট করে জানান, তিনি এসকল পরিবারের জন্য সমব্যথিত। তিনি সমবেদনা জানিয়ে এও বলেন, যে পরিবারগুলি নিজেদের মুখ্য উপার্জক হারিয়েছেন তাঁদের কষ্ট যদি কোনও অংশে লাঘব করা যায় সেই চেষ্টায় থাকবে ভারত সরকার। তাই এইসমস্ত পরিবারগুলিকে চিহ্নিত করে ইএসআইসির আওতায় আনা হবে। আরও পড়ুন, করোনায় মৃত বাবা-মা, 'অনাথ' শিশুদের পড়াশোনার দায়িত্ব নিচ্ছে কেন্দ্র
পারিবারিক পেনশন ছাড়াও, কর্মচারীদের আমানত-সংযুক্ত বীমা (EDLI) প্রকল্পের আওতায় বীমার সুবিধাগুলি বাড়ানোর ঘোষণা করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর দফতরের তরফে আরও জানানো হয়, এই পরিবারগুলিকে মর্যাদাপূর্ণ জীবনযাপন বজায় রাখতে সহায়তা করার জন্য, ESIC প্রকল্পের সুবিধা এমনকি কোভিডের কারণে প্রয়াত এমন ব্যক্তিদেরও পেনশনের সময়সীমা বাড়ানো হচ্ছে। গত ২৪ মার্চ থেকে এবছরের ২৪ মার্চ পর্যন্ত এই সুবিধার অন্তর্গত করা হবে।
সর্বাধিক বীমার সুবিধা ৬ লক্ষ টাকা থেকে বেড়ে ৭ লক্ষ টাকা করা হয়েছে। আড়াই লক্ষ টাকার ন্যূনতম বীমার সুবিধা পুনরায় চালু করা হয়েছে এবং আগামী তিন বছরের জন্য ২০২০-র ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে আগামী সময়ে তা প্রয়োগ করা হবে।
শনিবারই জানানো হয়, করোনার জেরে যে শিশুরা বাবা-মাকে হারিয়েছে, তাদের লেখাপড়ার দায়িত্ব নিচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্রীয় সরকারের 'পি এম কেয়ার্স ফর চিলড্রেন' (PM CARES scheme) প্রকল্পের মাধ্যমেই সাহায্য করা হবে অনাথ শিশুদের।