Election Commission Guidelines: করোনার মধ্যে সাধারণ নির্বাচন ও উপ-নির্বাচনের জন্য নতুন নির্দেশিকা জারি করল নির্বাচন কমিশন
আসন্ন বিহারের ভোট। করোনা মহামারীর কারণে পিছিয়েছে পশ্চিমবঙ্গের পুরভোট। ভারতের নির্বাচন কমিশন একটি বিবৃতি দিয়ে আগামীদিনে নির্বাচন করানোর নির্দেশিকা জারি করেছে। নির্বাচন এবং উপ-নির্বাচনের ক্ষেত্রে মানতে হবে এই নির্দেশিকাগুলি। নির্বাচন সংক্রান্ত যেকোনও কাজ করার জন্য মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। প্রার্থীরা অনলাইনেই মনোনয়ন জমা দিতে পারবেন।
নতুন দিল্লি, ২১ অগস্ট: আসন্ন বিহারের ভোট। করোনা মহামারীর কারণে পিছিয়েছে পশ্চিমবঙ্গের পুরভোট। ভারতের নির্বাচন কমিশন (Election Commission Of India) একটি বিবৃতি দিয়ে আগামীদিনে নির্বাচন করানোর নির্দেশিকা জারি করেছে। নির্বাচন এবং উপ-নির্বাচনের ক্ষেত্রে মানতে হবে এই নির্দেশিকাগুলি। নির্বাচন সংক্রান্ত যেকোনও কাজ করার জন্য মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। প্রার্থীরা অনলাইনেই মনোনয়ন জমা দিতে পারবেন।
করোনাকালে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশিকাগুলি হল- আরও পড়ুন, শ্রীশৈলমে জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, মৃত্যু ৬ জনের
- নির্বাচনসংক্রান্ত যেকোনও কাজ করতে হলে কর্মীদের মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক।
- নির্বাচন হলে, ঘরে বা যেখানেই হোক না কেন থাকতে হবে থার্মাল গান। স্যানিটাইজার, সাবান এবং জল রাখতে হবে।
- রাজ্য সরকার এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের জারি করা সামাজিক দূরত্বের নিয়ম মানতে হবে।
- বড় কোনও ঘর বা হলে নির্বাচনের কাজ করতে হবে যাতে সামাজিক দূরত্ব সঠিকভাবে বজায় রাখা যায়।
- পোলিং অফিসার এবং নিরাপত্তাকর্মীদের যাতায়াতের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ গাড়ি সেখানে মজুত রাখতে হবে।
- নোডাল হেলথ অফিসারদের নজরদারি করতে হবে করোনা নির্দেশিকাগুলি সমস্ত বুথে সঠিকভাবে মানা হচ্ছে কিনা।
- ইভিএম, ভিভিপ্যাটগুলি স্যানিটাইজ করতে হবে।
- যারা ইভিএম, ভিভিপ্যাটগুলি নিয়ে আসবেন, নিয়ে যাবেন, তাদের গ্লাভসের ব্যবহার আবশ্যিক।
- নির্বাচনসংক্রান্ত সমস্ত প্রশিক্ষণ অনলাইনেই হবে।
- প্রশিক্ষণের পিপিটি, তথ্য, বিষয় অনুযায়ী সমস্ত ভিডিও ক্লিপ্স, প্রশ্নপত্র ইত্যাদি কোনও অ্যাপ বা পোর্টালে আপলোড করে রাখতে হবে।
- পর্যাপ্ত পরিমাণে পোলিং, কাউন্টিং ও নির্বাচন সংক্রান্ত কর্মীদের রাখতে হবে।
- সিইও, ডিইও ওয়েবসাইট থেকে মনোনয়নের ফর্ম পাওয়া যাবে। সেগুলি অনলাইনেই পূরণ করা যাবে।
- সম্পত্তির প্রকাশ ও অন্যান্য তথ্যও অনলাইনেই পূরণ করা যাবে। মনোনয়নের সঙ্গেই সেগুলি জমা দেওয়া যাবে।
- অনলাইনের মাধ্যমেই জামানত জমা রাখা যাবে। জামানত বাজেয়াপ্ত হলে তখন নগদ টাকা দেওয়ার বিকল্প ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।
বেশ কয়েকবছর ধরেই নির্বাচন বিধির বেশিরভাগ কাজই অনলাইনেই করা হচ্ছে। করোনাকালে তা আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ালো। আগামী বিধানসভা নির্বাচন ও উপ-নির্বাচনে এই নির্দেশিকাগুলি মানা আবশ্যিক। করোনা আক্রান্তরা ব্যালট পেপারে ভোট দিতে পারবেন। বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচারে প্রার্থী-সহ পাঁচজনের বেশি যাওয়া যাবে না বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)