Farmers’ Protest: কয়েক স্তরের কাঁটাতারের বেড়া, কংক্রিটের ব্যারিকেড, বিক্ষুব্ধ কৃষকদের রুখতে উড়ছে ড্রোন, সশস্ত্র বাহিনীর সতর্ক পাহারায় গাজিপুর সীমান্ত
নতুন কৃষি আইন রদে চলছে টানা আন্দোলন। ৬ ফেব্রুয়ারি দেশজুড়ে ‘চাক্কা জ্যাম’-এর ডাক দিয়েছে কৃষকরা। এই আন্দোলনরত কৃষকদের রুখতে উত্তরপ্রদেশের গাজিপুর সীমান্তে (Ghazipur Turns Fortress) তিন চার স্তরের ব্যারিকেড দিল দিল্লি পুলিশ। প্রথমে পর পর কাঁটাতারের বেড়া। তারপর কংক্রিটের ব্যারিকেড দিয়ে তাতে চলছে ঢালাইয়ের কাজ। প্রত্যেকটা ব্যারিকেডের পর রাস্তা জুড়ে পোঁতা হয়েছে পেরেক ও গজাল। কোথাও আবার রীতিমতো পরিখা কেটে আন্দোলনরত কৃষকদের থেকে সীমান্ত সুরক্ষিত রাখতে চেয়েছে সরকার। এসবের বাইরে আড়াআড়ি ভাবে দাঁড় করানো আছে পুলিশের গাড়ি। তারও পরে সদা সতর্ক পাহারায় রয়েছে দিল্লি পুলিশ।
গাজিয়াবাদ, ২ ফেব্রুয়ারি: নতুন কৃষি আইন রদে চলছে টানা আন্দোলন। ৬ ফেব্রুয়ারি দেশজুড়ে ‘চাক্কা জ্যাম’-এর ডাক দিয়েছে কৃষকরা। এই আন্দোলনরত কৃষকদের রুখতে উত্তরপ্রদেশের গাজিপুর সীমান্তে (Ghazipur Turns Fortress) তিন চার স্তরের ব্যারিকেড দিল দিল্লি পুলিশ। প্রথমে পর পর কাঁটাতারের বেড়া। তারপর কংক্রিটের ব্যারিকেড দিয়ে তাতে চলছে ঢালাইয়ের কাজ। প্রত্যেকটা ব্যারিকেডের পর রাস্তা জুড়ে পোঁতা হয়েছে পেরেক ও গজাল। কোথাও আবার রীতিমতো পরিখা কেটে আন্দোলনরত কৃষকদের থেকে সীমান্ত সুরক্ষিত রাখতে চেয়েছে সরকার। এসবের বাইরে আড়াআড়ি ভাবে দাঁড় করানো আছে পুলিশের গাড়ি। তারও পরে সদা সতর্ক পাহারায় রয়েছে দিল্লি পুলিশ। এভাবেই রাজধানীর তিন সীমান্ত সিঙ্ঘু, টিকরি ও গাজিপুরকে নিরাপত্তার চাদরে মুড়েছে দিল্লি পুলিশ। দেখলে দেশে আন্তর্জাতিক সীমান্ত বলে ভ্রম হতে পারে।
উত্তরপ্রদেশের প্রবেশের মুখে দিল্লি মেরঠ রাজ্যসড়ক দখল করে নভেম্বর মাস থেকে বসে আছেন ভারতীয় কিষাণ ইউনিয়নের নেতা রাকেশ টিকায়িত ও অন্যান্য সদস্যরা। সশস্ত্র পুলিশকর্মী থেকে শুরু করে ব়্যাফ ও সেনাবাহিনীর কড়া নজরদারিতে রয়েছে এই গাজিপুর সীমান্ত। যেন পুলিশ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছে সেখানে। সেই সঙ্গে ড্রোনের মাধ্যমে চলছে নজরদারি। তবে এসব নিয়ে আন্দোলনকারী কৃষক শিবিরের কারও মাথাব্যথা নেই। তাঁরা কিন্তু নির্বিকার। রাস্তার উপর সারি সারি ভাবে বসে রয়েছেন। সেখানেই খাওয়াদাওয়া সারছেন। রাস্তার উপরই মাদুর, চাটাই বিছিয়ে বিশ্রাম নিচ্ছেন। প্রস্তুতি নিচ্ছেন আন্দোলনের। বৃহৎ আন্দোলনের জন্য কৃষকরা ট্রেনে চেপে দিল্লিতে আসা শুরু করেছেন। যদিও তাঁদের অভিযোগ, দিল্লিগামী ট্রেনগুলিকে অন্যপথে ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আরও পড়ুন-Bhavya Lal: নাসার ভারপ্রাপ্ত চিফ অফ স্টাফ হলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ভাব্যা লাল
২৬ জানুয়ারির ঘটনার পর আর কোনও রকম ঝুঁকি নিতে চাইছে না দিল্লি প্রশাসন। সে দিন ব্যারিকেড দেওয়ার পরেও তা ভেঙে ফেলেছিলেন আন্দোলনকারী কৃষকরা। ঢুকে পড়েছিলেন লালকেল্লায়। শনিবার থেকে দেশ জুড়ে ‘চাক্কা জ্যাম’ এবং আরও বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছে কৃষক সংগঠনগুলো। ২৬ জানুয়ারির ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে, তাই নিরাপত্তার ঘেরাটোপে মুড়ে ফেলা হয়েছে ওই ৩ সীমানাকে।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)