Amit Shah On Delhi Drug Bust: 'অন্ধকার মাদক জগতে যুব সম্প্রদায়কে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করছে কংগ্রেস', অভিযোগ শাহর

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেন, যুব সম্প্রদায়কে কীভাবে মাদকের নেশার প্রতি আসক্ত করা যায়, কংগ্রেস তাঁদের সেদিকে ঠেলে দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেন শাহ। নরেন্দ্র মোদী সরকার যেখানে মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছে, সেই সময় উত্তর ভারত থেকে ৫, ৬০০ কোটি টাকার কোকেন উদ্ধারের ঘটনা চিন্তাজনক। কংগ্রেস সরকারের সময়ে পাঞ্জাব, হরিয়ানার মত রাজ্যগুলির যুব সম্প্রদায় মাদকের নেশায় ডুবতে বসেছিল বলে অভিযোগ করেন শাহ।

Amit Shah (Photo Credits: X)

দিল্লি, ৪ অক্টোবর: দিল্লি (Delhi)থেকে ৫৬২ কেজি কোকেন উদ্ধারের ঘটনায় এবার কংগ্রেসের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন অমিত শাহ (Amit Shah)। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেন, যুব সম্প্রদায়কে কীভাবে মাদকের (Drug) নেশার প্রতি আসক্ত করা যায়, কংগ্রেস (Congress) তাঁদের সেদিকে ঠেলে দিচ্ছে বলে অভিযোগ  করেন শাহ। নরেন্দ্র মোদী সরকার যেখানে মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছে, সেই সময় উত্তর ভারত থেকে ৫, ৬০০ কোটি টাকার কোকেন উদ্ধারের ঘটনা চিন্তাজনক। কংগ্রেস সরকারের সময়ে পাঞ্জাব, হরিয়ানার মত রাজ্যগুলির যুব সম্প্রদায় মাদকের নেশায় ডুবতে বসেছিল বলে অভিযোগ করেন শাহ।

আরও পড়ুন: Delhi: দিল্লিতে উদ্ধার ৫৬২ কেজি কোকেন, 'নারকো-টেরর' রুখতে বৃহৎ মাদক চক্রকে কীভাবে পাকড়াও করল পুলিশ

মোদী সরকার ক্ষমতায় এসে যুব সম্প্রদায়কে খেলাধুলো, পড়াশোনা, নতুন নতুন আবিষ্কারের দিকে কীভাবে নিয়ে যাওয়া যায়, সেই চেষ্টা শুরু করেছে বলেও মন্তব্য করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। দেশকে কীভাবে মাদক মুক্ত করা যয়া, মোদী সরকার সেই চেষ্টা চালাচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন শাহ। এক্ষেত্রে কারও রাজনৈতিক পরিচয় নরেন্দ্র মোদী সরকার দেখছে না বলেও মন্তব্য করতে শোনা যায় কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে।

বুধবার দিল্লিতে (Delhi) পাকড়াও করা হয়  যাবৎকালের সবচেয়ে বড় মাদক চক্রকে (Drug)। দক্ষিণ দিল্লির মেহেরৌলি থেকে পরপর ৪ জনকে গ্রেফতার করে দিল্লি পুলিশ। সেই সঙ্গে উদ্ধার করা হয় ৫৬০ থেকে ৫৭০ কেজি কোকেন। যার বর্তমান বাজার মূল্য ২ হাজার কোটি থেকে ৫,৬২০ টাকার মধ্যে বলে পুলিশ প্রাথমিক তদন্তে মনে করছে। দিল্লির পাশাপাশি মুম্বই (Mumbai) এবং গোয়াতেও (Goa) এই চক্র মাদক পাচার করত বলে পুলিশ সূত্রে খবর। দিল্লি পুলিশের তরফে মাদক গ্যাংয়ের চক্র হিসেবে যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছে তুষার গয়াল, হিমাংশু কুমার, ওরঙ্গজেব সিদ্দিকি এবং ভরত কুমার জৈন। বিরাট আকারের এই মাদক গ্যাংয়ের যে চক্রের পর্দা ফাঁস করা হয়েছে, তাদের সঙ্গে আর কে কে জড়িত, সে বিষয়ে পুলিশ পরবর্তী পর্যায়ের তদন্ত শুরু করেছে।