Rajasthan: শিক্ষকের জন্য় আলাদা রাখা পাত্র থেকে জল খেয়েছিল, বেধড়ক মারে মৃত্যু দলিত ছাত্রের
শিক্ষকের জন্য় আলাদা রাখা পাত্র থেকে জল (Drinking Water) খেয়েছিল, সেই কারণেই এক দলিত ছাত্রকে (Dalit Student) বেধড়ক মারধর করলেন শিক্ষক (Teacher)। মারের চোটে মৃত্যু হয়েছে ছাত্রের। গত ২০ জুলাই ঘটনাটি ঘটেছে রাজস্থানের (Rajasthan) জালোর জেলার (Jalore District) সায়লা গ্রামের একটি বেসরকারি স্কুলে। পুলিশ অভিযুক্ত শিক্ষক ছাইল সিংকে (Chail Singh) গ্রেফতার করেছে এবং তার বিরুদ্ধে হত্যার মামলা রুজু করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, চোখ ও কানে গুরুতর আঘাত পাওয়া নাবালককে চিকিৎসার জন্য প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দূরে আমেদাবাদে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল ছেলেটির মৃত্যু হয়।
জয়পুর, ১৪ অগাস্ট: শিক্ষকের জন্য় আলাদা রাখা পাত্র থেকে জল (Drinking Water) খেয়েছিল, সেই কারণেই এক দলিত ছাত্রকে (Dalit Student) বেধড়ক মারধর করলেন শিক্ষক (Teacher)। মারের চোটে মৃত্যু হয়েছে ছাত্রের। গত ২০ জুলাই ঘটনাটি ঘটেছে রাজস্থানের (Rajasthan) জালোর জেলার (Jalore District) সায়লা গ্রামের একটি বেসরকারি স্কুলে। পুলিশ অভিযুক্ত শিক্ষক ছাইল সিংকে (Chail Singh) গ্রেফতার করেছে এবং তার বিরুদ্ধে হত্যার মামলা রুজু করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, চোখ ও কানে গুরুতর আঘাত পাওয়া নাবালককে চিকিৎসার জন্য প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দূরে আমেদাবাদে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল ছেলেটির মৃত্যু হয়।
এদিকে, ছেলেটির মৃত্যুর খবর আসতেই এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়েছে। পরিস্থিতি যাতে হাতের বাইরে চলে না যায়, সেই জন্য ওই এলাকায় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট এই ঘটনায় শোক প্রকাশ করে বলেছেন যে তিনি আধিকারিকদের মামলার দ্রুত তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। মৃত ছাত্রের পরিবারকে মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে পরিবারকে ৫ লাখ টাকা আর্থিক সাহায্য দেওয়ার কথাও তিনি ঘোষণা করেছেন। আরও পড়ুন: Rakesh Jhunjhunwala Passes Away: প্রয়াত হলেন কোটিপতি বিনিয়োগকারী রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা
পুলিশ জানিয়েছে, ছাত্রের বাবার অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্ত শিক্ষককে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে তফসিলি জাতি ও তফসিলি উপজাতি (অত্যাচার প্রতিরোধ) আইনে হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। ছেলেটির পরিবার তাদের অভিযোগে জানিয়েছে, পানীয় জলের পাত্র স্পর্শ করায় তাদের ছেলেকে বেধড়ক মারধর করা হয়।
ছেলেটির বাবা দেওয়ারাম মেঘওয়াল বলেন, "তাঁর পাত্র থেকে জল খাওয়ার জন্য আমার ছেলেকে শিক্ষক ছাইল সিং মারধর করেছিল এবং তাকে জাতপাতের অপবাদ দিয়ে গালিগালাজ করেছিল। ছেলেটির রক্তক্ষরণ হয়েছিল এবং আমি তাঁকে চিকিৎসার জন্য উদয়পুরে নিয়ে যাই এবং তারপরে আমেদাবাদে নিয়ে যাই, যেখানে সে মারা যায়।"