Ghulam Nabi Azad On Congress: সাংগঠনিক নির্বাচন না হলে কংগ্রেস ৫০ বছর বিরোধী আসনে বসবে: গুলাম নবী আজাদ

"দলে সাংগঠনিক নির্বাচন না হলে কংগ্রেসকে (Congress) আরও ৫০ বছর বিরোধী আসনে বসতে হবে।" গতকাল একথা বলেন প্রবীণ কংগ্রেস নেতা গুলাম নবী আজাদ (Ghulam Nabi Azad)। তাঁর আরও দাবি, নিযুক্ত কংগ্রেস সভাপতির দলে এক শতাংশের সমর্থনও নাও থাকতে পারে। কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি ও অন্য স্তরে সাংগঠনিক নির্বাচন চেয়ে যে ২৩ জন চিঠি দিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে অন্যতম গুলাম নবী আজাদ। তিনি বলেছেন, যারা নির্বাচন চাইছেন না তাঁরা আসলে নিজেদের পদ হারানোর ভয় পাচ্ছেন।

গুলাম নবী আজাদ(Photo Credit: IANS)

নতুন দিল্লি,, ২৮ অগাস্ট: "দলে সাংগঠনিক নির্বাচন না হলে কংগ্রেসকে (Congress) আরও ৫০ বছর বিরোধী আসনে বসতে হবে।" গতকাল একথা বলেন প্রবীণ কংগ্রেস নেতা গুলাম নবী আজাদ (Ghulam Nabi Azad)। তাঁর আরও দাবি, নিযুক্ত কংগ্রেস সভাপতির দলে এক শতাংশের সমর্থনও নাও থাকতে পারে। কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি ও অন্য স্তরে সাংগঠনিক নির্বাচন চেয়ে যে ২৩ জন চিঠি দিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে অন্যতম গুলাম নবী আজাদ। তিনি বলেছেন, যারা নির্বাচন চাইছেন না তাঁরা আসলে নিজেদের পদ হারানোর ভয় পাচ্ছেন।

আজাদ বলেন, “আপনি যখন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তখন কমপক্ষে ৫১ শতাংশ আপনার সঙ্গে থাকে এবং আপনি দলের মধ্যে ২ থেকে ৩ জন লোকের বিরুদ্ধে নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ৫১ শতাংশ ভোট পাবেন এমন একজনকে নির্বাচিত করা হবে। অন্যরা ১০ বা ১৫ শতাংশ ভোট পাবে। যে ব্যক্তি জয় পাবে এবং সভাপতির পদের দায়িত্ব পাবেন। তার অর্থ ৫১ শতাংশ মানুষ তাঁর সঙ্গে আছেন। নির্বাচনের সুবিধা রয়েছে। কারণ আপনি যখন নির্বাচন লড়বেন কমপক্ষে ৫১ শতাংশ লোক আপনার সঙ্গে থাকবে। এই মুহূর্তে, যে ব্যক্তি সভাপতি হন তাঁর এক শতাংশ সমর্থন নাও থাকতে পারে। কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির সদস্যরা নির্বাচিত হলে তাঁদের অপসারণ করা যাবে না। তাই সমস্যা কোথায়?” প্রবীণ কংগ্রেস নেতা বলেন, “দ্বিতীয়, তৃতীয় বা চতুর্থ স্থানে থাকা অন্যরা ভাববেন যে আমাদের কঠোর পরিশ্রম করে দলকে আরও শক্তিশালী করতে হবে এবং পরেরবারের জিততে হবে। তবে, এখন যিনি সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন তাঁর এক শতাংশও দলীয় কর্মীর সমর্থনও নেই।” আরও পড়ুন: West Bengal COVID-19 Update: গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা আক্রান্ত ২,৯৯৭ জন, মৃত্যু ৫৩ জনের

দলে সাংগঠনিক নির্বাচনের প্রয়োজনীয়তা ব্যাকা করে কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদের দাবি, রাজ্যে দলের সভাপতি হিসাবে যারা নিয়োগ হচ্ছেন তাঁরা দিল্লি আসা-যাওয়া করেন। দলের বড় নেতারা তাঁকে সুপারিশ করেন। আজাদের আরও দাবি,“এমনকি আমরা জানি না যে এই ধরনের ব্যক্তিদের ১ শতাংশ বা ১০০ শতাংশ সমর্থন রয়েছে কি না। এমন অনেকে আছেন যাদের এক শতাংশ সমর্থনও নেই। একজন নিযুক্ত ব্যক্তিকে অপসারণ করা যায় তবে নির্বাচিত ব্যক্তিকে অপসারণ করা যায় না। এতে কী ভুল আছে?”

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now