China Snooping on Indian VIPs: নরেন্দ্র মোদি, রাহুল গান্ধী, মমতা ব্যানার্জি, সচিন তেন্ডুলকর সহ ভারতের ১০ হাজার ব্যক্তি ও সংস্থার ওপর নজর রাখছে চিন, বলছে রিপোর্ট
সোমবার ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবর অনুযায়ী, চিনের একটি টেকনোলজি কোম্পানি যারসঙ্গে চিনের কমিউনিস্ট পার্টির সংযোগ রয়েছে তারা ভারতের দলীয় নেতা এবং হেভিওয়েট সেলেবদের ওপর নজরদারি করছে বলে জানা গেছে। এঁদের মধ্যে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী, ভারতীয় প্রাক্তন ক্রিকেটার সচিন তেন্ডুলকর, এমনকি রাধে মাও। এই রিপোর্টের প্রেক্ষিতে সরকার জানিয়েছে চিনের এই 'হাইব্রিড যুদ্ধ'এ তারা একেবারেই অবাক নয়।
নতুন দিল্লি, ১৪ সেপ্টেম্বর: সোমবার ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবর অনুযায়ী, চিনের একটি টেকনোলজি কোম্পানি (China Technology Company) যারসঙ্গে চিনের কমিউনিস্ট পার্টির সংযোগ রয়েছে তারা ভারতের দলীয় নেতা এবং হেভিওয়েট সেলেবদের ওপর নজরদারি করছে বলে জানা গেছে। এঁদের মধ্যে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi), কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi), ভারতীয় প্রাক্তন ক্রিকেটার সচিন তেন্ডুলকর, এমনকি রাধে মাও। এই রিপোর্টের প্রেক্ষিতে সরকার জানিয়েছে চিনের এই 'হাইব্রিড যুদ্ধ'এ তারা একেবারেই অবাক নয়।
জেনহুয়া ডেটা ইনফরমেশন টেকনোলজি কর্পোরেশন লিমিটেডের রিপোর্ট অনুযায়ী, তারা একটা তথ্য তদারকির একটা তালিকা তৈরি করেছে যেখানে ভারতের ১০,০০০ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এবং সংস্থার সমস্ত তথ্য নিয়মিত নিরীক্ষণ করছে। এই তালিকায় রয়েছেন-রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ, সনিয়া গান্ধী, মমতা ব্যানার্জি, অশোক গেহলত, অমরিন্দর সিং, উদ্ধব ঠাকরে, নবীন পট্টনায়ক, শিবরাজ সিং চৌহান ও অন্যান্য। আরও পড়ুন, উহানে নয় নভেল করোনাভাইরাসের উৎপত্তি চিনের ল্যাবরেটরিতে, প্রকাশ্যে বৈজ্ঞানিক তথ্যপ্রমাণ?
ক্যাবিনেট মন্ত্রীদের মধ্যে রাজনাথ সিং, নির্মলা সীতারমন, রবি শঙ্কর প্রসাদ, পীযুষ গোয়েল ও অন্যান্য। এমনকি প্রতিরক্ষা বাহিনীর বিপিন রাওয়াত-সহ ১৫ জনের ওপর নজরদারি চালাচ্ছে। ব্যবসায়ীদের মধ্যে রতন টাটা, গৌতম আদানি। রয়েছেন জি নিউজের সুধীর চৌধুরী, ইন্ডিয়া টু'ডের রাজদীপ সারদেশাই। বাদ নেই পরিচালক শ্যাম বেনেগাল, নৃত্যশিল্পী সোনাল মনসিংও।
নিউজ এইটিনের মতে, এই কারণগুলির জন্যই ভারতে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে চিনা অ্যাপগুলি। ভারত নিজেদের অজান্তেই চিনকে তাদের সমস্ত তথ্য দিয়ে ফেলছে। চিনের সঙ্গে ভারতের সীমান্ত সংঘর্ষের মাঝেই উঠে এল এই রিপোর্ট। যারফলে বাড়ছে উদ্বেগ।