MEA Hits Back At Beijing On Ladakh: 'ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কথা বলার অধিকার নেই চিনের', বেজিংকে কড়া বার্তা বিদেশ মন্ত্রকের
লাদাখ নিয়ে মন্তব্য করায় চিনকে (China) কড়া জবাব দিল বিদেশমন্ত্রক (MEA)। "ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে কথা বলার অধিকার চিনের নেই।" বৃহস্পতিবার এই ভাষাতেই বেজিংকে কড়া জবাব দিলেন বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অনুরাগ শ্রীবাস্তব (Anurag Srivastava)। কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লাদাখ ও অরুণাচল প্রদেশকে তারা স্বীকৃতি দেয় না বলে কয়েকদিন আগে জানিয়েছে চিন। আজ জবাবে অনুরাগ শ্রীবাস্তব বলেন, "“লাদাখ, জম্মু ও কাশ্মীর ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল এবং থাকবে। ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে মন্তব্য করার জন্য চিনের কোনও অধিকার নেই।" তিনি আরও বলেন, “অরুণাচল প্রদেশও ভারতের একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। এই সত্যটি বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে চিনা পক্ষকেও স্পষ্টভাবে জানানো হয়েছে।”
নতুন দিল্লি, ১৫ অক্টাবর: লাদাখ নিয়ে মন্তব্য করায় চিনকে (China) কড়া জবাব দিল বিদেশমন্ত্রক (MEA)। "ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে কথা বলার অধিকার চিনের নেই।" বৃহস্পতিবার এই ভাষাতেই বেজিংকে কড়া জবাব দিলেন বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অনুরাগ শ্রীবাস্তব (Anurag Srivastava)। কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লাদাখ ও অরুণাচল প্রদেশকে তারা স্বীকৃতি দেয় না বলে কয়েকদিন আগে জানিয়েছে চিন। আজ জবাবে অনুরাগ শ্রীবাস্তব বলেন, "“লাদাখ, জম্মু ও কাশ্মীর ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল এবং থাকবে। ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে মন্তব্য করার জন্য চিনের কোনও অধিকার নেই।" তিনি আরও বলেন, “অরুণাচল প্রদেশও ভারতের একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। এই সত্যটি বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে চিনা পক্ষকেও স্পষ্টভাবে জানানো হয়েছে।”
প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং সোমবার লাদাখ, অরুণাচল প্রদেশ, সিকিম, হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, পাঞ্জাব এবং জম্মু ও কাশ্মীরের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে ৪৪টি সেতু উদ্বোধন করেছেন। এর প্রতিক্রিয়া জানিয়ে চিনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র ঝাও লিঝিয়ান বলেছেন, সীমান্তে পরিকাঠামোগত উন্নয়ন হল উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনার মূল কারণ। প্রথমে আমি এটা স্পষ্ট করে বলতে চাই যে চিন লাদাখ ও অরুণাচল প্রদেশকে স্বীকৃতি দেয় না। আমরা সীমান্ত অঞ্চল জুড়ে সামরিক লড়াইয়ের লক্ষ্যে পরিকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছি।” আরও পড়ুন: 2nd Wave of COVID-19: করোনার সেকেন্ড ওয়েভ শুরু, সংক্রমণ ঠেকাতে ফ্রান্সে বলবৎ ১ মাসের রাতের কার্ফিউ
আজ জবাবে অনুরাগ শ্রীবাস্তব বলেন, "জনগণের জীবিকা ও অর্থনৈতিক কল্যাণের উন্নয়নে পরিকাঠামো তৈরিতে সরকার মনোনিবেশ করছে। ভারত অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য এবং ভারতের সুরক্ষা, কৌশলগত প্রয়োজনীয়তা মেটাতে সীমান্ত অঞ্চলের উন্নয়নে সুনির্দিষ্ট মনোযোগ দিয়েছে।"